খুবি প্রতিনিধি
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্রদের হলগুলো নানা রকম সমস্যায় জর্জরিত হয়ে আছে। মশার উপদ্রব, অপরিষ্কার টয়লেট, ডাইনিংয়ে কম ভর্তুকি, বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট এবং নতুন তৈরি কক্ষগুলোতে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দে দীর্ঘসূত্রতাসহ হলগুলোতে আরও অনেক সমস্যায় ভোগান্তিতে পড়ছেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার কাজ ২০১৯ সালে শেষ হয়েছে। কিন্তু এখনো ওই দুটি তলার কক্ষগুলোতে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকট প্রকট। প্রায় সাড়ে চার হাজার শিক্ষার্থী বিভিন্ন হলে অনাবাসিক হিসেবে সংযুক্ত রয়েছেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার আসবাবপত্র ছাড়া অবকাঠামোগত কাজ বেশ আগেই শেষ হয়েছে। তবে করোনাকালে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আসবাবপত্র তৈরির কাজের গতি কমে গিয়েছিল। আবার আসবাবপত্রগুলো দীর্ঘদিন ব্যবহৃত হবে এ দিকটি মাথায় রেখে আমরা তাড়াহুড়োও করতে চাইনি। আশা করছি, দ্রুতই ওই দুই তলায় ছাত্রদের সিট বরাদ্দ দিতে পারব।’
খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, হলের টয়লেটগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এমনকি টয়লেটগুলো পরিষ্কার করতে কখনো দুই সপ্তাহও লেগে যায়। এ জন্য টয়লেটগুলো থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। হলের নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কক্ষগুলোতে আলমারি দেওয়া হলেও এখনো তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কক্ষগুলোতে আলমারি দেওয়া হয়নি। ওই দুই তলার শিক্ষার্থীরা দামি এবং গোপনীয় জিনিসপত্র রাখতে ভোগান্তিতে পড়ছেন।
হলটির আবাসিক শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘হলে মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে, ওয়াশ রুমেও দরজার ছিটকিনি ভাঙা। তা ছাড়া প্রতি তলায় খাবার পানি সংগ্রহের ব্যবস্থা নেই।’
এদিকে খান জাহান আলী হলের নিচতলায় মশার উৎপাতে অশান্তিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। কিছুদিন আগে হলগুলোতে মশা নিধনে স্প্রে করা হলেও সেটা তেমন কাজে আসেনি বলে অভিযোগ করছেন শিক্ষার্থীরা।
খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সাদমান সাকিব বলেন, ‘সন্ধ্যা হলেই মশার উপদ্রব প্রকট আকার নেয়। বিশেষ করে নিচতলায় এ সমস্যা বেশি।’
অপরদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ডাইনিং এ ১ হাজার টাকা করে ভর্তুকি দেওয়া হলেও খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল ও খান জাহান আলী হলের ডাইনিং এ ৫০০ টাকা করে ভর্তুকি দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ এই ভর্তুকি প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সামান্য। হলের প্রভোস্টকে জানানো হলেও তিনি এ ব্যাপারে কোনো সমাধান দেননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ‘ডাইনিংয়ে ভর্তুকি বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করছি। মশার উপদ্রবের বিষয়টি নিয়েও আমি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সিটি করপোরেশনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এখন থেকে মশা নিধনে নিয়মিত স্প্রে করা হবে।’
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ছাত্রদের হলগুলো নানা রকম সমস্যায় জর্জরিত হয়ে আছে। মশার উপদ্রব, অপরিষ্কার টয়লেট, ডাইনিংয়ে কম ভর্তুকি, বিশুদ্ধ খাবার পানির সংকট এবং নতুন তৈরি কক্ষগুলোতে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দে দীর্ঘসূত্রতাসহ হলগুলোতে আরও অনেক সমস্যায় ভোগান্তিতে পড়ছেন শিক্ষার্থীরা।
জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার কাজ ২০১৯ সালে শেষ হয়েছে। কিন্তু এখনো ওই দুটি তলার কক্ষগুলোতে শিক্ষার্থীদের আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসন সংকট প্রকট। প্রায় সাড়ে চার হাজার শিক্ষার্থী বিভিন্ন হলে অনাবাসিক হিসেবে সংযুক্ত রয়েছেন।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট প্রফেসর ড. তানজিল সওগাত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলার আসবাবপত্র ছাড়া অবকাঠামোগত কাজ বেশ আগেই শেষ হয়েছে। তবে করোনাকালে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আসবাবপত্র তৈরির কাজের গতি কমে গিয়েছিল। আবার আসবাবপত্রগুলো দীর্ঘদিন ব্যবহৃত হবে এ দিকটি মাথায় রেখে আমরা তাড়াহুড়োও করতে চাইনি। আশা করছি, দ্রুতই ওই দুই তলায় ছাত্রদের সিট বরাদ্দ দিতে পারব।’
খান বাহাদুর আহছানউল্লা হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, হলের টয়লেটগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। এমনকি টয়লেটগুলো পরিষ্কার করতে কখনো দুই সপ্তাহও লেগে যায়। এ জন্য টয়লেটগুলো থেকে দুর্গন্ধ ছড়ায়। হলের নিচতলা ও দ্বিতীয় তলার কক্ষগুলোতে আলমারি দেওয়া হলেও এখনো তৃতীয় ও চতুর্থ তলার কক্ষগুলোতে আলমারি দেওয়া হয়নি। ওই দুই তলার শিক্ষার্থীরা দামি এবং গোপনীয় জিনিসপত্র রাখতে ভোগান্তিতে পড়ছেন।
হলটির আবাসিক শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘হলে মশার উপদ্রব বেড়েই চলেছে, ওয়াশ রুমেও দরজার ছিটকিনি ভাঙা। তা ছাড়া প্রতি তলায় খাবার পানি সংগ্রহের ব্যবস্থা নেই।’
এদিকে খান জাহান আলী হলের নিচতলায় মশার উৎপাতে অশান্তিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। কিছুদিন আগে হলগুলোতে মশা নিধনে স্প্রে করা হলেও সেটা তেমন কাজে আসেনি বলে অভিযোগ করছেন শিক্ষার্থীরা।
খান জাহান আলী হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সাদমান সাকিব বলেন, ‘সন্ধ্যা হলেই মশার উপদ্রব প্রকট আকার নেয়। বিশেষ করে নিচতলায় এ সমস্যা বেশি।’
অপরদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের ডাইনিং এ ১ হাজার টাকা করে ভর্তুকি দেওয়া হলেও খান বাহাদুর আহছানউল্লা হল ও খান জাহান আলী হলের ডাইনিং এ ৫০০ টাকা করে ভর্তুকি দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ এই ভর্তুকি প্রয়োজনের তুলনায় খুবই সামান্য। হলের প্রভোস্টকে জানানো হলেও তিনি এ ব্যাপারে কোনো সমাধান দেননি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের খান জাহান আলী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল জব্বার বলেন, ‘ডাইনিংয়ে ভর্তুকি বাড়ানোর বিষয়টি নিয়ে আমরা পরিকল্পনা করছি। মশার উপদ্রবের বিষয়টি নিয়েও আমি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছি। সিটি করপোরেশনের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এখন থেকে মশা নিধনে নিয়মিত স্প্রে করা হবে।’
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে