যশোর প্রতিনিধি
মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও শান্তির বাণী ছড়িয়ে দিতে কলকাতা থেকে হেঁটে যশোরে এসেছেন চার নারী। গতকাল বৃহস্পতিবার ‘গান্ধী অ্যান্ড ওয়াক’ শিরোনামে ব্যানার ও ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে বেলেঘাটার গান্ধী ভবন থেকে এ পদযাত্রা শুরু হয়। রাতে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে যশোরে পৌঁছেন তাঁরা।
দলের সদস্যরা হলেন দলনেতা ডা. আরজুমন্দ জায়েদি, সদস্য কাশিশ খানম, আনুশকা ও পার্নোমিতা ডাঙ্গওয়াল। তাঁদের সঙ্গে নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমের দুজন প্রতিনিধিও রয়েছেন।
আজ শুক্রবার যশোর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা হয় পদযাত্রা দলের নেতা ডা. আরজুমন্দ জায়েদির সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধীর চিন্তাভাবনা গোটা বিশ্বকেই উজ্জীবিত করে। তাঁর শান্তির বাণী আজ সারা বিশ্বেই আদৃত। আমাদের এই পদযাত্রার উদ্যোগ শান্তির জন্যই। এর উদ্দেশ্য, গোটা বিশ্বে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। আগামীতে বিশ্বের অন্য দেশেও এই শান্তি যাত্রার পরিকল্পনা আছে।’
তাঁদের সঙ্গে থাকা নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমের শান্তিকর্মী খাইরুজ্জামান খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্রিটিশ শাসনামলের শেষের দিকে ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানের মতো নোয়াখালীতেও হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। সেই দুঃসময়ে শান্তি মিশন নিয়ে নোয়াখালী ছুটে আসেন মহাত্মা গান্ধী।’
খাইরুজ্জামান আরও বলেন, ‘১৯৪৬ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ১৯৪৭ সালের ২ মার্চ পর্যন্ত নোয়াখালী অবস্থানকালে তিনি গ্রামে গ্রামে ঘুরে দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন, হিন্দু-মুসলিম ভ্রাতৃত্ব স্থাপনসহ সেবামূলক বিভিন্ন কাজে হাত দেন। মহাত্মা গান্ধী আমৃত্যু মানুষের মধ্যে শান্তি ও অহিংসার বাণী প্রচার করে গেছেন। মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও শান্তির বাণী ছড়িয়ে দিতে এই আয়োজন।’
জানা গেছে, ভারতের সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির (এসএনইউ) সহযোগিতায় গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত ‘গান্ধী অ্যান্ড ওয়াক’ শীর্ষক এই পদযাত্রা শুরু হয় কলকাতার বেলেঘাটার গান্ধী ভবন থেকে। চার সদস্যের দলটি গতকাল রাতে বেনাপোল হয়ে যশোর শহরে পৌঁছে। আজ যশোর সার্কিট হাউসে বিশ্রাম নিয়ে দলটি নড়াইলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। এরপর লোহাগড়া-ফরিদপুর-ভাঙ্গা-মাওয়া হয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে। ১৬ মার্চ নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমে স্থানীয় সুধী সমাবেশের মাধ্যমে এ যাত্রা শেষ হবে।
মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও শান্তির বাণী ছড়িয়ে দিতে কলকাতা থেকে হেঁটে যশোরে এসেছেন চার নারী। গতকাল বৃহস্পতিবার ‘গান্ধী অ্যান্ড ওয়াক’ শিরোনামে ব্যানার ও ভারতের জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে বেলেঘাটার গান্ধী ভবন থেকে এ পদযাত্রা শুরু হয়। রাতে পেট্রাপোল-বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে যশোরে পৌঁছেন তাঁরা।
দলের সদস্যরা হলেন দলনেতা ডা. আরজুমন্দ জায়েদি, সদস্য কাশিশ খানম, আনুশকা ও পার্নোমিতা ডাঙ্গওয়াল। তাঁদের সঙ্গে নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমের দুজন প্রতিনিধিও রয়েছেন।
আজ শুক্রবার যশোর সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা হয় পদযাত্রা দলের নেতা ডা. আরজুমন্দ জায়েদির সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধীর চিন্তাভাবনা গোটা বিশ্বকেই উজ্জীবিত করে। তাঁর শান্তির বাণী আজ সারা বিশ্বেই আদৃত। আমাদের এই পদযাত্রার উদ্যোগ শান্তির জন্যই। এর উদ্দেশ্য, গোটা বিশ্বে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া। আগামীতে বিশ্বের অন্য দেশেও এই শান্তি যাত্রার পরিকল্পনা আছে।’
তাঁদের সঙ্গে থাকা নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমের শান্তিকর্মী খাইরুজ্জামান খোকন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ব্রিটিশ শাসনামলের শেষের দিকে ভারতবর্ষের বিভিন্ন স্থানের মতো নোয়াখালীতেও হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়ে। সেই দুঃসময়ে শান্তি মিশন নিয়ে নোয়াখালী ছুটে আসেন মহাত্মা গান্ধী।’
খাইরুজ্জামান আরও বলেন, ‘১৯৪৬ সালের ৭ নভেম্বর থেকে ১৯৪৭ সালের ২ মার্চ পর্যন্ত নোয়াখালী অবস্থানকালে তিনি গ্রামে গ্রামে ঘুরে দাঙ্গায় ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন, হিন্দু-মুসলিম ভ্রাতৃত্ব স্থাপনসহ সেবামূলক বিভিন্ন কাজে হাত দেন। মহাত্মা গান্ধী আমৃত্যু মানুষের মধ্যে শান্তি ও অহিংসার বাণী প্রচার করে গেছেন। মহাত্মা গান্ধীর অহিংসা ও শান্তির বাণী ছড়িয়ে দিতে এই আয়োজন।’
জানা গেছে, ভারতের সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির (এসএনইউ) সহযোগিতায় গান্ধী আশ্রম ট্রাস্ট আয়োজিত ‘গান্ধী অ্যান্ড ওয়াক’ শীর্ষক এই পদযাত্রা শুরু হয় কলকাতার বেলেঘাটার গান্ধী ভবন থেকে। চার সদস্যের দলটি গতকাল রাতে বেনাপোল হয়ে যশোর শহরে পৌঁছে। আজ যশোর সার্কিট হাউসে বিশ্রাম নিয়ে দলটি নড়াইলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে। এরপর লোহাগড়া-ফরিদপুর-ভাঙ্গা-মাওয়া হয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে। ১৬ মার্চ নোয়াখালীর গান্ধী আশ্রমে স্থানীয় সুধী সমাবেশের মাধ্যমে এ যাত্রা শেষ হবে।
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে