কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
যাঁরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব উল আলম হানিফ। আজ বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা ও কৃষকদের কৃষি প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মাহাবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে একজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং সেই মামলা বিচারাধীন আছে। অন্য কোনো দেশের নাগরিক বা কর্মকর্তা সেই বিচার নিয়ে কোনো কথা বলতে পারেন না। এটা সরাসরি বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছু নয়। যেসব ব্যক্তি এসব বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাই আমাদের দেশের জনগণ মনে করে এসব বিবৃতি অর্থ দিয়ে কেনা হয়েছে। ড. ইউনূসের নামে যে মামলা হয়েছে, সেটা তাঁরই অধীনে কাজ করা লোকজন তাঁদের ন্যায্য পাওয়া বুঝে পাওয়ার জন্য শ্রম আদালতে মামলা করেছেন। সেই মামলার বিচারকাজ চলছে। এটা না বুঝে যাঁরা সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিচ্ছেন, তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, সরকারকে চাপে ফেলে এই বিচারকাজ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে টাকার বিনিময়ে বিবৃতি কেনা হয়েছে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হানিফ বলেন, ‘মির্জা ফখরুলেরা সব সময় বলেন, সরকারের সঙ্গে জনগণ নেই, দেশের জনগণ সব তাঁদের সঙ্গে আছে। তাহলে এত দিন তাঁরা সরকারবিরোধী আন্দোলন করে সফলতা পাননি কেন? এখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে তাঁরা বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। তবে কোনো বিদেশি প্রভুরা এই দেশের ক্ষমতা পরিবর্তন করতে পারবেন না। এই দেশের ক্ষমতার উৎস জনগণ, তারা চাইলেই ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
এ সময় কুষ্টিয়া সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পার্থ প্রতিম শীলসহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
যাঁরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেন না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব উল আলম হানিফ। আজ বৃহস্পতিবার কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদের সম্মেলনকক্ষে জটিল রোগীদের চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহায়তা ও কৃষকদের কৃষি প্রণোদনা বিতরণ অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মাহাবুব উল আলম হানিফ বলেন, ‘একটি স্বাধীন রাষ্ট্রে একজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং সেই মামলা বিচারাধীন আছে। অন্য কোনো দেশের নাগরিক বা কর্মকর্তা সেই বিচার নিয়ে কোনো কথা বলতে পারেন না। এটা সরাসরি বিচার বিভাগের ওপর নগ্ন হস্তক্ষেপ ছাড়া আর কিছু নয়। যেসব ব্যক্তি এসব বিবৃতি দিয়েছেন, তাঁরা এই বিচার সম্পর্কে কিছুই জানেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাই আমাদের দেশের জনগণ মনে করে এসব বিবৃতি অর্থ দিয়ে কেনা হয়েছে। ড. ইউনূসের নামে যে মামলা হয়েছে, সেটা তাঁরই অধীনে কাজ করা লোকজন তাঁদের ন্যায্য পাওয়া বুঝে পাওয়ার জন্য শ্রম আদালতে মামলা করেছেন। সেই মামলার বিচারকাজ চলছে। এটা না বুঝে যাঁরা সরকারকে দোষারোপ করে বক্তব্য দিচ্ছেন, তাতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে, সরকারকে চাপে ফেলে এই বিচারকাজ বন্ধ করার উদ্দেশ্যে টাকার বিনিময়ে বিবৃতি কেনা হয়েছে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হানিফ বলেন, ‘মির্জা ফখরুলেরা সব সময় বলেন, সরকারের সঙ্গে জনগণ নেই, দেশের জনগণ সব তাঁদের সঙ্গে আছে। তাহলে এত দিন তাঁরা সরকারবিরোধী আন্দোলন করে সফলতা পাননি কেন? এখন আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে তাঁরা বিদেশিদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। তবে কোনো বিদেশি প্রভুরা এই দেশের ক্ষমতা পরিবর্তন করতে পারবেন না। এই দেশের ক্ষমতার উৎস জনগণ, তারা চাইলেই ক্ষমতার পরিবর্তন হবে।’
এ সময় কুষ্টিয়া সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পার্থ প্রতিম শীলসহ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে