বাগেরহাট ও চিতলমারী প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক। তিনি উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের বিজয় কৃষ্ণ মণ্ডলের ছেলে।
এই তথ্য তুলে ধরে শ্রীরামপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা অনন্ত ভক্তর ছেলে জিৎ ভক্ত খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক), বাগেরহাট জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার এবং জেলা নির্বাচন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে জিৎ ভক্ত সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিতলমারী সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ড সদস্য অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক। তিনি বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের বেড়াবাড়ি গ্রামের বিজয় কৃষ্ণ মণ্ডলের ছেলে।’
এ সময় বাংলাদেশে অনির্বাণের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার নম্বর উল্লেখ করেন জিৎ ভক্ত। সেই সঙ্গে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার দমদম উত্তরের বাসিন্দা বলেও জানান। পাশাপাশি ভারতে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং ভোটার ক্রমিক নম্বর তুলে ধরেন।
জিৎ ভক্ত বলেন, ‘অনির্বাণ মণ্ডল আগামী ১৭ অক্টোবর বাগেরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী টিটো সরদারের প্রস্তাবকারী। একজন দ্বৈত নাগরিক কীভাবে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ও একজন জেলা পরিষদ সদস্য প্রার্থীর প্রস্তাবকারী হলেন এটা আমাদের বোধগম্য নয়।’
অভিযোগের বিষয়ে অনির্বাণ মণ্ডল বলেন, ‘আমার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ে ভারতে বসবাস করে। ছেলে ও মেয়ে ওখানে পড়াশোনা করে। আমি কীভাবে ভারতে ভোটার হলাম এটা বুঝতে পারছি না।’
বাগেরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী টিটো সরদারের প্রস্তাবকারী হিসেবে অনির্বাণ মণ্ডলের নাম রয়েছে। এ ব্যাপারে টিটোর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক এটাতো জানি। তাতে কী হয়েছে?’
চিতলমারী নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রাজিবুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমরা খোঁজখবর নিয়ে জানতে পেরেছি, অনির্বাণ মণ্ডল ভারত ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক। আমাদের কিছু করার নেই। পরবর্তী ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশনকে নিতে হবে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার সেখ মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন বলেন, ‘এ ধরনের একটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। ভারত ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক হওয়ার সুযোগ নেই। জনপ্রতিনিধি হওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।’
এ ধরনের কোনো অভিযোগ পাননি বলে জানালেও চিতলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।’
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৫ নং ওয়ার্ড সদস্য অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক। তিনি উপজেলার বেড়াবাড়ি গ্রামের বিজয় কৃষ্ণ মণ্ডলের ছেলে।
এই তথ্য তুলে ধরে শ্রীরামপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা অনন্ত ভক্তর ছেলে জিৎ ভক্ত খুলনার অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক), বাগেরহাট জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার এবং জেলা নির্বাচন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
আজ শনিবার দুপুরে জিৎ ভক্ত সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিতলমারী সদর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ড সদস্য অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক। তিনি বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলার চিতলমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের বেড়াবাড়ি গ্রামের বিজয় কৃষ্ণ মণ্ডলের ছেলে।’
এ সময় বাংলাদেশে অনির্বাণের জাতীয় পরিচয়পত্র ও ভোটার নম্বর উল্লেখ করেন জিৎ ভক্ত। সেই সঙ্গে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার দমদম উত্তরের বাসিন্দা বলেও জানান। পাশাপাশি ভারতে তাঁর জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং ভোটার ক্রমিক নম্বর তুলে ধরেন।
জিৎ ভক্ত বলেন, ‘অনির্বাণ মণ্ডল আগামী ১৭ অক্টোবর বাগেরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী টিটো সরদারের প্রস্তাবকারী। একজন দ্বৈত নাগরিক কীভাবে ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য ও একজন জেলা পরিষদ সদস্য প্রার্থীর প্রস্তাবকারী হলেন এটা আমাদের বোধগম্য নয়।’
অভিযোগের বিষয়ে অনির্বাণ মণ্ডল বলেন, ‘আমার স্ত্রী, ছেলে ও মেয়ে ভারতে বসবাস করে। ছেলে ও মেয়ে ওখানে পড়াশোনা করে। আমি কীভাবে ভারতে ভোটার হলাম এটা বুঝতে পারছি না।’
বাগেরহাট জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য প্রার্থী টিটো সরদারের প্রস্তাবকারী হিসেবে অনির্বাণ মণ্ডলের নাম রয়েছে। এ ব্যাপারে টিটোর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অনির্বাণ মণ্ডল বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বৈত নাগরিক এটাতো জানি। তাতে কী হয়েছে?’
চিতলমারী নির্বাচন কর্মকর্তা মো. রাজিবুল হাসান বলেন, ‘অভিযোগ পাওয়ার পর আমরা খোঁজখবর নিয়ে জানতে পেরেছি, অনির্বাণ মণ্ডল ভারত ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক। আমাদের কিছু করার নেই। পরবর্তী ব্যবস্থা নির্বাচন কমিশনকে নিতে হবে।’
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার সেখ মুহাম্মদ জালাল উদ্দিন বলেন, ‘এ ধরনের একটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। ভারত ও বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক হওয়ার সুযোগ নেই। জনপ্রতিনিধি হওয়ার তো প্রশ্নই ওঠে না।’
এ ধরনের কোনো অভিযোগ পাননি বলে জানালেও চিতলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাইয়েদা ফয়জুন্নেছা বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করব।’
একসময় রাজশাহী নগরে পানি সরবরাহের জন্য প্রতিটি পাম্পে একাধিক অপারেটর থাকতে হতো। প্রযুক্তির কল্যাণে এখন পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষের (ওয়াসা) কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকেই এই পাম্প নিয়ন্ত্রণ করা হয়। তারপরও পাম্পগুলোয় দুই থেকে তিনজন করে পাম্প অপারেটর রাখা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসিলেটের কানাইঘাটের দরিদ্র পরিবারের সন্তান মো. জাহাঙ্গীর আলম। ২০০৯ সালে যোগ দেন ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) পদে। এরপর ‘জাল-জালিয়াতি, বদলি, নিয়োগ-বাণিজ্যসহ অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে’ ১৭ বছরে তৃতীয় শ্রেণির এই কর্মচারী বাড়ি-গাড়িসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন।
৬ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নারীদের স্বাভাবিক সন্তান প্রসবের প্রবণতা বেড়েছে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয় মাসে সিজারিয়ান সেকশন (‘সিজার’ বলে পরিচিত) অস্ত্রোপচারের চেয়ে স্বাভাবিক প্রসব ১ হাজার ৫৫২টি বেশি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও পবিত্র রমজানের শুরু থেকে দেশের বৃহত্তম ইফতার মাহফিল চলছে সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের নলতা আহ্ছানিয়া মিশনে। প্রায় ৮ হাজার মানুষের ইফতার মাহফিল যেন মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে