মোংলা (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
প্রথমবারের মতো জাপান থেকে সরাসরি মোংলা বন্দরে এল একটি গাড়ির জাহাজ। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টায় বন্দরের ৬ নম্বর জেটিতে মালয়েশিয়ান পতাকাবাহী এমভি মালয়েশিয়া স্টার জাহাজটি নোঙর করে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন বলেন, এই জাহাজে ১ হাজার ২৮০টি রিকন্ডিশন্ড গাড়ি রয়েছে, যেটি জাপান থেকে আমদানি হয়েছে। এর আগে জাপান থেকে আমদানি করা গাড়ি চট্টগ্রাম বন্দরে কিছু খালাস করে মোংলা বন্দরে আসত। সে সময় ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০০ গাড়ি আমদানি হয়েছে। কিন্তু পদ্মা সেতুর কারণে খরচ কমে যাওয়ায় আমদানিকারকেরা এখন সরাসরি মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি করছেন।
গাড়িবাহী এমভি মালয়েশিয়া স্টার জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট এনসিয়েন্ট স্টিম শিপের খুলনার ব্যবস্থাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, জাপান থেকে ১ হাজার ২৮০টি গাড়ি লোড হয়ে সরাসরি মোংলা বন্দরে আসে। এর আগে চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ি নামিয়ে মোংলায় বাকি গাড়ি নিয়ে আসত জাহাজটি। পদ্মা সেতুর পরে এই প্রথম এত গাড়ি লোড দিয়ে বন্দরে আগমন করে জাহাজটি। আজকেই ওই জাহাজ থেকে সব গাড়ি পুরোপুরি খালাস করা হবে বলেও জানান তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় রাজধানী ঢাকা থেকে সড়কপথে দূরত্ব কম হওয়ায় আমদানি-রপ্তানিকারকদের পাশাপাশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকদের নজর এখন মোংলা বন্দরের দিকে। এ ছাড়া সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরকে পেছনে ফেলে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে মোংলা বন্দর রেকর্ড গড়েছে। এখন বিদেশ থেকে গাড়ি নিয়ে সরাসরি জাহাজও আসছে। এখানে গাড়ি খালাস করে কম সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু দিয়ে দ্রুত ঢাকায় যাবে আমদানি হওয়া গাড়ি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জাপান থেকে ২০০৯ সালের ৩ জুন ঢাকার গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘হকস বে অটোমোবাইলস’ প্রথম নতুন ও রিকন্ডিশন্ড ২৫৫টি গাড়ি আমদানির মধ্য দিয়ে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি শুরু করে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্য আমদানিকারকেরাও মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি শুরু করেন। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি হয় ২৫৫টি। ২০০৯-১০ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ১১৯টিতে। সর্বশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৮০৮টিতে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (ট্রাফিক) মোস্তফা কামাল বলেন, চলতি অর্থবছরে মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি হয়েছে ৬০ শতাংশ। আর চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ৪০ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের দুই বন্দরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ৩৪ হাজার ৭৮৩টি। এর মধ্যে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে ২০ হাজার ৮০৮ এবং চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ১৩ হাজার ৯১৩টি গাড়ি। বিগত অর্থবছরের তুলনায় এটাই সর্বোচ্চ রেকর্ড বলেও জানান তিনি।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, গাড়ি আমদানি শুরু হওয়ার ১৪ বছর পর এই প্রথম চট্টগ্রামকে পেছনে ফেলল মোংলা বন্দর।
প্রথমবারের মতো জাপান থেকে সরাসরি মোংলা বন্দরে এল একটি গাড়ির জাহাজ। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৭টায় বন্দরের ৬ নম্বর জেটিতে মালয়েশিয়ান পতাকাবাহী এমভি মালয়েশিয়া স্টার জাহাজটি নোঙর করে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের হারবার মাস্টার কমান্ডার শেখ ফখর উদ্দিন বলেন, এই জাহাজে ১ হাজার ২৮০টি রিকন্ডিশন্ড গাড়ি রয়েছে, যেটি জাপান থেকে আমদানি হয়েছে। এর আগে জাপান থেকে আমদানি করা গাড়ি চট্টগ্রাম বন্দরে কিছু খালাস করে মোংলা বন্দরে আসত। সে সময় ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ৭০০ গাড়ি আমদানি হয়েছে। কিন্তু পদ্মা সেতুর কারণে খরচ কমে যাওয়ায় আমদানিকারকেরা এখন সরাসরি মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি করছেন।
গাড়িবাহী এমভি মালয়েশিয়া স্টার জাহাজের স্থানীয় শিপিং এজেন্ট এনসিয়েন্ট স্টিম শিপের খুলনার ব্যবস্থাপক মো. ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, জাপান থেকে ১ হাজার ২৮০টি গাড়ি লোড হয়ে সরাসরি মোংলা বন্দরে আসে। এর আগে চট্টগ্রাম বন্দরে গাড়ি নামিয়ে মোংলায় বাকি গাড়ি নিয়ে আসত জাহাজটি। পদ্মা সেতুর পরে এই প্রথম এত গাড়ি লোড দিয়ে বন্দরে আগমন করে জাহাজটি। আজকেই ওই জাহাজ থেকে সব গাড়ি পুরোপুরি খালাস করা হবে বলেও জানান তিনি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় রাজধানী ঢাকা থেকে সড়কপথে দূরত্ব কম হওয়ায় আমদানি-রপ্তানিকারকদের পাশাপাশি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মালিকদের নজর এখন মোংলা বন্দরের দিকে। এ ছাড়া সম্প্রতি চট্টগ্রাম বন্দরকে পেছনে ফেলে রিকন্ডিশন্ড গাড়ি আমদানিতে মোংলা বন্দর রেকর্ড গড়েছে। এখন বিদেশ থেকে গাড়ি নিয়ে সরাসরি জাহাজও আসছে। এখানে গাড়ি খালাস করে কম সময়ের মধ্যে পদ্মা সেতু দিয়ে দ্রুত ঢাকায় যাবে আমদানি হওয়া গাড়ি।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জাপান থেকে ২০০৯ সালের ৩ জুন ঢাকার গাড়ি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ‘হকস বে অটোমোবাইলস’ প্রথম নতুন ও রিকন্ডিশন্ড ২৫৫টি গাড়ি আমদানির মধ্য দিয়ে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি শুরু করে। এরপর পর্যায়ক্রমে অন্য আমদানিকারকেরাও মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি শুরু করেন। ২০০৮-০৯ অর্থবছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি হয় ২৫৫টি। ২০০৯-১০ অর্থবছরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩ হাজার ১১৯টিতে। সর্বশেষ ২০২১-২২ অর্থবছরে মোংলা বন্দরে গাড়ি আমদানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৮০৮টিতে।
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক (ট্রাফিক) মোস্তফা কামাল বলেন, চলতি অর্থবছরে মোংলা বন্দর দিয়ে গাড়ি আমদানি হয়েছে ৬০ শতাংশ। আর চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ৪০ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরে দেশের দুই বন্দরে গাড়ি আমদানি হয়েছে ৩৪ হাজার ৭৮৩টি। এর মধ্যে মোংলা বন্দরের মাধ্যমে ২০ হাজার ৮০৮ এবং চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানি হয়েছে ১৩ হাজার ৯১৩টি গাড়ি। বিগত অর্থবছরের তুলনায় এটাই সর্বোচ্চ রেকর্ড বলেও জানান তিনি।
মোস্তফা কামাল আরও বলেন, গাড়ি আমদানি শুরু হওয়ার ১৪ বছর পর এই প্রথম চট্টগ্রামকে পেছনে ফেলল মোংলা বন্দর।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
২৮ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
১ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে