মনিরামপুর(যশোর) প্রতিনিধি
টানা কয়েকবার নতুন বছরের প্রথম দিন নতুন বইয়ের গন্ধ নিয়ে আনন্দে বাড়ি ফিরলেও এবার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে বই নিতে এসে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে যশোরের মনিরামপুরের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের। আজ বুধবার চতুর্থ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ে নতুন বই হাতে পেলেও বাকি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মলিন মুখে খালি হাতে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা দপ্তরের সূত্রমতে, ১ জানুয়ারি বিতরণের জন্য প্রাথমিক স্তরে চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের ৮ হাজার ৪০০ বই উপজেলায় পৌঁছেছে। আজ বুধবার এই শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিন বিষয়ের বই হাতে পেয়েছে। আর সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলা, ইংরেজি ও গণিত মিলে ৬ হাজার ৩০০ বই এবং মাদ্রাসা পর্যায়ে ৭ম শ্রেণির জন্য একই বিষয়ে ৩ হাজার ৬০০ বই সরবরাহ পেয়ে শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে এই বই বিতরণ করেছে। তবে ইবতেদায়ি শাখার শিক্ষার্থীদের কোনো বই উপজেলায় পৌঁছায়নি।
মনিরামপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল বরকত মোহাম্মদ ফকর উদ্দিন বলেন, আমরা ৭ম শ্রেণির জন্য ৩ বিষয়ে ৭০ সেট বই হাতে পেয়েছি। তার মধ্যে আজ বুধবার ৩৩ জন শিক্ষার্থী বই নিয়েছে। বাকি কোনো শ্রেণির বই দিতে পারেনি।
টেংরামারি সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী লামিয়া খাতুন বলে, আমাদের ৩ বিষয়ের বই দিয়েছে। বাকি বই পরে দেবে বলেছে। আজ থেকে নতুন বই পড়ব।
এদিকে খালি হাতে মলিন মুখে ফিরে যেতে দেখা গেছে একই প্রতিষ্ঠানের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী রাকিব হোসেনসহ অনেককে। রাকিব বলে, নতুন বই পাওয়ার আশায় সকাল সকাল স্কুলে এসেছি। শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, আমাদের শ্রেণির কোনো বই আসেনি। কবে বই পাব তাও নিশ্চিত করে জানানো হয়নি।
রাকিব আরও বলে, নবম শ্রেণির পুরোনো বই খুঁজে নিয়েছি। আপাতত এটার সঙ্গে ইংরেজি গ্রামার পড়া শুরু করব।
মনিরামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু মোতালেব আলম বলেন, শুধুমাত্র চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তিন বিষয়ের বই দিতে পেরেছি। অন্য কোনো শ্রেণির বই পাওয়া যায়নি।
মনিরামপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আকরাম হোসেন বলেন, স্কুল ও মাদ্রাসা পর্যায়ে ৭ম শ্রেণির তিন বিষয়ের বই বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। ইবতেদায়ি শাখাসহ অন্য কোনো শ্রেণির বই পাওয়া যায়নি। জানুয়ারির মধ্যে বাকি বই পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
টানা কয়েকবার নতুন বছরের প্রথম দিন নতুন বইয়ের গন্ধ নিয়ে আনন্দে বাড়ি ফিরলেও এবার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে বই নিতে এসে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে যশোরের মনিরামপুরের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের। আজ বুধবার চতুর্থ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ে নতুন বই হাতে পেলেও বাকি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মলিন মুখে খালি হাতে ফিরে যেতে দেখা গেছে।
উপজেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা দপ্তরের সূত্রমতে, ১ জানুয়ারি বিতরণের জন্য প্রাথমিক স্তরে চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ের ৮ হাজার ৪০০ বই উপজেলায় পৌঁছেছে। আজ বুধবার এই শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিন বিষয়ের বই হাতে পেয়েছে। আর সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলা, ইংরেজি ও গণিত মিলে ৬ হাজার ৩০০ বই এবং মাদ্রাসা পর্যায়ে ৭ম শ্রেণির জন্য একই বিষয়ে ৩ হাজার ৬০০ বই সরবরাহ পেয়ে শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে এই বই বিতরণ করেছে। তবে ইবতেদায়ি শাখার শিক্ষার্থীদের কোনো বই উপজেলায় পৌঁছায়নি।
মনিরামপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল বরকত মোহাম্মদ ফকর উদ্দিন বলেন, আমরা ৭ম শ্রেণির জন্য ৩ বিষয়ে ৭০ সেট বই হাতে পেয়েছি। তার মধ্যে আজ বুধবার ৩৩ জন শিক্ষার্থী বই নিয়েছে। বাকি কোনো শ্রেণির বই দিতে পারেনি।
টেংরামারি সম্মিলনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৭ম শ্রেণির ছাত্রী লামিয়া খাতুন বলে, আমাদের ৩ বিষয়ের বই দিয়েছে। বাকি বই পরে দেবে বলেছে। আজ থেকে নতুন বই পড়ব।
এদিকে খালি হাতে মলিন মুখে ফিরে যেতে দেখা গেছে একই প্রতিষ্ঠানের ৯ম শ্রেণির শিক্ষার্থী রাকিব হোসেনসহ অনেককে। রাকিব বলে, নতুন বই পাওয়ার আশায় সকাল সকাল স্কুলে এসেছি। শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, আমাদের শ্রেণির কোনো বই আসেনি। কবে বই পাব তাও নিশ্চিত করে জানানো হয়নি।
রাকিব আরও বলে, নবম শ্রেণির পুরোনো বই খুঁজে নিয়েছি। আপাতত এটার সঙ্গে ইংরেজি গ্রামার পড়া শুরু করব।
মনিরামপুর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু মোতালেব আলম বলেন, শুধুমাত্র চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের তিন বিষয়ের বই দিতে পেরেছি। অন্য কোনো শ্রেণির বই পাওয়া যায়নি।
মনিরামপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আকরাম হোসেন বলেন, স্কুল ও মাদ্রাসা পর্যায়ে ৭ম শ্রেণির তিন বিষয়ের বই বছরের প্রথম দিন শিক্ষার্থীদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। ইবতেদায়ি শাখাসহ অন্য কোনো শ্রেণির বই পাওয়া যায়নি। জানুয়ারির মধ্যে বাকি বই পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঘন কুয়াশায় ৯ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৮টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে শুক্রবার রাত ১১টার সময় কুয়াশার কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
২৭ মিনিট আগেরাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডের বাটা সিগন্যাল মোড়ের একটি বহুতল ভবনের ১১ তলায় ছোট একটু ‘স্পেস’ ভাড়া নিয়ে অফিস শুরু করেছিলেন কামাল হোসেন। জামানত হিসেবে তিন মাসের অগ্রিম ভাড়া দিয়ে সাজসজ্জা করেন। একটি বছর পুরো না হতেই নতুন বছরের শুরুতে তাঁকে চার হাজার টাকা ভাড়া বাড়ানোর কাগজ ধরিয়ে দিয়েছেন...
৮ ঘণ্টা আগেদেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীর পারে গড়ে উঠেছে একাধিক ইটভাটা। রাউজান অংশে ইটভাটার মাটির জোগান দিতে কাটা হচ্ছে নদীর পাড়। বিভিন্ন স্থান থেকে মাটি আনতে নদীতে ব্যবহার করা হচ্ছে যান্ত্রিক নৌকা। ভাটাগুলোর শ্রমিকেরা হালদায় মাছ শিকার করছেন—এসব কারণে হুমকির মুখে পড়েছে নদীর জীববৈচিত্র্
৯ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের মধুখালীতে আজকের পত্রিকার সাংবাদিক (নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা) সৌগত বসুর বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে তিনজন আহত হয়েছেন। পুলিশ বলছে, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে চুরি করতে গিয়ে ঘটনাটি ঘটেছে। চুরির ঘটনায় বাঁধা দেওয়ায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখম হয়েছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে