নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পূর্বঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গণপরিবহন চালুর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন পরিবহন শ্রমিকরা। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী ও সায়দাবাদে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভে গণপরিবহন চালুসহ সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিক অনুদান এবং সারাদেশে বাস-ট্রাক টার্মিনালগুলোতে পরিবহন শ্রমিকদের জন্য ১০ টাকার (ওএমএস) চাল বিক্রির ব্যবস্থা করার দাবি জানান পরিবহন শ্রমিকরা।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সম্পাদক মো. আব্বাস উদ্দিন বলেন, 'সরকার পর্যায়ক্রমে লকডাউন বাড়িয়েছে, আমাদের তাতে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু শুধু গণপরিবহন বন্ধ রেখে মার্কেট করার জন্য দোকানপাট খুলে দিয়েছে এটা কিসের লকডাউন? আমাদের শ্রমিক ভাইয়েরা অর্ধাহারে-অনাহারে জীবনযাপন করছেন। লকডাউন কি শুধু গণপরিবহনের জন্য? তাই ৫০ লাখ কর্মহীন হয়ে পড়া পরিবহন শ্রমিকদের কথা চিন্তা দ্রুত গণপরিবহন চালু করতে হবে।'
তিনি আরো বলেন, 'যদি দ্রুত গণপরিবহন চালু না হয় তাহলে আগামী ৪ মে সারাদেশে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবো। তাতেও যদি কাজ না হয় তাহলে কিন্তু আর শ্রমিকদের দাবিয়ে রাখা যাবে না। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালু করতে চাই। অর্ধেক যাত্রী বহন করা হবে। যাত্রীরা যদি স্বাস্থ্যবিধি না মানে এবং গণপরিবহন যদি বেশি যাত্রী তোলা হয় সেক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। তারপরেও গণপরিবহন চালু করা হোক।'
এদিকে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গাবতলীতে গণপরিবহন চালুর দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। তবে ১০ মিনিটের মধ্যেই বিক্ষোভ মিছিল শেষ করে ফেলেন শ্রমিকরা। কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। টার্মিনাল এলাকায় ছিল পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। পরিবহন শ্রমিকরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে সমন্বয় করে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এসময় পরিবহন শ্রমিকদের দাবি ছিল একটাই: যে কোনোমূল্যে পরিবহন যেন চালু করা হয়।
তবে টার্মিনাল এলাকায় জড়ো হওয়া পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে ছিল ক্ষোভ। সাইদুল ইসলাম নামের এক বাসের চালকের সাথে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি ৪০ বছর ধরে পরিবহন সেক্টরে কাজ করছি। অন্য কিছু করার উপায় নেই দেখেই গাড়ি চালাই। আজ গাড়ি চলছে না বলে ইনকাম হচ্ছে না। ফলে পরিবার নিয়ে সংকটে পড়েছি। সবাই বড় বড় কথা বলছে। কিন্তু পরিবহন শ্রমিকদের পাশে কেউ নেই। পাইনি কোনো ধরনের সহযোগিতাও । ২০১৪ সালে বিএনপি যখন রাস্তায় বাস পুড়িয়েছে, আমরা তখনও গাড়ি চালিয়ে সরকারের পাশে ছিলাম। কিন্তু আমাদের বিপদে পাশে নেই সরকার । তাই শ্রমিকদের বাঁচাতে গণপরিবহন চালু করা হোক।'
গাড়ি মেরামতের কাজ করেন আরেক পরিবহন শ্রমিক মো. আকাশ। তিনি বলেন, 'ঘরভাড়া দিতে পারছি না। খাবারও জোটাতে পারছি না। এই কথা কাউকে বলতেও পারছি না। ইনকাম বন্ধ থাকায় পরিবহন শ্রমিকদের ঘরে ঘরে হাহাকার চলছে। এটা আপনাদের আমরা বোঝাতে পারবো না। গত মাসের ৫ তারিখ থেকে পরিবহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। কোনো কাজ নেই, কীভাবে চলছে সেটা আমরাই ভালো জানি।'
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় পরিবহন শ্রমিকরা কীভাবে চলছেন জানতে চাইলে শ্রমিকরা জানিয়েছেন, অনেকেই ধার-দেনা করে চলছেন। আবার অনেকেই রিকশা, ভ্যান চালিয়ে রোজগার করছেন। আবার কেউ কোথাও দিনমজুর খাটছেন। তবে বেশিরভাগ শ্রমিক কাজ পাচ্ছেন। তারা বেকার বসে আছেন।
বিক্ষোভ মিছিলসহ সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আজ বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আগামী ৪ তারিখে আমাদের একটি কর্মসূচি আছে। এরপরেও যদি গণপরিবহন চালু না হয়। তারপর আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।'
এদিকে গতকাল শনিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, জনস্বার্থের কথা বিবেচন করে ঈদের আগে সরকার গণপরিবহন চালুর ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। আন্দোলন, বিক্ষোভে না গিয়ে পরিবহন মালিক শ্রমিকদের ধৈর্য ধরার আহবান জানিয়েছেন মন্ত্রী।
দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ৫ এপ্রিল সারাদেশে সব গণপরিবহন বন্ধ করে দেয় সরকার। এরপর জনগণের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে এবং পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপের মুখে পড়ে সরকার গত ৭ এপ্রিল থেকে ঢাকাসহ ১১টি সিটি করপোরেশন এলাকায় গণপরিবহন চালু করে। ৬০ শতাংশ ভাড়া বাড়িয়ে অর্ধেক আসনে যাত্রী নিয়ে সিটি করপোরেশন এলাকায় বাস চলেছে ৭ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর থেকে কয়েক ধাপে বেড়েছে লকডাউন। এসময় গণপরিবহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়। গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনার বিস্তার রোধে দেশে 'সর্বাত্মক লকডাউন' শুরু হয় যা পরে ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যদিও শপিংমল ও অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়েছে।
ঢাকা: বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পূর্বঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গণপরিবহন চালুর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন পরিবহন শ্রমিকরা। আজ রোববার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী ও সায়দাবাদে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়।
বিক্ষোভে গণপরিবহন চালুসহ সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের আর্থিক অনুদান এবং সারাদেশে বাস-ট্রাক টার্মিনালগুলোতে পরিবহন শ্রমিকদের জন্য ১০ টাকার (ওএমএস) চাল বিক্রির ব্যবস্থা করার দাবি জানান পরিবহন শ্রমিকরা।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে ঢাকা জেলা যানবাহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সম্পাদক মো. আব্বাস উদ্দিন বলেন, 'সরকার পর্যায়ক্রমে লকডাউন বাড়িয়েছে, আমাদের তাতে কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু শুধু গণপরিবহন বন্ধ রেখে মার্কেট করার জন্য দোকানপাট খুলে দিয়েছে এটা কিসের লকডাউন? আমাদের শ্রমিক ভাইয়েরা অর্ধাহারে-অনাহারে জীবনযাপন করছেন। লকডাউন কি শুধু গণপরিবহনের জন্য? তাই ৫০ লাখ কর্মহীন হয়ে পড়া পরিবহন শ্রমিকদের কথা চিন্তা দ্রুত গণপরিবহন চালু করতে হবে।'
তিনি আরো বলেন, 'যদি দ্রুত গণপরিবহন চালু না হয় তাহলে আগামী ৪ মে সারাদেশে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করবো। তাতেও যদি কাজ না হয় তাহলে কিন্তু আর শ্রমিকদের দাবিয়ে রাখা যাবে না। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চালু করতে চাই। অর্ধেক যাত্রী বহন করা হবে। যাত্রীরা যদি স্বাস্থ্যবিধি না মানে এবং গণপরিবহন যদি বেশি যাত্রী তোলা হয় সেক্ষেত্রে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে। তারপরেও গণপরিবহন চালু করা হোক।'
এদিকে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গাবতলীতে গণপরিবহন চালুর দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। তবে ১০ মিনিটের মধ্যেই বিক্ষোভ মিছিল শেষ করে ফেলেন শ্রমিকরা। কোথাও কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। টার্মিনাল এলাকায় ছিল পর্যাপ্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য। পরিবহন শ্রমিকরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে সমন্বয় করে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। এসময় পরিবহন শ্রমিকদের দাবি ছিল একটাই: যে কোনোমূল্যে পরিবহন যেন চালু করা হয়।
তবে টার্মিনাল এলাকায় জড়ো হওয়া পরিবহন শ্রমিকদের মধ্যে ছিল ক্ষোভ। সাইদুল ইসলাম নামের এক বাসের চালকের সাথে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আমি ৪০ বছর ধরে পরিবহন সেক্টরে কাজ করছি। অন্য কিছু করার উপায় নেই দেখেই গাড়ি চালাই। আজ গাড়ি চলছে না বলে ইনকাম হচ্ছে না। ফলে পরিবার নিয়ে সংকটে পড়েছি। সবাই বড় বড় কথা বলছে। কিন্তু পরিবহন শ্রমিকদের পাশে কেউ নেই। পাইনি কোনো ধরনের সহযোগিতাও । ২০১৪ সালে বিএনপি যখন রাস্তায় বাস পুড়িয়েছে, আমরা তখনও গাড়ি চালিয়ে সরকারের পাশে ছিলাম। কিন্তু আমাদের বিপদে পাশে নেই সরকার । তাই শ্রমিকদের বাঁচাতে গণপরিবহন চালু করা হোক।'
গাড়ি মেরামতের কাজ করেন আরেক পরিবহন শ্রমিক মো. আকাশ। তিনি বলেন, 'ঘরভাড়া দিতে পারছি না। খাবারও জোটাতে পারছি না। এই কথা কাউকে বলতেও পারছি না। ইনকাম বন্ধ থাকায় পরিবহন শ্রমিকদের ঘরে ঘরে হাহাকার চলছে। এটা আপনাদের আমরা বোঝাতে পারবো না। গত মাসের ৫ তারিখ থেকে পরিবহন চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। কোনো কাজ নেই, কীভাবে চলছে সেটা আমরাই ভালো জানি।'
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় পরিবহন শ্রমিকরা কীভাবে চলছেন জানতে চাইলে শ্রমিকরা জানিয়েছেন, অনেকেই ধার-দেনা করে চলছেন। আবার অনেকেই রিকশা, ভ্যান চালিয়ে রোজগার করছেন। আবার কেউ কোথাও দিনমজুর খাটছেন। তবে বেশিরভাগ শ্রমিক কাজ পাচ্ছেন। তারা বেকার বসে আছেন।
বিক্ষোভ মিছিলসহ সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'আজ বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। আগামী ৪ তারিখে আমাদের একটি কর্মসূচি আছে। এরপরেও যদি গণপরিবহন চালু না হয়। তারপর আমরা আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবো।'
এদিকে গতকাল শনিবার সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, জনস্বার্থের কথা বিবেচন করে ঈদের আগে সরকার গণপরিবহন চালুর ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছে। আন্দোলন, বিক্ষোভে না গিয়ে পরিবহন মালিক শ্রমিকদের ধৈর্য ধরার আহবান জানিয়েছেন মন্ত্রী।
দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণে গত ৫ এপ্রিল সারাদেশে সব গণপরিবহন বন্ধ করে দেয় সরকার। এরপর জনগণের ভোগান্তির কথা বিবেচনা করে এবং পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের চাপের মুখে পড়ে সরকার গত ৭ এপ্রিল থেকে ঢাকাসহ ১১টি সিটি করপোরেশন এলাকায় গণপরিবহন চালু করে। ৬০ শতাংশ ভাড়া বাড়িয়ে অর্ধেক আসনে যাত্রী নিয়ে সিটি করপোরেশন এলাকায় বাস চলেছে ৭ থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত। এরপর থেকে কয়েক ধাপে বেড়েছে লকডাউন। এসময় গণপরিবহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়। গত ১৪ এপ্রিল থেকে করোনার বিস্তার রোধে দেশে 'সর্বাত্মক লকডাউন' শুরু হয় যা পরে ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। যদিও শপিংমল ও অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হয়েছে।
ময়মনসিংহের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) ও সিটি করপোরেশনের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ আলীসহ চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে আদালতে মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলা ও দায়রা জজ (জ্যেষ্ঠ স্পেশাল জজ) আদালতে মামলাটি করেন স্থানীয় সাংবাদিক মো. খালেদুজ্জামান পারভেজ বুলবুল।
৫ মিনিট আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নূর বলেছেন, ‘বিএনপি মহাসচিবও জাতীয় ঐক্যের কথা বলেছেন, কারণ এই পট পরিবর্তনের পর আমরা যদি এখনই সুবিধার ধান্দায় ব্যস্ত হয়ে বিভক্ত হয়ে যাই, তাহলে ফ্যাসিবাদ দ্রুতই কামব্যাক করবে।
১০ মিনিট আগেযশোর জেলা যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি ও মনিরামপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা খানমের স্বামী আবদুল মজিদকে (৬৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার মনিরামপুর পৌরশহরের নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৫ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রুবেলকে (৩০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে পৌর শহরের গুনাইগাছ ব্রিজ সংলগ্ন এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগে