নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফরিদপুরের নগরকান্দার রওশন আলী (৫২) ও তাঁর ভাতিজা মিরাজুল ইসলাম তুহিন (২৫) হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পাঁচ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক জেসমিন আরা এই রায় ঘোষণা করেন।
২০১৯ সালে জেলার নগরকান্দা থানার কাইচাইল গ্রামে জোড়া খুনের মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হানিফ মিয়া ওরফে হৃদয়, এনামুল হাসান মিয়া ও কাইয়ুম মিয়া। তাঁদের মধ্যে হানিফ ও এনামুল সহোদর।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন আউয়াল মোল্লা ও রেজাউল মাতুব্বর। এ ছাড়া মামলার অপর আসামি দুলাল মিয়াকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড, হাবিবুর রহমান ওরফে হাবিব মিয়াকে সাত বছর, পাচু মিয়াকে তিন বছর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে রবিন শিকদারকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পারভেজ মিয়া, তুহিন মিয়া, হাফিজুর রহমান ওরফে তুষার মিয়া, শহিদুল ইসলাম ওরফে শহিদ মিয়া, কে এম রাজু আহমেদ ওরফে কোরবান মিয়া ও রবিউল ইসলাম ওরফে মশিউর মিয়া এই ছয়জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চার আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা হয়। আসামিদের মধ্যে আউয়াল জামিনে এবং পাচু, রাজু আহমেদ ও রবিউল কারাগারে রয়েছেন। মামলা হওয়ার পর থেকে বাকি ১১ জন পলাতক রয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডিত আসামিদের মধ্যে আওয়াল কারাগারে রয়েছেন। অন্য সবাই পলাতক রয়েছেন। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে শাস্তি কার্যকর হবে বলে বিচারক তার রায়ে বলেছেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১০ আগস্ট কাইচাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন ওরফে সান্দু মিয়ার নেতৃত্বে এবং যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হানিফ মিয়া ওরফে হৃদয়ের নেতৃত্বে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হয়।
আহতদের মধ্যে রওশন ও তুহিনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের মৃত্যু হয়। নিহতরা ইউপি চেয়ারম্যান সান্দুর অনুসারী। মামলার এজাহারে বলা হয়, ওই এলাকায় দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব চলছিল। ওই দ্বন্দ্বের জের ধরে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে হামলা করলে চাচা-ভাতিজা নিহত হন।
এ ঘটনায় নগরকান্দা থানায় একটি মামলা হয়। তদন্তের পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন ২০২০ সালের ২২ জুলাই হানিফ মিয়াসহ নামে জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। মামলা চলাকালে ৩৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
ফরিদপুরের নগরকান্দার রওশন আলী (৫২) ও তাঁর ভাতিজা মিরাজুল ইসলাম তুহিন (২৫) হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পাঁচ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক জেসমিন আরা এই রায় ঘোষণা করেন।
২০১৯ সালে জেলার নগরকান্দা থানার কাইচাইল গ্রামে জোড়া খুনের মামলার রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হানিফ মিয়া ওরফে হৃদয়, এনামুল হাসান মিয়া ও কাইয়ুম মিয়া। তাঁদের মধ্যে হানিফ ও এনামুল সহোদর।
যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি হলেন আউয়াল মোল্লা ও রেজাউল মাতুব্বর। এ ছাড়া মামলার অপর আসামি দুলাল মিয়াকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড, হাবিবুর রহমান ওরফে হাবিব মিয়াকে সাত বছর, পাচু মিয়াকে তিন বছর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে রবিন শিকদারকে এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পারভেজ মিয়া, তুহিন মিয়া, হাফিজুর রহমান ওরফে তুষার মিয়া, শহিদুল ইসলাম ওরফে শহিদ মিয়া, কে এম রাজু আহমেদ ওরফে কোরবান মিয়া ও রবিউল ইসলাম ওরফে মশিউর মিয়া এই ছয়জনকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভূঁইয়া রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চার আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা হয়। আসামিদের মধ্যে আউয়াল জামিনে এবং পাচু, রাজু আহমেদ ও রবিউল কারাগারে রয়েছেন। মামলা হওয়ার পর থেকে বাকি ১১ জন পলাতক রয়েছেন।
মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন দণ্ডিত আসামিদের মধ্যে আওয়াল কারাগারে রয়েছেন। অন্য সবাই পলাতক রয়েছেন। পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে শাস্তি কার্যকর হবে বলে বিচারক তার রায়ে বলেছেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০১৯ সালের ১০ আগস্ট কাইচাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন ওরফে সান্দু মিয়ার নেতৃত্বে এবং যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হানিফ মিয়া ওরফে হৃদয়ের নেতৃত্বে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় গ্রুপের অন্তত ১৫ জন নেতা-কর্মী আহত হয়।
আহতদের মধ্যে রওশন ও তুহিনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁদের মৃত্যু হয়। নিহতরা ইউপি চেয়ারম্যান সান্দুর অনুসারী। মামলার এজাহারে বলা হয়, ওই এলাকায় দুই গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব চলছিল। ওই দ্বন্দ্বের জের ধরে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে হামলা করলে চাচা-ভাতিজা নিহত হন।
এ ঘটনায় নগরকান্দা থানায় একটি মামলা হয়। তদন্তের পর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন ২০২০ সালের ২২ জুলাই হানিফ মিয়াসহ নামে জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে। মামলা চলাকালে ৩৬ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য নেওয়া হয়।
‘মায়ের রক্তচাপ বেড়ে হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ছিল। উপায় না পেয়ে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকাতে নিয়ে যাই। কারণ মায়ের অবস্থা অনেক খারাপ ছিল। ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালের আইসিইউতে রাখা হয়। তিন দিন সেখানে চিকিৎসা শেষে আবার মাদারীপুরে আসি। কিন্তু এই চিকিৎসা এখানেই...
৩৭ মিনিট আগেকেউ একা এসেছেন, কেউ পরিবার নিয়ে। কারও হাতে হালিমের বাটি, আবার কারও হাতে ছোলা ভুনা, পিঁয়াজু, বেগুনির প্যাকেট। সবাই ইফতারি কিনতে ভিড় জমিয়েছেন রাজধানীর বেইলি রোডে। পুরান ঢাকার চকবাজারের পর রকমারি ইফতার বাজার হিসেবে রাজধানীবাসীর অন্যতম পছন্দের জায়গা বেইলি রোড। প্রতিবছরের মতো এবার রমজানেও সুস্বাদু...
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার কেন্দুয়ায় ওরস আয়োজনের প্রস্তুতির মধ্যে একটি কথিত মাজারে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা তোরণ ভাঙচুরসহ ওরস পণ্ড করে দেয়। গত সোমবার রাতে মাসকা বাজারসংলগ্ন ‘হজরত শাহ নেওয়াজ ফকির ওরফে ল্যাংটা পাগলার মাজারে’ স্থানীয় তৌহিদি জনতা লাঠি মিছিল নিয়ে হামলা করে। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত...
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দক্ষিণখানে ওভারটাইমের টাকা কম দেওয়ায় ‘নিপা ফ্যাশন ওয়্যার ইন্ডাস্ট্রি লিমিটেড’ নামের একটি গার্মেন্টস ভাঙচুর করেছেন শ্রমিকেরা। এ সময় গার্মেন্টসটির ভেতরে থাকা ৫-৬টি প্রাইভেটকার ও দুটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে