কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর কুষ্টিয়া কুমারখালীর এক আওয়ামী লীগ নেতার দোকান ভাঙচুর করে প্রায় ৯০ লাখ টাকার গার্মেন্টস মালামাল লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনার এক মাস পরে আবারও গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দোকানের তালা ভেঙে নতুন করে ১০টি তালা লাগানোর অভিযোগ উঠেছে আব্দুল মজিদ নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
কুমারখালী পৌরসভার সোনাবন্ধু সড়কে অবস্থিত সোনালী হস্তশিল্প নামের ওই দোকানটির মালিক মো. জসিম উদ্দিন। তিনি পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী কুমারখালী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
জসিম উদ্দিন বলেন, ২০১৭ সালে ২০ লাখ টাকা দিয়ে সিরাজুন্নাহার নামে একজনের কাছ থেকে ১ দশমিক ৬১ শতাংশ জমি কিনে তিনি দোকান তৈরি করা হয়। ওই জমির পজিশন দাবি করে নন্দলালপুর ইউনিয়নের পুরোনো চড়াইকোল এলাকার আব্দুল মজিদ আদালতে মামলা করেন। মামলাটি চলমান রয়েছে। মামলা চলমান অবস্থায় জোরপূর্বক দখলের উদ্দেশ্যে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মজিদ দোকানের তালা ভেঙে ১০টি নতুন তালা লাগিয়েছে। গতকাল রাতেই তাঁর স্ত্রী সোনালী আক্তার বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন দোকানি বলেন, কুমারখালীর বড় দোকানগুলোর একটি সোনালী হস্তশিল্প। দোকানের জমি নিয়ে ঝামেলা আছে। গতকাল মজিদ পেশকার পুরোনো তালা ভেঙে নতুন করে তালা লাগিয়েছে। আর ৫ আগস্ট ব্যাপক লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা।
তবে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি অভিযুক্ত আব্দুল মজিদ নামে ওই ব্যক্তি।
কুমারখালী পৌর বণিক সমিতির সভাপতি কে আলম টমে বলেন, আওয়ামী লীগপন্থী হওয়ায় ৫ আগস্ট দুর্বৃত্তরা দোকানটিতে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। তবে দোকানটির জমি ও পজিশন মালিকানা নিয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে।
তালা ভাঙার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম। তিনি বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর কুষ্টিয়া কুমারখালীর এক আওয়ামী লীগ নেতার দোকান ভাঙচুর করে প্রায় ৯০ লাখ টাকার গার্মেন্টস মালামাল লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনার এক মাস পরে আবারও গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় দোকানের তালা ভেঙে নতুন করে ১০টি তালা লাগানোর অভিযোগ উঠেছে আব্দুল মজিদ নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।
কুমারখালী পৌরসভার সোনাবন্ধু সড়কে অবস্থিত সোনালী হস্তশিল্প নামের ওই দোকানটির মালিক মো. জসিম উদ্দিন। তিনি পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি। এ ঘটনায় তাঁর স্ত্রী কুমারখালী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।
জসিম উদ্দিন বলেন, ২০১৭ সালে ২০ লাখ টাকা দিয়ে সিরাজুন্নাহার নামে একজনের কাছ থেকে ১ দশমিক ৬১ শতাংশ জমি কিনে তিনি দোকান তৈরি করা হয়। ওই জমির পজিশন দাবি করে নন্দলালপুর ইউনিয়নের পুরোনো চড়াইকোল এলাকার আব্দুল মজিদ আদালতে মামলা করেন। মামলাটি চলমান রয়েছে। মামলা চলমান অবস্থায় জোরপূর্বক দখলের উদ্দেশ্যে গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মজিদ দোকানের তালা ভেঙে ১০টি নতুন তালা লাগিয়েছে। গতকাল রাতেই তাঁর স্ত্রী সোনালী আক্তার বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন দোকানি বলেন, কুমারখালীর বড় দোকানগুলোর একটি সোনালী হস্তশিল্প। দোকানের জমি নিয়ে ঝামেলা আছে। গতকাল মজিদ পেশকার পুরোনো তালা ভেঙে নতুন করে তালা লাগিয়েছে। আর ৫ আগস্ট ব্যাপক লুটপাট করেছে দুর্বৃত্তরা।
তবে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি অভিযুক্ত আব্দুল মজিদ নামে ওই ব্যক্তি।
কুমারখালী পৌর বণিক সমিতির সভাপতি কে আলম টমে বলেন, আওয়ামী লীগপন্থী হওয়ায় ৫ আগস্ট দুর্বৃত্তরা দোকানটিতে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট করেছে। তবে দোকানটির জমি ও পজিশন মালিকানা নিয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে।
তালা ভাঙার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আকিবুল ইসলাম। তিনি বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অভাব আর শ্বশুরবাড়ির নির্যাতনের শিকার হয়েও রহিমা আরা দোলা স্বপ্ন দেখতেন ভালোভাবে বেঁচে থাকার। কিন্তু সড়ক দুর্ঘটনায় সন্তান হারানোর পর বেঁচে থাকার সেই ইচ্ছেটাও মরে যায়। তিনবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। সেই মনোবল হারানো দোলা আজ অনেক নারীর অনুপ্রেরণা। তিনটি জামার ডিজাইন করে ২০ হাজার টাকা নিয়ে ব্যব
১ ঘণ্টা আগেছোট্ট দোকান। দোকানের সামনে কোনো সাইনবোর্ড নেই। দোকানটিতে পাওয়া যায় শুধু জিলাপি আর নিমকি। প্রতিবছর রোজার দিনে দুপুরের পর থেকে রাজশাহী নগরের বাটার মোড়ের এই দোকানে জিলাপি কিনতে ক্রেতাদের ভিড় লেগে যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না।
১ ঘণ্টা আগেমাছির সংক্রমণ থেকে ফলসহ নানান সবজি রক্ষায় নতুন একটি পদ্ধতি এনেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কীটতত্ত্ববিদ ও গবেষক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর খান। দেশে প্রচলিত ট্র্যাপের মধ্যে সাধারণত লিউর ও সাবান-পানি ব্যবহৃত হয়, যার কার্যকারিতা বজায় রাখতে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। কৃষকেরা এটি
১ ঘণ্টা আগেবর্ষা মৌসুমে বিলে থই থই পানি। তখন পাড়ি দিতে হয় নৌকায়। এরপর হেঁটে কাদা-পানি মাড়িয়ে চলাচল কিছুদিন। আর খরা মৌসুমে বিলের মাঝখানে জেগে ওঠা ভাঙাচোরা রাস্তা। এভাবেই দুর্ভোগ সঙ্গে নিয়ে বছরের পর বছর চলাচল করছেন নওগাঁর মান্দা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়নের অন্তত ১৫ গ্রামের মানুষ।
১ ঘণ্টা আগে