নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শীতের বিকেল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের সামনে কিছু দর্শনার্থী টিকিট কাটছেন। নভোথিয়েটারের নামফলক উঠিয়ে ফেলা হয়েছে। সেখানে একটি বোর্ডে বড় করে লেখা শুধু ‘নভোথিয়েটার’। একটি শো শেষ হয়েছে। দর্শক বের হচ্ছেন। নতুন শো-এর জন্য দর্শক ঢুকছেন। শীতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় এই সময়ে দর্শক সমাগম হওয়ার কথা বেশি। নভোথিয়েটার কর্তৃপক্ষও জানালেন সেটি। কিন্তু টিকিট কাটার লাইনে অমন ভিড় ভাট্টা চোখে পড়েনি।
২০০৪ সালে উদ্বোধন করা হয় নভোথিয়েটারের। ভিশন ছিল দেশের বিজ্ঞান শিক্ষার একটি উৎকর্ষতার কেন্দ্রে পরিণত করা। বিনোদনমূলক শিক্ষার মাধ্যমে জনমনে বিজ্ঞান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করা। দর্শনার্থীদের সঙ্গে কথা বলে যতটুকু বোঝা গেল, মহাকাশ সম্পর্কীয় কিছু প্রদর্শনী ও কিছু সিমুলেটর রাইড ও থ্রিডি মুভি ছাড়া তেমন কিছু নেই। দর্শনার্থীরা আসে কেবল বিনোদনের উদ্দেশে।
রাইসুল ইসলাম ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে পড়েন। তার মতে, প্রযুক্তিতে বিশ্ব অনেক এগিয়ে গেছে। সে তুলনায় এখানকার শো অতটা আকর্ষণীয় নয়। বললেন, ইউটিউবে এখন অনেক কিছুই পাওয়া যায়। অনেক তথ্য থাকে। বিশ্লেষণ থাকে। এখানে গতানুগতিক শো দেখানো হয়। জ্যোতির্মন্ডলীর প্রাথমিক বিষয়।
তবে ভিন্ন মতও দেখা গেছে দর্শনার্থীদের মধ্যে। ইয়াসমীন জাহান মিরপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে এসেছেন। বললেন, তার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আকাশের তারকাদের বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এভাবে মহাকাশ সম্পর্কে জানা যায় তিনি জানতেন না।
নভোথিয়েটার প্রাঙ্গণের ভেতরে বাচ্চাদের একটি পার্ক। তুলনামূলক সেখানে লোকজন বেশি। বাচ্চারা খেলছে। বাবা মায়েরা তাদের দেখভাল করছে। তেজগাঁও এলাকায় থাকেন বেসরকারি একটি কলেজের শিক্ষক শাহিনুর রহমান। তিনি, তার সন্তান আর স্ত্রীকে নিয়ে এসেছেন। রাজধানীতে পার্ক খুব একটা নেই। নভোথিয়েটারের ভেতরের শিশুদের জন্য তৈরি পার্কে নিয়ে আসেন বাচ্চাকে। শো-দেখেন কিনা বললে জানালেন, বাচ্চাদের জিনিস। তিনি অনেকবার দেখছেন। একই জিনিস ঘুরে ফিরে দেখানো হয়।
নভোথিয়েটার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শীতকালীন পাঁচটি শো রয়েছে। ওয়েবসাইট থেকে দেখা গেছে, এর মধ্যে রয়েছে মিশন টু ব্ল্যাক হোল, গুড নাইট গল্ডিলকস, জার্নি টু দ্য স্টার, ডন অব দ্য স্পেস এজ। শোগুলোতে মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোল নিয়ে তথ্য, মহাকাশের তারাদের সৃষ্টি, জন্ম, মৃত্যু, আবর্তন ও অবস্থান, সৌরজগতসহ মহাকাশের স্পেস স্টেশন সম্পর্কিত তথ্যসহ ৯টি গ্রহের বর্ণনাসহ মহাকাশ ও সভ্যতা সম্পর্কিত বিষয় দেখানো হয়।
২৭৫টি আসনের এই প্ল্যানেটেরিয়াম। প্রতিটি শো ১ ঘণ্টা করে। নভোথিয়েটারের এই শোগুলো প্রথম থেকেই কি একই রকম আছে? শো-গুলো বাছাই করার কোনো প্রক্রিয়া আছে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে সহকারী কিউরেটর এবাদত হোসেন বলেন, চাহিদা অনুযায়ী শো পরিবর্তন হয়। তবে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পর্কে তিনি বলতে পারবেন না। এ বিষয়ে মহাপরিচালক ভালো বলতে পারবেন।
তবে টেলিফোনে মহাপরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। নভোথিয়েটারের যোগাযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এবং সায়েন্টিফিক অফিসার গোলাম জাকারিয়া জানান, এর আগে প্রতিটি শোয়ের সঙ্গে ‘এই আমার বাংলাদেশ’ নামে একটি ৩০ মিনিটের প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হতো। সেখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণসহ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, ইতিহাস, ঐতিহ্য দেখানো হতো। এটা বলা যায়, এখন এটি নেই। এখানে আরেকটি শো দেওয়া হয়েছে।
এই কর্মকর্তা দর্শনার্থী আসার ব্যাপারে জানান, শীতের সময়ে দিনে এক হাজার থেকে পনের শ পর্যন্ত দর্শনার্থী হয়। ছুটির দিনে বেশি দর্শক হয়।
ঢাকার বাইরেও নভোথিয়েটার
ঢাকায় প্ল্যানেটেরিয়াম হল ছাড়াও ডিজিটাল ও সায়েন্টিফিক এক্সিবিটস গ্যালারি, ফাইভ ডি মুভি থিয়েটার, পরমাণু শক্তি তথ্য কেন্দ্রসহ বিজ্ঞানবিষয়ক বেশ কিছু কর্ণার রয়েছে। জানা গেছে, নভোথিয়েটার রাজধানীর বাইরেও নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজশাহীতে ২০২৩ সালের নভেম্বরে নভোথিয়েটারের উদ্বোধন হয়েছে। বরিশালে কাজ শেষ দিকে। রংপুরে ৫০ ভাগ কাজ শেষ। খুলনাতে জমি অধিগ্রহণ নিয়ে সমস্যা ছিল। আবার কাজ শুরু হবে। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেটে নভোথিয়েটার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। জানা গেছে, নভোথিয়েটারের নাম পরিবর্তন হতে পারে। মন্ত্রণালয়ে নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
নভোথিয়েটার দেশের বিভিন্ন বিভাগে বিস্তৃত হচ্ছে। তবে দর্শনার্থীদের কতটা আকর্ষিত করেছে, সেটি প্রশ্ন থেকে যায়। বিকেলে শো দেখে বের হওয়া দর্শনার্থী বেসরকারী চাকরিজীবী মাইনুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলে সেটাই বোঝা গেল। তার ভাষ্য, ‘মহাকাশ নিয়ে আমাদের আগ্রহ বেশ। ছোট সময়ে আরও আগ্রহ ছিল। কিন্তু এখন অবাধ তথ্য পাওয়ার যুগ। গুগলে সার্চ দিলেই পাওয়া যায়। এখানে এসে নতুন কিছু না দেখলে আগ্রহ থাকবে না।’
শীতের বিকেল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের সামনে কিছু দর্শনার্থী টিকিট কাটছেন। নভোথিয়েটারের নামফলক উঠিয়ে ফেলা হয়েছে। সেখানে একটি বোর্ডে বড় করে লেখা শুধু ‘নভোথিয়েটার’। একটি শো শেষ হয়েছে। দর্শক বের হচ্ছেন। নতুন শো-এর জন্য দর্শক ঢুকছেন। শীতে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকায় এই সময়ে দর্শক সমাগম হওয়ার কথা বেশি। নভোথিয়েটার কর্তৃপক্ষও জানালেন সেটি। কিন্তু টিকিট কাটার লাইনে অমন ভিড় ভাট্টা চোখে পড়েনি।
২০০৪ সালে উদ্বোধন করা হয় নভোথিয়েটারের। ভিশন ছিল দেশের বিজ্ঞান শিক্ষার একটি উৎকর্ষতার কেন্দ্রে পরিণত করা। বিনোদনমূলক শিক্ষার মাধ্যমে জনমনে বিজ্ঞান সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করা। দর্শনার্থীদের সঙ্গে কথা বলে যতটুকু বোঝা গেল, মহাকাশ সম্পর্কীয় কিছু প্রদর্শনী ও কিছু সিমুলেটর রাইড ও থ্রিডি মুভি ছাড়া তেমন কিছু নেই। দর্শনার্থীরা আসে কেবল বিনোদনের উদ্দেশে।
রাইসুল ইসলাম ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজে পড়েন। তার মতে, প্রযুক্তিতে বিশ্ব অনেক এগিয়ে গেছে। সে তুলনায় এখানকার শো অতটা আকর্ষণীয় নয়। বললেন, ইউটিউবে এখন অনেক কিছুই পাওয়া যায়। অনেক তথ্য থাকে। বিশ্লেষণ থাকে। এখানে গতানুগতিক শো দেখানো হয়। জ্যোতির্মন্ডলীর প্রাথমিক বিষয়।
তবে ভিন্ন মতও দেখা গেছে দর্শনার্থীদের মধ্যে। ইয়াসমীন জাহান মিরপুর থেকে পরিবারের সঙ্গে ঘুরতে এসেছেন। বললেন, তার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। আকাশের তারকাদের বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এভাবে মহাকাশ সম্পর্কে জানা যায় তিনি জানতেন না।
নভোথিয়েটার প্রাঙ্গণের ভেতরে বাচ্চাদের একটি পার্ক। তুলনামূলক সেখানে লোকজন বেশি। বাচ্চারা খেলছে। বাবা মায়েরা তাদের দেখভাল করছে। তেজগাঁও এলাকায় থাকেন বেসরকারি একটি কলেজের শিক্ষক শাহিনুর রহমান। তিনি, তার সন্তান আর স্ত্রীকে নিয়ে এসেছেন। রাজধানীতে পার্ক খুব একটা নেই। নভোথিয়েটারের ভেতরের শিশুদের জন্য তৈরি পার্কে নিয়ে আসেন বাচ্চাকে। শো-দেখেন কিনা বললে জানালেন, বাচ্চাদের জিনিস। তিনি অনেকবার দেখছেন। একই জিনিস ঘুরে ফিরে দেখানো হয়।
নভোথিয়েটার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শীতকালীন পাঁচটি শো রয়েছে। ওয়েবসাইট থেকে দেখা গেছে, এর মধ্যে রয়েছে মিশন টু ব্ল্যাক হোল, গুড নাইট গল্ডিলকস, জার্নি টু দ্য স্টার, ডন অব দ্য স্পেস এজ। শোগুলোতে মহাবিশ্বের ব্ল্যাক হোল নিয়ে তথ্য, মহাকাশের তারাদের সৃষ্টি, জন্ম, মৃত্যু, আবর্তন ও অবস্থান, সৌরজগতসহ মহাকাশের স্পেস স্টেশন সম্পর্কিত তথ্যসহ ৯টি গ্রহের বর্ণনাসহ মহাকাশ ও সভ্যতা সম্পর্কিত বিষয় দেখানো হয়।
২৭৫টি আসনের এই প্ল্যানেটেরিয়াম। প্রতিটি শো ১ ঘণ্টা করে। নভোথিয়েটারের এই শোগুলো প্রথম থেকেই কি একই রকম আছে? শো-গুলো বাছাই করার কোনো প্রক্রিয়া আছে কি না? এমন প্রশ্নের উত্তরে সহকারী কিউরেটর এবাদত হোসেন বলেন, চাহিদা অনুযায়ী শো পরিবর্তন হয়। তবে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পর্কে তিনি বলতে পারবেন না। এ বিষয়ে মহাপরিচালক ভালো বলতে পারবেন।
তবে টেলিফোনে মহাপরিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। নভোথিয়েটারের যোগাযোগ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) এবং সায়েন্টিফিক অফিসার গোলাম জাকারিয়া জানান, এর আগে প্রতিটি শোয়ের সঙ্গে ‘এই আমার বাংলাদেশ’ নামে একটি ৩০ মিনিটের প্রামাণ্যচিত্র দেখানো হতো। সেখানে শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণসহ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, ইতিহাস, ঐতিহ্য দেখানো হতো। এটা বলা যায়, এখন এটি নেই। এখানে আরেকটি শো দেওয়া হয়েছে।
এই কর্মকর্তা দর্শনার্থী আসার ব্যাপারে জানান, শীতের সময়ে দিনে এক হাজার থেকে পনের শ পর্যন্ত দর্শনার্থী হয়। ছুটির দিনে বেশি দর্শক হয়।
ঢাকার বাইরেও নভোথিয়েটার
ঢাকায় প্ল্যানেটেরিয়াম হল ছাড়াও ডিজিটাল ও সায়েন্টিফিক এক্সিবিটস গ্যালারি, ফাইভ ডি মুভি থিয়েটার, পরমাণু শক্তি তথ্য কেন্দ্রসহ বিজ্ঞানবিষয়ক বেশ কিছু কর্ণার রয়েছে। জানা গেছে, নভোথিয়েটার রাজধানীর বাইরেও নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে রাজশাহীতে ২০২৩ সালের নভেম্বরে নভোথিয়েটারের উদ্বোধন হয়েছে। বরিশালে কাজ শেষ দিকে। রংপুরে ৫০ ভাগ কাজ শেষ। খুলনাতে জমি অধিগ্রহণ নিয়ে সমস্যা ছিল। আবার কাজ শুরু হবে। চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেটে নভোথিয়েটার করার প্রস্তাব করা হয়েছে। জানা গেছে, নভোথিয়েটারের নাম পরিবর্তন হতে পারে। মন্ত্রণালয়ে নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।
নভোথিয়েটার দেশের বিভিন্ন বিভাগে বিস্তৃত হচ্ছে। তবে দর্শনার্থীদের কতটা আকর্ষিত করেছে, সেটি প্রশ্ন থেকে যায়। বিকেলে শো দেখে বের হওয়া দর্শনার্থী বেসরকারী চাকরিজীবী মাইনুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলে সেটাই বোঝা গেল। তার ভাষ্য, ‘মহাকাশ নিয়ে আমাদের আগ্রহ বেশ। ছোট সময়ে আরও আগ্রহ ছিল। কিন্তু এখন অবাধ তথ্য পাওয়ার যুগ। গুগলে সার্চ দিলেই পাওয়া যায়। এখানে এসে নতুন কিছু না দেখলে আগ্রহ থাকবে না।’
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) দুজন প্রকল্প পরিচালকের (পিডি) দুটি দরপত্র প্রক্রিয়া স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। এতে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন দুই শতাধিক ঠিকাদার। জানা গেছে, দরপত্র প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে তাঁরা কয়েক হাজার শিডিউল কিনেছিলেন। প্রতিটি শিডিউলের মূল্য ছিল এক হাজার টাকা। এই টাকা আ
৬ ঘণ্টা আগেপাবনা সদর উপজেলার ভাড়ারা পশ্চিম জামুয়া গুচ্ছগ্রামে নির্মিত আশ্রয়ণ প্রকল্পের ৬০টি ঘর গুঁড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় একটি চক্রের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে, স্থানীয় জামায়াত ও বিএনপি-সমর্থিত কিছু লোক ঘর স্থাপন করা ওই জমি নিজেদের দাবি করে পরিবারগুলোকে জোর করে তুলে দিয়েছে। একই সঙ্গে ঘর ভেঙে সবকি
৬ ঘণ্টা আগেবাবা আনারুল ইসলাম খেতে দিনমজুরের কাজ করেন। শারীরিকভাবেও অসুস্থ। মা শিল্পী খাতুন বাড়িতে হাঁস-মুরগি ও ছাগল পালন করেন। এভাবেই চলছে সংসার। এই পরিবারের সন্তান মো. মেহেদী হাসান অভাব-অনটন জয় করে খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন। তাঁর সাফল্যে পরিবারে খুশির বন্যা বয়ে গেলেও পড়াশোনার খরচ চালিয়ে নে
৬ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সরকারি প্রকল্পে ব্যবহারের অজুহাতে কুশিয়ারা নদীতে খননযন্ত্র (ড্রেজার) বসিয়ে অবাধে চলছে বালু উত্তোলন; যা অন্য জায়গায় বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে। অতিরিক্ত বালু তোলার ফলে হুমকির মুখে পড়েছে ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধ, ফসলি জমি, ঘরবাড়িসহ ১৫০ কোটি টাকার রানীগঞ্জ সেতু।
৬ ঘণ্টা আগে