প্রতিনিধি, ডুমুরিয়া (খুলনা)
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার কোমরাইল গ্রামে পৈতৃক দখলিয় জমিতে রাতের আঁধারে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের নামে টিনশেড ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলছে চরম উত্তেজনা। এ নিয়ে জমির মালিকদের পক্ষে হারুন আল কবির সরদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কোমরাইল গ্রামের হারুন আল কবিরের দখলিয় ও পৈতৃক জমির ওপর একটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করেন স্থানীয় মশিউর রহমান, দেলোয়ার হোসেন জোয়ার্দার, মাহফুজুর রহমানসহ কতিপয় কয়েকজন ব্যক্তি। গত ৬ মার্চ রাতের আঁধারে এটি নির্মাণ করেন তাঁরা। পরবর্তীতে ওই ঘরে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানিয়ে ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয় হিসেবে ঘোষণা দেন।
গত মঙ্গলবার ওই স্থানে জমির মালিকপক্ষ পাকাঘর নির্মাণ করা শুরু করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষরা মাইকিং করে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করলে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ তা পণ্ড হয়ে যায়। এ নিয়ে গতকাল বুধবার ইউএনও এবং ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থলে গিয়ে পদক্ষেপ নেন।
রঘুনাথপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জি এম শফিউল আলম, সবের আলী জোয়ার্দার, নাসির উদ্দিন, শাহজাহান সরদার, আশরাফ মোড়ল বলেন, যে জায়গায় রাতের আঁধারে আওয়ামী লীগ অফিসের নামে টিনশেড ঘর তৈরি করা হয়েছে সেটি হারুন সরদারদের জমি। তাঁদের এ হীন কাজে কেউ সমর্থন করছে না।
কোমরাইল গ্রামের আবু সাঈদ সরদার (৫৫) বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে আমি আওয়ামী লীগ করি। আওয়ামী লীগের নামে কিছু স্বার্থান্বেষী উচ্ছৃঙ্খল যুবক অপকর্ম করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এটা কোন দলের অফিস নয়। নেশাখোরদের লালনের জন্য রাতের আঁধারে এখানে অন্যের জমি দখল করে ঘর তৈরি করা হয়েছে। জবর দখলের নামে নোংরা স্থানে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানিয়ে তাঁদের অপমান করা হয়েছে।
রঘুনাথপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মেসবাহুল আলম টুটুল বলেন, বিষয়টি নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছে। এই এলাকায় একটি দলীয় কার্যালয় প্রয়োজন আছে। কিন্তু তা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা করা উচিত। কারও ব্যক্তিগত দখলিয় জমিতে এটা করা উচিত নয়।
ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন জোয়ার্দার বলেন, ‘রাস্তা সংলগ্ন খাস জমি আছে সেখানে দলীয় অফিসের ঘর করা হয়েছে। তবে পেছনে কতটুকু খাস আছে তা আমার জানা নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বুধবার প্রতিবাদ সভা বন্ধ করে দিয়েছি। বুধবার আমি ও ওসি সাহেবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সার্ভেয়ার দিয়ে জমি পরিমাপপূর্বক সীমানা নির্ধারণ করে দেখা গেছে যে, এটা আবেদনকারীর পৈতৃক ও দখলিয়। পরে উভয় পক্ষকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার কোমরাইল গ্রামে পৈতৃক দখলিয় জমিতে রাতের আঁধারে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের নামে টিনশেড ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে চলছে চরম উত্তেজনা। এ নিয়ে জমির মালিকদের পক্ষে হারুন আল কবির সরদার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর প্রতিকার চেয়ে আবেদন করেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার কোমরাইল গ্রামের হারুন আল কবিরের দখলিয় ও পৈতৃক জমির ওপর একটি টিনশেড ঘর নির্মাণ করেন স্থানীয় মশিউর রহমান, দেলোয়ার হোসেন জোয়ার্দার, মাহফুজুর রহমানসহ কতিপয় কয়েকজন ব্যক্তি। গত ৬ মার্চ রাতের আঁধারে এটি নির্মাণ করেন তাঁরা। পরবর্তীতে ওই ঘরে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানিয়ে ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয় হিসেবে ঘোষণা দেন।
গত মঙ্গলবার ওই স্থানে জমির মালিকপক্ষ পাকাঘর নির্মাণ করা শুরু করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিপক্ষরা মাইকিং করে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করলে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ তা পণ্ড হয়ে যায়। এ নিয়ে গতকাল বুধবার ইউএনও এবং ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ঘটনাস্থলে গিয়ে পদক্ষেপ নেন।
রঘুনাথপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জি এম শফিউল আলম, সবের আলী জোয়ার্দার, নাসির উদ্দিন, শাহজাহান সরদার, আশরাফ মোড়ল বলেন, যে জায়গায় রাতের আঁধারে আওয়ামী লীগ অফিসের নামে টিনশেড ঘর তৈরি করা হয়েছে সেটি হারুন সরদারদের জমি। তাঁদের এ হীন কাজে কেউ সমর্থন করছে না।
কোমরাইল গ্রামের আবু সাঈদ সরদার (৫৫) বলেন, ১৯৮৫ সাল থেকে আমি আওয়ামী লীগ করি। আওয়ামী লীগের নামে কিছু স্বার্থান্বেষী উচ্ছৃঙ্খল যুবক অপকর্ম করে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এটা কোন দলের অফিস নয়। নেশাখোরদের লালনের জন্য রাতের আঁধারে এখানে অন্যের জমি দখল করে ঘর তৈরি করা হয়েছে। জবর দখলের নামে নোংরা স্থানে বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রীর ছবি টানিয়ে তাঁদের অপমান করা হয়েছে।
রঘুনাথপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মেসবাহুল আলম টুটুল বলেন, বিষয়টি নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছে। এই এলাকায় একটি দলীয় কার্যালয় প্রয়োজন আছে। কিন্তু তা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা করা উচিত। কারও ব্যক্তিগত দখলিয় জমিতে এটা করা উচিত নয়।
ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন জোয়ার্দার বলেন, ‘রাস্তা সংলগ্ন খাস জমি আছে সেখানে দলীয় অফিসের ঘর করা হয়েছে। তবে পেছনে কতটুকু খাস আছে তা আমার জানা নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ বলেন, বুধবার প্রতিবাদ সভা বন্ধ করে দিয়েছি। বুধবার আমি ও ওসি সাহেবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। সার্ভেয়ার দিয়ে জমি পরিমাপপূর্বক সীমানা নির্ধারণ করে দেখা গেছে যে, এটা আবেদনকারীর পৈতৃক ও দখলিয়। পরে উভয় পক্ষকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার পরামর্শ দিয়েছি।
৮৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৬ কিলোমিটার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ)। চার বছর যেতে না যেতেই সড়কটির বিভিন্ন স্থান দেবে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ। যেন রীতিমতো জমির আলপথের মতো অবস্থা। এতে সড়কটি দিয়ে যাহনবাহনগুলোকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেঅনিয়ম যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাকা ওয়াসার গন্ধবপুর পানি শোধনাগার প্রকল্পে। কমবেশি ৩ হাজার ৯৪ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান। মূল প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৩ কিলোমিটার পানি সরবরাহের পাইপ কিনে বসানো হয়েছিল আগেই। এ পাইপ কেনাকাটায় উঠেছে অনিয়মের অভিযোগ। চীনের একটি আদালতে সংশ্লিষ্টদের ম
২ ঘণ্টা আগেখুলনা জেলায় তিন ফসলি উর্বর জমির প্রায় ৫১০ হেক্টরে চাষাবাদ হয় নানা জাতের শস্য। এসবের মধ্যে ধান, গম, আখ, সরিষা, তিল, ভুট্টা, তরমুজ, বাঙ্গি, ঢেঁড়স এবং বিভিন্ন সবজি অন্যতম। তবে চাষিদের বড় দুঃখের কারণ আঠারোবাঁকি নদী। অবৈধ ইটভাটার দাপটে এই নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে শ্রীরামপুর
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) মো. জাহাঙ্গীর আলমের দাপটে তাঁর স্ত্রী ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ক্লিনিকের পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) জোহরা বেগমও বেপরোয়া। সব অনিয়মই তাঁর কাছে নিয়ম। এ রকম আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর সহকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে।
৩ ঘণ্টা আগে