ঝিকরগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের ঝিকরগাছায় কানের সোনার দুল নিতে সাদিয়া খাতুন (৭) নামের এক শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক নারীর বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে বাড়ির পাশে একটি বাগান থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সাদিয়া খাতুন উপজেলার মাটিকোমরা গ্রামের বাবলুর রহমানের মেয়ে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে নিহতের প্রতিবেশী চম্পা খাতুনকে (২০) আটক করে স্থানীয়রা পুলিশে দিয়েছেন। স্থানীয়দের দাবি, কানে থাকা সোনার দুল নেওয়ার জন্য ওই শিশুর গায়ের গেঞ্জি গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
লাশ উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলুর রহমান খান। তিনি বলেন, আটক চম্পা খাতুন প্যাথেড্রিনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকসেবী বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন। ময়নাতদন্তের জন্য নিহত সাদিয়ার লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত শিশুর দাদা ফজলুর রহমান জানান, মঙ্গলবার দুপুর থেকে সাদিয়াকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ঝিকরগাছা থানায় একটি জিডি করা হয়। পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সাদিয়াকে তার প্রতিবেশী ফুফু চম্পার সঙ্গে দেখা গেছে। সন্দেহজনক আসামি হিসেবে গ্রামবাসী চম্পাকে রাতেই ঝিকরগাছা থানায় সোপর্দ করে। এরপর রাত বারোটার দিকে বাড়ির পাশে একটা বাঁশ বাগান থেকে সাদিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ওসি বাবলুর রহমান জানান, গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে নিখোঁজ হয় সাদিয়া। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার বাবা থানায় অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁরা চম্পা খাতুনের ওপর তাঁদের সন্দেহের কথা জানান। গ্রেপ্তারের পর তাঁর স্বীকারোক্তিতে বাড়ির পাশের হারুন অর রশিদের বাগান থেকে শিশু সাদিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কানের সোনার দুল নিতে শিশুর গায়ের গেঞ্জি পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
যশোরের ঝিকরগাছায় কানের সোনার দুল নিতে সাদিয়া খাতুন (৭) নামের এক শিশুকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক নারীর বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে বাড়ির পাশে একটি বাগান থেকে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সাদিয়া খাতুন উপজেলার মাটিকোমরা গ্রামের বাবলুর রহমানের মেয়ে।
হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে নিহতের প্রতিবেশী চম্পা খাতুনকে (২০) আটক করে স্থানীয়রা পুলিশে দিয়েছেন। স্থানীয়দের দাবি, কানে থাকা সোনার দুল নেওয়ার জন্য ওই শিশুর গায়ের গেঞ্জি গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
লাশ উদ্ধারের বিষয় আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন ঝিকরগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাবলুর রহমান খান। তিনি বলেন, আটক চম্পা খাতুন প্যাথেড্রিনসহ বিভিন্ন ধরনের মাদকসেবী বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন। ময়নাতদন্তের জন্য নিহত সাদিয়ার লাশ যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহত শিশুর দাদা ফজলুর রহমান জানান, মঙ্গলবার দুপুর থেকে সাদিয়াকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে ঝিকরগাছা থানায় একটি জিডি করা হয়। পরবর্তীতে খোঁজ নিয়ে জানা যায় সাদিয়াকে তার প্রতিবেশী ফুফু চম্পার সঙ্গে দেখা গেছে। সন্দেহজনক আসামি হিসেবে গ্রামবাসী চম্পাকে রাতেই ঝিকরগাছা থানায় সোপর্দ করে। এরপর রাত বারোটার দিকে বাড়ির পাশে একটা বাঁশ বাগান থেকে সাদিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়।
ওসি বাবলুর রহমান জানান, গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে নিখোঁজ হয় সাদিয়া। খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে তার বাবা থানায় অভিযোগ করেন। এ সময় তাঁরা চম্পা খাতুনের ওপর তাঁদের সন্দেহের কথা জানান। গ্রেপ্তারের পর তাঁর স্বীকারোক্তিতে বাড়ির পাশের হারুন অর রশিদের বাগান থেকে শিশু সাদিয়ার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। কানের সোনার দুল নিতে শিশুর গায়ের গেঞ্জি পেঁচিয়ে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
রাজধানীতে শুরু হয়েছে দেশের চামড়া শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রদর্শনী লেদারটেক বাংলাদেশ ২০২৪। রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি, বসুন্ধরার (আইসিসিবি) এক্সপো জোনে এই প্রদর্শনী চলবে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত। এই প্রদর্শনীতে চামড়া, জুতা তৈরির যন্ত্রপাতি, উপকরণ ও রাসায়নিক পণ্য প্রদর্শিত হচ্ছে।
১ few সেকেন্ড আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আফসানা রাচির নিহতের ঘটনার প্রতিবাদে ও দ্রুত হত্যার বিচার নিশ্চিতের দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার থেকে শুরু হওয়া এ মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়।
৪ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের জন্য প্রথমবারের মতো শাটল বাস সার্ভিস চালু করতে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আগামী ৩ মাসের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে সার্ভিস চালুর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে এই শাটল বাস সার্ভিস উদ্বোধন
১০ মিনিট আগেআন্দোলনের সময় ঘাতকের বুলেট তাঁর বাঁ পায়ের হাঁটু ছিদ্র করে বেরিয়ে যায়। মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মিলন। এখন পঙ্গু হয়ে বিছানায়। দেশের জন্য আন্দোলনে গিয়েছিলাম। গুলিতে পঙ্গু হয়ে বিছানায় পড়ে আছি। হাঁটতে পারি না। কিন্তু কেউ কোন খবর নেয়নি। কেউ সাহায্য সহযোগিতার হাতও বাড়ায়নি। এখন আমি টাকার অভাবে ওষুধ খাইতে পারি না।
১২ মিনিট আগে