চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি
প্রতিদিন সকাল ছয়টা বাজতে না বাজতেই তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা আর সূর্যের দাপট হচ্ছে প্রখর। গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে হাঁসফাঁস করছে যশোর জেলার মানুষ ও পশুপাখি।
আজ সোম ও গতকাল রোববারের পরিস্থিতি ছিল চরম অসহনীয়। প্রচণ্ড গরমে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। গরমের প্রভাবে ঈদবাজারেও তেমন লোকজন দেখা যাচ্ছে না। বিপণিবিতানগুলোতে মানুষের উপস্থিতি থাকছে তুলনামূলক কম। সেই সঙ্গে বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন যশোরবাসী। অতিরিক্ত গরমে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগী সংখ্যা বাড়ছে।
এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ঘরের বাইরে সাবধানতার সঙ্গে চলাচলের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছেন। অন্যথায় পানিশূন্যতা থেকে ডায়রিয়া-জন্ডিস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি হিট স্ট্রোকেও আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
আজ সোমবার ছিল চৌগাছার সাপ্তাহিক বাজারের (হাটবার) দিন। তাপমাত্রার বিরূপ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ চরম অস্বস্তিতে পড়েন। ঈদবাজারের বিপণিবিতানগুলোতেও নারী ও শিশু ক্রেতাদের হাসঁফাঁস করতে দেখা যায়। অন্যদিকে যশোর শহরের সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতি থাকলেও প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না। সড়কগুলো ছিল প্রায় ফাঁকা। রিকশা-ইজিবাইকে যাত্রী ছিল খুবই কম।
যশোর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আবহাওয়া অফিসের ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাস থেকে জানা যায়, দেশের কয়েকটি এলাকার সঙ্গে খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। বাড়তে পারে রাতের তাপমাত্রাও। গত কয়েক দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ছিল চৌগাছায়।
যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আখতারুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, প্রচণ্ড গরমে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে ডায়রিয়া, অ্যাজমা, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগসহ নানাবিধ সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। গরমে সুস্থ থাকতে বেশি পরিমাণে পানি পান করা এবং সাবধানে চলাচল করার পরামর্শ দেন তিনি।
প্রতিদিন সকাল ছয়টা বাজতে না বাজতেই তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা আর সূর্যের দাপট হচ্ছে প্রখর। গত কয়েক দিন ধরে তাপমাত্রা বাড়ার কারণে হাঁসফাঁস করছে যশোর জেলার মানুষ ও পশুপাখি।
আজ সোম ও গতকাল রোববারের পরিস্থিতি ছিল চরম অসহনীয়। প্রচণ্ড গরমে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। গরমের প্রভাবে ঈদবাজারেও তেমন লোকজন দেখা যাচ্ছে না। বিপণিবিতানগুলোতে মানুষের উপস্থিতি থাকছে তুলনামূলক কম। সেই সঙ্গে বিদ্যুতের অসহনীয় লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন যশোরবাসী। অতিরিক্ত গরমে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে রোগী সংখ্যা বাড়ছে।
এ অবস্থায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ঘরের বাইরে সাবধানতার সঙ্গে চলাচলের পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য গ্রহণের পরামর্শ দিচ্ছেন। অন্যথায় পানিশূন্যতা থেকে ডায়রিয়া-জন্ডিস হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি হিট স্ট্রোকেও আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে বলেও জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
আজ সোমবার ছিল চৌগাছার সাপ্তাহিক বাজারের (হাটবার) দিন। তাপমাত্রার বিরূপ পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ চরম অস্বস্তিতে পড়েন। ঈদবাজারের বিপণিবিতানগুলোতেও নারী ও শিশু ক্রেতাদের হাসঁফাঁস করতে দেখা যায়। অন্যদিকে যশোর শহরের সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপস্থিতি থাকলেও প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হচ্ছেন না। সড়কগুলো ছিল প্রায় ফাঁকা। রিকশা-ইজিবাইকে যাত্রী ছিল খুবই কম।
যশোর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গতকাল সন্ধ্যায় তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত দিনের এবং রাতের তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
আবহাওয়া অফিসের ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাস থেকে জানা যায়, দেশের কয়েকটি এলাকার সঙ্গে খুলনা বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। দিনের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেতে পারে। বাড়তে পারে রাতের তাপমাত্রাও। গত কয়েক দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড ছিল চৌগাছায়।
যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক আখতারুজ্জামান সাংবাদিকদের জানান, প্রচণ্ড গরমে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে ডায়রিয়া, অ্যাজমা, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগসহ নানাবিধ সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। গরমে সুস্থ থাকতে বেশি পরিমাণে পানি পান করা এবং সাবধানে চলাচল করার পরামর্শ দেন তিনি।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে