চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গা জেলায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হলো। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে। আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার বলছে, এ জনপদের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে প্রাণ ও প্রকৃতিতে নেমে এসেছে চরম অস্বস্তি।
চুয়াডাঙ্গায় আজ সকাল থেকে রোদের তীব্র প্রখরতায় প্রচণ্ড গরম অনুভূত হয়েছে। অসহনীয় তাপপ্রবাহের মধ্যে খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউ। যাঁরা বের হয়েছেন, তাঁরা অল্পতেই অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন। সবচেয়ে বেশি কষ্টে পড়েছেন রোজাদার ও খেটে খাওয়া মানুষ।
চুয়াডাঙ্গার একটি বেসরকারি কলেজের শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এখন এমন মনে হচ্ছে যে তাপের সঙ্গে বাতাসে আগুনের হলকা বয়ে যাচ্ছে। তাহলে আর কয়েক দিন গেলে কী অবস্থা হবে। প্রায় ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম নয়। রোজার শেষের এই দু-এক দিন খুব কষ্ট হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট মোড় এলাকার এক ইজিবাইকচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, এমনিতে ছুটির দিন, তার ওপর প্রচণ্ড গরম। রাস্তায় একেবারেই লোকজন নেই। ঈদ হলেও ভাড়া কম।
আরেকজন ইজিবাইকচালক রফিক আলী বলেন, ‘সন্ধ্যার পর একটু ভাড়া হচ্ছে। আজ দেখা যাক কী হয়। ঈদ হলেও গরমে দিনে বাজারঘাট ফাঁকা।’
ভ্যানচালক আব্দুল করিম বলেন, ‘বাপু কিচ্ছু করার নেই। রোদ-গরম সহ্য করতি হবি। না হলি খাবো কী। তাও যদি ভাড়া হইত।’
বড় বাজারের ফল ব্যবসায়ী করন হোসেন বলেন, গরম বাতাসে কোথাও স্বস্তি নেই। রাস্তাঘাট উত্তপ্ত হয়ে আছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান বলেন, জেলায় সর্বোচ্চ তামপাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস; যা চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণও কম; মাত্র ১৮ শতাংশ। তিনি আরও বলেন, তাপমাত্রা আগামী কিছু দিনে আরও বাড়তে পারে।
চুয়াডাঙ্গা জেলায় এ মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হলো। আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করে। আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার বলছে, এ জনপদের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে প্রাণ ও প্রকৃতিতে নেমে এসেছে চরম অস্বস্তি।
চুয়াডাঙ্গায় আজ সকাল থেকে রোদের তীব্র প্রখরতায় প্রচণ্ড গরম অনুভূত হয়েছে। অসহনীয় তাপপ্রবাহের মধ্যে খুব প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না কেউ। যাঁরা বের হয়েছেন, তাঁরা অল্পতেই অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন। সবচেয়ে বেশি কষ্টে পড়েছেন রোজাদার ও খেটে খাওয়া মানুষ।
চুয়াডাঙ্গার একটি বেসরকারি কলেজের শিক্ষক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এখন এমন মনে হচ্ছে যে তাপের সঙ্গে বাতাসে আগুনের হলকা বয়ে যাচ্ছে। তাহলে আর কয়েক দিন গেলে কী অবস্থা হবে। প্রায় ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম নয়। রোজার শেষের এই দু-এক দিন খুব কষ্ট হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা শহরের কোর্ট মোড় এলাকার এক ইজিবাইকচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, এমনিতে ছুটির দিন, তার ওপর প্রচণ্ড গরম। রাস্তায় একেবারেই লোকজন নেই। ঈদ হলেও ভাড়া কম।
আরেকজন ইজিবাইকচালক রফিক আলী বলেন, ‘সন্ধ্যার পর একটু ভাড়া হচ্ছে। আজ দেখা যাক কী হয়। ঈদ হলেও গরমে দিনে বাজারঘাট ফাঁকা।’
ভ্যানচালক আব্দুল করিম বলেন, ‘বাপু কিচ্ছু করার নেই। রোদ-গরম সহ্য করতি হবি। না হলি খাবো কী। তাও যদি ভাড়া হইত।’
বড় বাজারের ফল ব্যবসায়ী করন হোসেন বলেন, গরম বাতাসে কোথাও স্বস্তি নেই। রাস্তাঘাট উত্তপ্ত হয়ে আছে।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের পর্যবেক্ষক রকিবুল হাসান বলেন, জেলায় সর্বোচ্চ তামপাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস; যা চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণও কম; মাত্র ১৮ শতাংশ। তিনি আরও বলেন, তাপমাত্রা আগামী কিছু দিনে আরও বাড়তে পারে।
‘আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল? আমার ছেলেসহ বহু ছাত্রকে ওরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছিল। আমার ছেলের হত্যাকারীদের বিচার কি হবে না? হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখলে মরেও শান্তি পাব।’ আজ সোমবার কথাগুলো বলছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই নিহত জিহাদের (২৫) বাবা নুরুল আমিন মোল্লা।
৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার বাউসা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাণিজ্যের অভিযোগকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। রোববার (৩০ মার্চ) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হামলায় পাঁচটি মোটরসাইকেল ও একটি ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক যুবকের লাশ দেখে অসুস্থ হয়ে প্রতিবেশী এক নারী মারা গেছেন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের হিন্দু পানিসাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া নারীর নাম স্বপ্না রানী সরকার (৪০)। তিনি ওই গ্রামের কৃষক সঞ্জিত সরকারের স্ত্রী। তাঁর অনামিকা সরকা
৯ ঘণ্টা আগেপুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো কক্ষভাড়ায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটকনির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। আজ সোমবার দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকেরা সৈকতমুখী হয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে