মাগুরা প্রতিনিধি
মাগুরা জেলা শহরে বছরখানেক ধরে বহুতল ভবন নির্মাণ বেড়েছে। তবে অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা নেই এসবের অধিকাংশ ভবনে। জেলা শহরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে আগুন নেভানোর জন্য তিনতলা পর্যন্ত ব্যবহারযোগ্য মই আছে। কিন্তু গত ১০ বছরে পৌর এলাকায় ৮ থেকে ১৪ তলাবিশিষ্ট অন্তত ১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে এসব ভবনে বসবাসকারী বাসিন্দারা ঝুঁকির মধ্যে আছেন। মাগুরা ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স মাসিক পরিদর্শনের মূল্যায়নে এসব অব্যবস্থাপনার কথাই জানানো হয়েছে।
স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস থেকে জানা গেছে, ঢাকা বেইলি রোডে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের মতো ঘটনার ঝুঁকি এসব ভবনেও ঘটতে পারে বলে শঙ্কা আছে। ভবন তৈরির নকশায় ফায়ার সার্ভিস থেকে অগ্নিনিরাপত্তার বিভিন্ন অবকাঠামোগত নির্দেশনা দিলেও ভবন নির্মাণ শেষে তার বেশির ভাগ বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে নিরাপত্তা না থাকায় বহুতল ভবন বা দোকানপাটে কোনো অভিযান শুরু করতে গেলে তা উপরিমহলকে ম্যানেজ করে থামিয়ে দেন মালিকেরা। ফলে গজিয়ে ওঠা বহুতল ভবনের অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা খুবই দুর্বল বলে প্রতি মাসের পরিদর্শন মূল্যায়ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
সরকারি-আধা সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দোকানপাট ঘুরে জানা গেছে, পৌর এলাকায় অন্তত ১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে ৮ থেকে ১৪ তলা পর্যন্ত। এসব ভবনে অগ্নিনির্বাপণে কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেই। একটি ফায়ার এক্সটিংগুইশার ছাড়া আর কিছুই নেই। তবে সেটাও মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে পাওয়া গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানে।
মাগুরা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদর স্টেশনের মাস্টার মো. রুহুল আমীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহরের কোনো রেস্তোরাঁয় অগ্নিনির্বাপণের ভালো কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। কিছু রেস্তোরাঁ ছাদের ওপরে, সেগুলো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণে। এ ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস থেকে অনুমতি কেউ নেয়নি। বেশির ভাগ ঢাকা থেকে অনুমতি নিয়েছে। কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে মাগুরা ফায়ার সার্ভিসকেই এগিয়ে যেতে হয়।’
রুহুল আমীন আরও বলেন, ‘আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঝুঁকি হলো মই। আমাদের যে মই আছে তা একটি ভবনের তিনতলা পর্যন্ত আগুন নেভানোর সক্ষমতা আছে। এর বেশি তলায় ঘটনা ঘটলে সেটি নেভাতে গেলে অন্য জেলা থেকে মই আনতে হবে, যা সময় সাপেক্ষ বিষয়। যে কারণে মারাত্মক কিছু ঘটার ঝুঁকি অমূলক নয়।’
মাগুরা জেলা শহরে বছরখানেক ধরে বহুতল ভবন নির্মাণ বেড়েছে। তবে অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা নেই এসবের অধিকাংশ ভবনে। জেলা শহরে ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে আগুন নেভানোর জন্য তিনতলা পর্যন্ত ব্যবহারযোগ্য মই আছে। কিন্তু গত ১০ বছরে পৌর এলাকায় ৮ থেকে ১৪ তলাবিশিষ্ট অন্তত ১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে এসব ভবনে বসবাসকারী বাসিন্দারা ঝুঁকির মধ্যে আছেন। মাগুরা ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স মাসিক পরিদর্শনের মূল্যায়নে এসব অব্যবস্থাপনার কথাই জানানো হয়েছে।
স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস থেকে জানা গেছে, ঢাকা বেইলি রোডে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের মতো ঘটনার ঝুঁকি এসব ভবনেও ঘটতে পারে বলে শঙ্কা আছে। ভবন তৈরির নকশায় ফায়ার সার্ভিস থেকে অগ্নিনিরাপত্তার বিভিন্ন অবকাঠামোগত নির্দেশনা দিলেও ভবন নির্মাণ শেষে তার বেশির ভাগ বাস্তবায়িত হয়নি। ফলে নিরাপত্তা না থাকায় বহুতল ভবন বা দোকানপাটে কোনো অভিযান শুরু করতে গেলে তা উপরিমহলকে ম্যানেজ করে থামিয়ে দেন মালিকেরা। ফলে গজিয়ে ওঠা বহুতল ভবনের অগ্নিনির্বাপণের ব্যবস্থা খুবই দুর্বল বলে প্রতি মাসের পরিদর্শন মূল্যায়ন প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
সরকারি-আধা সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দোকানপাট ঘুরে জানা গেছে, পৌর এলাকায় অন্তত ১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ হয়েছে ৮ থেকে ১৪ তলা পর্যন্ত। এসব ভবনে অগ্নিনির্বাপণে কার্যত কোনো ব্যবস্থা নেই। একটি ফায়ার এক্সটিংগুইশার ছাড়া আর কিছুই নেই। তবে সেটাও মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে পাওয়া গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানে।
মাগুরা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের সদর স্টেশনের মাস্টার মো. রুহুল আমীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শহরের কোনো রেস্তোরাঁয় অগ্নিনির্বাপণের ভালো কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়নি। কিছু রেস্তোরাঁ ছাদের ওপরে, সেগুলো বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অগ্নিনির্বাপণে। এ ছাড়া বহুতল ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস থেকে অনুমতি কেউ নেয়নি। বেশির ভাগ ঢাকা থেকে অনুমতি নিয়েছে। কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে মাগুরা ফায়ার সার্ভিসকেই এগিয়ে যেতে হয়।’
রুহুল আমীন আরও বলেন, ‘আগুন নেভানোর ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঝুঁকি হলো মই। আমাদের যে মই আছে তা একটি ভবনের তিনতলা পর্যন্ত আগুন নেভানোর সক্ষমতা আছে। এর বেশি তলায় ঘটনা ঘটলে সেটি নেভাতে গেলে অন্য জেলা থেকে মই আনতে হবে, যা সময় সাপেক্ষ বিষয়। যে কারণে মারাত্মক কিছু ঘটার ঝুঁকি অমূলক নয়।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১০ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১৬ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার যানজট কমাতে নেওয়া ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের কাজ আবার শুরু হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের (পিপিপি) এই প্রকল্পের ঠিকাদারদের মধ্যে শেয়ার হস্তান্তর নিয়ে জটিলতা অবসানের পর শুরু হচ্ছে নতুন ধাপ, এতে গুরুত্ব দেওয়া হবে পান্থকুঞ্জ থেকে বুয়েট পর্যন্ত অংশ।
২ ঘণ্টা আগেথানা হলো জনসাধারণকে সেবা প্রদানের মূল কেন্দ্রস্থল। পুলিশের কাজ হচ্ছে জনগণকে সেবা দেওয়া। আমরা সম্মানিত নগরবাসীকে সর্বোচ্চ সেবা দিতে চাই। থানায় আসা একজন ব্যক্তিও যেন সেবা বঞ্চিত না হন, সেটা নিশ্চিত করতে হবে...
২ ঘণ্টা আগে