তালা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
ভর্তি পরীক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ও মানবিকী ইউনিটে ৫৮৫ তম স্থান অধিকার করেছেন সাতক্ষীরার তালার মেধাবী শিক্ষার্থী আবু হুজাইফা সরদার। স্কুলজীবন থেকেই আর্থিক অনটন নিত্যসঙ্গী হওয়ায় চান্স পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে এই মেধাবীর।
আবু হুজাইফা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও (রাবি) ২৪৫ তম স্থান অধিকার করেছেন। তিনি তালা উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের মাছিয়াড়া গ্রামের দিনমজুর আব্দুল লতিফ সরদার ও রমেছা বেগমের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেও অর্থাভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও পরবর্তী পড়ালেখা চালানের খরচ কীভাবে জোগাড় করবে এই শঙ্কায় দিন কাটছে হুজাইফা ও তাঁর পরিবারের।
এলাকাবাসী জানান, হুজাইফার বাবার মাত্র তিন শতাংশ বাড়ির ভিটে ছাড়া কোনো সম্পত্তি নেই। বাবা অন্যের জমিতে কাজ করে দিনশেষে যে টাকা পান সেটা দিয়েই চলে তাঁদের সংসারসহ চিকিৎসা ও লেখাপড়া। আর্থিক সমস্যার কারণে বড় ভাই অনার্স পড়া অবস্থায় আর্থিক অনটনের কারণে পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছে। ছোটকাল থেকেই সহপাঠীদের বই নিয়ে লেখাপড়া চালিয়েছেন। ভর্তির জন্য ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকাসহ পরবর্তী লেখাপড়ার খরচ কীভাবে জোগাড় হবে এই শঙ্কায় আছেন হুজাইফা।
আবু হুজাইফা বলেন, ‘টাকার অভাবে কখনো প্রাইভেট পড়তে পারিনি। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে এক বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় খুলনাতে গিয়ে কোচিং সেন্টারে ভর্তির সুযোগ পাই। দীর্ঘ পরিশ্রমের পর আমি রাজশাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। তবে ভর্তির সুযোগ পেলেও ভর্তি ও পরবর্তী লেখাপড়ার খরচ কীভাবে চালাব সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রণব ঘোষ বাবলু বলেন, ‘প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। সমাজের বিত্তবানদের কাছে আবু হুজাইফার জন্য সহযোগিতা কামনা করছি।’
ভর্তি পরীক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কলা ও মানবিকী ইউনিটে ৫৮৫ তম স্থান অধিকার করেছেন সাতক্ষীরার তালার মেধাবী শিক্ষার্থী আবু হুজাইফা সরদার। স্কুলজীবন থেকেই আর্থিক অনটন নিত্যসঙ্গী হওয়ায় চান্স পেয়েও ভর্তি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে এই মেধাবীর।
আবু হুজাইফা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও (রাবি) ২৪৫ তম স্থান অধিকার করেছেন। তিনি তালা উপজেলার খলিলনগর ইউনিয়নের মাছিয়াড়া গ্রামের দিনমজুর আব্দুল লতিফ সরদার ও রমেছা বেগমের ছেলে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেও অর্থাভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও পরবর্তী পড়ালেখা চালানের খরচ কীভাবে জোগাড় করবে এই শঙ্কায় দিন কাটছে হুজাইফা ও তাঁর পরিবারের।
এলাকাবাসী জানান, হুজাইফার বাবার মাত্র তিন শতাংশ বাড়ির ভিটে ছাড়া কোনো সম্পত্তি নেই। বাবা অন্যের জমিতে কাজ করে দিনশেষে যে টাকা পান সেটা দিয়েই চলে তাঁদের সংসারসহ চিকিৎসা ও লেখাপড়া। আর্থিক সমস্যার কারণে বড় ভাই অনার্স পড়া অবস্থায় আর্থিক অনটনের কারণে পড়ালেখা ছেড়ে দিয়েছে। ছোটকাল থেকেই সহপাঠীদের বই নিয়ে লেখাপড়া চালিয়েছেন। ভর্তির জন্য ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকাসহ পরবর্তী লেখাপড়ার খরচ কীভাবে জোগাড় হবে এই শঙ্কায় আছেন হুজাইফা।
আবু হুজাইফা বলেন, ‘টাকার অভাবে কখনো প্রাইভেট পড়তে পারিনি। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পরে এক বড় ভাইয়ের সহযোগিতায় খুলনাতে গিয়ে কোচিং সেন্টারে ভর্তির সুযোগ পাই। দীর্ঘ পরিশ্রমের পর আমি রাজশাহী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। তবে ভর্তির সুযোগ পেলেও ভর্তি ও পরবর্তী লেখাপড়ার খরচ কীভাবে চালাব সেটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি।’
খলিলনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান প্রণব ঘোষ বাবলু বলেন, ‘প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির সুযোগ পেয়েছে। সমাজের বিত্তবানদের কাছে আবু হুজাইফার জন্য সহযোগিতা কামনা করছি।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
১৯ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
৩৬ মিনিট আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
৪১ মিনিট আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
১ ঘণ্টা আগে