কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর একটি কবরস্থান থেকে দুটি লাশ চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ফজরের নামাজের পর স্বজনেরা কবর জিয়ারত করতে গেলে বিষয়টি ধরা পড়ে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
খবর পেয়ে আজ সকালে সরেজমিন পাহাড়পুর-নুরপুর কবরস্থানে গিয়ে দেখা যায়, পাশাপাশি দুটি কবর। এর একটি ওই ইউনিয়নের নগর সাঁওতা বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তার বিশ্বাসের স্ত্রী সাহারা খাতুনের, অন্যটি একই গ্রামের তপন বিশ্বাসের ছেলে রাতুল বিশ্বাসের। দুটি কবরই খোঁড়া, ভেতরে লাশ নেই।
সাহারা খাতুনের বড় ছেলে মনজুরুল হক বলেন, ‘আমার মা ২০২৩ সালের ২১ জুন বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। তাঁর লাশ পাহাড়পুর-নুরপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়। ৪০ দিন আগে বাবাও মারা গেছেন। বাবার লাশও এখানেই দাফন করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন নিয়মিত কবর জিয়ারত করে। আজ ভোরে ছোট ভাই রইসুল হক কবর জিয়ারত করতে গিয়ে দেখতে পায়, কবর থেকে বাবার লাশ চুরি হয়েছে।’
মনজুরুল হক আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এখানে ছুটে এসে দেখতে পাই বাবা ও রাতুলের কবর খোঁড়া। কবরস্থান থেকে একটু দূরে ভুট্টা খেতে দুটি হাড় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। পাশেই একটি পলিথিনে ট্রাউজার ও পানির বোতল পড়ে ছিল।’
রাতুলের মা সোনিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতুল ছিল প্রতিবন্ধী। দুই বছর আগে সে মারা গেছে। তখন তার বয়স ছিল ১৪ বছর। সকালে লোকজনের কাছ থেকে শুনতে পেয়ে কবরস্থানে ছুটে আসি। এসে দেখি আমার ছেলের কবরে লাশ নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। যাদের লাশ চুরি হয়েছে, তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুষ্টিয়ার কুমারখালীর একটি কবরস্থান থেকে দুটি লাশ চুরির ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ভোরে ফজরের নামাজের পর স্বজনেরা কবর জিয়ারত করতে গেলে বিষয়টি ধরা পড়ে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
খবর পেয়ে আজ সকালে সরেজমিন পাহাড়পুর-নুরপুর কবরস্থানে গিয়ে দেখা যায়, পাশাপাশি দুটি কবর। এর একটি ওই ইউনিয়নের নগর সাঁওতা বিশ্বাসপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুস ছাত্তার বিশ্বাসের স্ত্রী সাহারা খাতুনের, অন্যটি একই গ্রামের তপন বিশ্বাসের ছেলে রাতুল বিশ্বাসের। দুটি কবরই খোঁড়া, ভেতরে লাশ নেই।
সাহারা খাতুনের বড় ছেলে মনজুরুল হক বলেন, ‘আমার মা ২০২৩ সালের ২১ জুন বার্ধক্যজনিত কারণে মারা যান। তাঁর লাশ পাহাড়পুর-নুরপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়। ৪০ দিন আগে বাবাও মারা গেছেন। বাবার লাশও এখানেই দাফন করা হয়েছে। পরিবারের লোকজন নিয়মিত কবর জিয়ারত করে। আজ ভোরে ছোট ভাই রইসুল হক কবর জিয়ারত করতে গিয়ে দেখতে পায়, কবর থেকে বাবার লাশ চুরি হয়েছে।’
মনজুরুল হক আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে আমরা এখানে ছুটে এসে দেখতে পাই বাবা ও রাতুলের কবর খোঁড়া। কবরস্থান থেকে একটু দূরে ভুট্টা খেতে দুটি হাড় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। পাশেই একটি পলিথিনে ট্রাউজার ও পানির বোতল পড়ে ছিল।’
রাতুলের মা সোনিয়া খাতুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতুল ছিল প্রতিবন্ধী। দুই বছর আগে সে মারা গেছে। তখন তার বয়স ছিল ১৪ বছর। সকালে লোকজনের কাছ থেকে শুনতে পেয়ে কবরস্থানে ছুটে আসি। এসে দেখি আমার ছেলের কবরে লাশ নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোলাইমান শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছিলাম। যাদের লাশ চুরি হয়েছে, তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল? আমার ছেলেসহ বহু ছাত্রকে ওরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছিল। আমার ছেলের হত্যাকারীদের বিচার কি হবে না? হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখলে মরেও শান্তি পাব।’ আজ সোমবার কথাগুলো বলছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই নিহত জিহাদের (২৫) বাবা নুরুল আমিন মোল্লা।
৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার বাউসা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাণিজ্যের অভিযোগকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। রোববার (৩০ মার্চ) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হামলায় পাঁচটি মোটরসাইকেল ও একটি ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক যুবকের লাশ দেখে অসুস্থ হয়ে প্রতিবেশী এক নারী মারা গেছেন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের হিন্দু পানিসাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া নারীর নাম স্বপ্না রানী সরকার (৪০)। তিনি ওই গ্রামের কৃষক সঞ্জিত সরকারের স্ত্রী। তাঁর অনামিকা সরকা
৯ ঘণ্টা আগেপুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো কক্ষভাড়ায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটকনির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। আজ সোমবার দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকেরা সৈকতমুখী হয়েছেন।
৯ ঘণ্টা আগে