প্রতিনিধি, খোকসা (কুষ্টিয়া)
একদিকে মহামারি করোনা, অন্যদিকে লকডাউন। এমন পরিস্থিতিতে মাটির তৈজসপত্র বিক্রি শূন্যের কোঠায় নেমে গেছে। এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত পরিবারগুলো। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় হাতে গোনা রয়েছে কয়েকটি কুমার পরিবার। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বিলুপ্তির পথে থাকা মৃৎশিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে এ শিল্পটির মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিনে খোকসা একতারপুরের কুমারপল্লিতে দেখা গেছে, এলাকায় প্রায় ১৫টি পরিবার এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত থাকলেও রয়েছে নীরবতা। এ শিল্পের সঙ্গে সহকারিগর হিসেবে জড়িত রয়েছে আরও প্রায় ১২টি পরিবার। তাঁরা মাটির তৈরি আসবাব ছাড়াও বিভিন্ন মেলার জন্য হরেক রকমের পণ্য মজুত রেখেছেন। কিন্তু করোনার কারণে মেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, অর্ডার করা প্রতিষ্ঠানগুলোয় তৈরি করা পণ্য সরবরাহ করতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
একতারপুর কুমারপাড়ায় বাড়ির বারান্দায় মাটির হাঁড়ি-পাতিল নিয়ে ক্রেতাশূন্য দোকানে বসে থাকতে দেখা গেল ষাটোর্ধ্ব যমুনা রানী পাল (৬৯) নামের এক মৃৎশিল্পীকে। দোকানে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে মাটির থালা, ঘট, ভাপা পিঠার খুলিসহ অনেক আসবাব। কিন্তু করোনা ও লকডাউন থাকার কারণে কোনো কিছুই এখন আর বিক্রি হচ্ছে না। ফলে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা। শুধু তা-ই নয়, এমন পরিস্থিতিতে অনেকে এই পেশা ছেড়ে দিচ্ছেন। আবার অনেকে ভাবছেন, এ পেশার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।
বারান্দায় বসে কাজ করছিলেন রঞ্জিত পাল (৬৭)। তিনি জানান, আকারভেদে মাটির তৈরি ব্যাংক ১০-৫০ টাকা, পাতিল ৩০-৭০ টাকা, গরুর খাবারের জন্য চাড়ি ৪০-৬০ টাকা, পানি রাখার কলস ৮০ টাকা, পাতিলের ঢাকনা ১০ টাকা, শিশুদের খেলনা প্রতি পিস ১০-৩০ টাকা, মাটির থালা ৫০-৭০ টাকা, ফুলের টব ২৫-৬০ টাকা, পানের বাটা ৪০ টাকা ও মাটির প্রদীপের দাম ৫ টাকা, ঘট ৫ টাকা করে বিক্রি হয়। এক দিকে মাটির দুষ্প্রাপ্যতা, অন্যদিকে শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাটির তৈজসপত্র বিক্রি করে খুব একটা লাভের মুখ দেখছেন না তাঁরা। এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের অনুরোধ জানান তিনি।
একদিকে মহামারি করোনা, অন্যদিকে লকডাউন। এমন পরিস্থিতিতে মাটির তৈজসপত্র বিক্রি শূন্যের কোঠায় নেমে গেছে। এ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত পরিবারগুলো। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলায় হাতে গোনা রয়েছে কয়েকটি কুমার পরিবার। করোনার দ্বিতীয় ঢেউ বিলুপ্তির পথে থাকা মৃৎশিল্পের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এমন অবস্থা চলতে থাকলে এ শিল্পটির মৃত্যু হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
সরেজমিনে খোকসা একতারপুরের কুমারপল্লিতে দেখা গেছে, এলাকায় প্রায় ১৫টি পরিবার এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত থাকলেও রয়েছে নীরবতা। এ শিল্পের সঙ্গে সহকারিগর হিসেবে জড়িত রয়েছে আরও প্রায় ১২টি পরিবার। তাঁরা মাটির তৈরি আসবাব ছাড়াও বিভিন্ন মেলার জন্য হরেক রকমের পণ্য মজুত রেখেছেন। কিন্তু করোনার কারণে মেলা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে, অর্ডার করা প্রতিষ্ঠানগুলোয় তৈরি করা পণ্য সরবরাহ করতে না পারায় বিপাকে পড়েছেন তাঁরা।
একতারপুর কুমারপাড়ায় বাড়ির বারান্দায় মাটির হাঁড়ি-পাতিল নিয়ে ক্রেতাশূন্য দোকানে বসে থাকতে দেখা গেল ষাটোর্ধ্ব যমুনা রানী পাল (৬৯) নামের এক মৃৎশিল্পীকে। দোকানে বিক্রির জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে মাটির থালা, ঘট, ভাপা পিঠার খুলিসহ অনেক আসবাব। কিন্তু করোনা ও লকডাউন থাকার কারণে কোনো কিছুই এখন আর বিক্রি হচ্ছে না। ফলে বিপাকে পড়েছেন তাঁরা। শুধু তা-ই নয়, এমন পরিস্থিতিতে অনেকে এই পেশা ছেড়ে দিচ্ছেন। আবার অনেকে ভাবছেন, এ পেশার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।
বারান্দায় বসে কাজ করছিলেন রঞ্জিত পাল (৬৭)। তিনি জানান, আকারভেদে মাটির তৈরি ব্যাংক ১০-৫০ টাকা, পাতিল ৩০-৭০ টাকা, গরুর খাবারের জন্য চাড়ি ৪০-৬০ টাকা, পানি রাখার কলস ৮০ টাকা, পাতিলের ঢাকনা ১০ টাকা, শিশুদের খেলনা প্রতি পিস ১০-৩০ টাকা, মাটির থালা ৫০-৭০ টাকা, ফুলের টব ২৫-৬০ টাকা, পানের বাটা ৪০ টাকা ও মাটির প্রদীপের দাম ৫ টাকা, ঘট ৫ টাকা করে বিক্রি হয়। এক দিকে মাটির দুষ্প্রাপ্যতা, অন্যদিকে শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাটির তৈজসপত্র বিক্রি করে খুব একটা লাভের মুখ দেখছেন না তাঁরা। এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের অনুরোধ জানান তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৩ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে