লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দীঘলিয়ার সাহাপাড়ায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও মন্দির পরিদর্শন করেছেন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত ১০টি পরিবারের মধ্যে ১০ হাজার টাকা করে এবং চারটি মন্দিরে ২৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেন তাঁরা। পরে দীঘলিয়া সার্বজনীন রাঁধাগোবিন্দ মন্দিরে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর, মন্দির পরিদর্শন ও মতবিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন ১৪ দলীয় জোটের নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, সাম্যবাদী দলের সভাপতি ও সাবেক শিল্পীমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়াসহ ১৪ দলীয় জোটের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
দীঘলিয়ার রাঁধাগোবিন্দ সার্বজনীন মন্দিরে স্থানীয় বিভিন্ন মন্দিরের পুরোহিত, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ১৪ দলীয় জোটের নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘দীঘলিয়ার সাহাপাড়ায় হামলার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। বর্তমান সরকারের উন্নতি ও অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী এসব অপকর্ম করেছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে ১৪ দল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সব সময় আপনাদের পাশে থাকবে। কে সংখ্যালঘু বা কে সংখ্যাগুরু—এসব কোনো হিসাব নাই। হিসাব একটাই, আমরা বাংলাদেশের নাগরিক, আমরা সবাই সমান। ১৪ দল সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার মহাসাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল বারংবার মিথ্যাচার করছে, ষড়যন্ত্র করছে। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় এই সাম্প্রদায়িক দাবানল। এই সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবাইকে পাহারাদার হতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও মন্দির সংস্কারের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।’
কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা আছেন আপনাদের পাশে। কোনো অপশক্তি আপনাদের জন্মভিটার এই মাটি থেকে উৎখাত করতে পারবে না। আমাদের জীবন থাকতে আমরা আপনাদের নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’
১৪ দলীয় নেতা সাবেক মন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘দীঘলিয়ার সাহাপাড়ার ঘটনা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। পরিকল্পিতভাবে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা ও জ্বালাও-পোড়াওয়ের সঙ্গে এ ঘটনার যোগসূত্র আছে। বারবার এ ধরনের হামলা হওয়ার কারণ হচ্ছে, সঠিক বিচার না হওয়া। দেশের উন্নয়নধারা বাধাগ্রস্ত করতে রাজাকার ও জঙ্গিগোষ্ঠী এই হামলা চালিয়েছে। দীঘলিয়ার এই হামলা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখতে হলে এই সহিংসতায় যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে। এখানে যারা নিরীহ মানুষদের বাড়িঘরে আগুন দিল, এই অপশক্তিকে ’৭১-এর মতো আবারও আমাদের রুখে দিতে হবে।’
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দীঘলিয়ার সাহাপাড়ায় দুষ্কৃতকারীদের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও মন্দির পরিদর্শন করেছেন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা। আজ শুক্রবার দুপুরে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত ১০টি পরিবারের মধ্যে ১০ হাজার টাকা করে এবং চারটি মন্দিরে ২৫ হাজার টাকা করে অনুদান দেন তাঁরা। পরে দীঘলিয়া সার্বজনীন রাঁধাগোবিন্দ মন্দিরে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর, মন্দির পরিদর্শন ও মতবিনিময়কালে উপস্থিত ছিলেন ১৪ দলীয় জোটের নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, জাসদের সভাপতি ও সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা, সাম্যবাদী দলের সভাপতি ও সাবেক শিল্পীমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়াসহ ১৪ দলীয় জোটের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা।
দীঘলিয়ার রাঁধাগোবিন্দ সার্বজনীন মন্দিরে স্থানীয় বিভিন্ন মন্দিরের পুরোহিত, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়কালে ১৪ দলীয় জোটের নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘দীঘলিয়ার সাহাপাড়ায় হামলার সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। বর্তমান সরকারের উন্নতি ও অগ্রযাত্রা বাধাগ্রস্ত করতে একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী এসব অপকর্ম করেছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে ১৪ দল মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সব সময় আপনাদের পাশে থাকবে। কে সংখ্যালঘু বা কে সংখ্যাগুরু—এসব কোনো হিসাব নাই। হিসাব একটাই, আমরা বাংলাদেশের নাগরিক, আমরা সবাই সমান। ১৪ দল সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ছিল, এখনো আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনার মহাসাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি মহল বারংবার মিথ্যাচার করছে, ষড়যন্ত্র করছে। তাদেরই পৃষ্ঠপোষকতায় এই সাম্প্রদায়িক দাবানল। এই সাম্প্রদায়িক শক্তির বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সবাইকে পাহারাদার হতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘর ও মন্দির সংস্কারের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে।’
কামাল হোসেন আরও বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা আছেন আপনাদের পাশে। কোনো অপশক্তি আপনাদের জন্মভিটার এই মাটি থেকে উৎখাত করতে পারবে না। আমাদের জীবন থাকতে আমরা আপনাদের নিয়ে কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না।’
১৪ দলীয় নেতা সাবেক মন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘দীঘলিয়ার সাহাপাড়ার ঘটনা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। পরিকল্পিতভাবে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা ও জ্বালাও-পোড়াওয়ের সঙ্গে এ ঘটনার যোগসূত্র আছে। বারবার এ ধরনের হামলা হওয়ার কারণ হচ্ছে, সঠিক বিচার না হওয়া। দেশের উন্নয়নধারা বাধাগ্রস্ত করতে রাজাকার ও জঙ্গিগোষ্ঠী এই হামলা চালিয়েছে। দীঘলিয়ার এই হামলা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বাংলাদেশকে টিকিয়ে রাখতে হলে এই সহিংসতায় যারা জড়িত তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি সরকারের কাছে। এখানে যারা নিরীহ মানুষদের বাড়িঘরে আগুন দিল, এই অপশক্তিকে ’৭১-এর মতো আবারও আমাদের রুখে দিতে হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২৯ মিনিট আগেবঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি সংরক্ষণ এবং তাঁর জীবন নিয়ে গবেষণার লক্ষ্যে ২০২০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’। নিয়োগ দেওয়া হয় ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুনকে (মুনতাসীর মামুন)।
৩৯ মিনিট আগেকক্সবাজারে মাকে কুপিয়ে হত্যা করে থানায় আত্মসমর্পণ করেছেন ছেলে হোসাইন মোহাম্মদ আবিদ (২৮)। গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কক্সবাজার শহরের পশ্চিম বড়ুয়া পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নেশার টাকা না পেয়ে মাকে আবিদ হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। নিহত আনোয়ারা বেগম মেরী (৫৫) ওই এলাকার নিয়াজ আহমেদের স্ত্রী
৪৪ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। এলাকার সর্বক্ষেত্রে বেপরোয়া ছিলেন তিনি। সন্ত্রাস, ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ, টেন্ডারবাজি, নিয়োগ ও বদলি-বাণিজ্য, রাজনৈতিক মুক্তিপণ আদায়, চাঁদাবাজি, দখলসহ নানা অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
১ ঘণ্টা আগে