ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট পরীক্ষার ফি কমানোর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন। গতকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের হাতে ‘অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক ফি বাতিল চাই’, ‘বৈষম্যমূলক ফি বাতিল চাওয়া আমাদের অধিকার, কোনো অযৌক্তিক আবদার নয়’, ‘৪০২০ টাকা ফি কি মগের মুল্লুক?’ ‘শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করুন’, ‘বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সুবিবেচক সিদ্ধান্ত নিন’সহ বিভিন্ন লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এবারও কাউন্সিল পরীক্ষায় ৪ হাজার ২০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ সরকারি-বেসরকারি কোনো পরীক্ষায় ২০০ টাকার বেশি ফি এখন আর নেই। যেখানে অন্যান্য দেশে যারা পড়াশোনা শেষ করেছে, তাদের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে, আর আমরা বেকারত্বের যে অভিশাপের মধ্যে আছি, সেটা দূরীকরণে কোনো ন্যায্য সিদ্ধান্ত না নিয়ে উল্টো আমাদের এ রকম অন্যায্য সিদ্ধান্তের মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়। বিসিএসসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ফির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি নির্ধারণ করতে হবে।’ এ সময় ফি কমানো না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সোহাগ বলেন, ‘বিসিএসসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় যেখানে ৭০০ বা তার বেশি ফি ছিল, তা কমিয়ে ২০০ টাকা করা হয়েছে। আমরা দেখেছি যে, ফ্যাসিবাদের করা নিয়ম এখনো পরিবর্তন হয়নি। সেই ফি এখনো ৪ হাজার ২০ টাকা রাখা হয়েছে। আমরা বার কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাই, এই অন্যায্য ফি কমিয়ে আমাদের বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হোক।’
আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে বৈষম্য এখনো দূর হয়নি। ঢাকার বাইরে অবস্থান করায় বার কাউন্সিলের প্রিলিমিনারি ও ভাইভা পরীক্ষায় অংশ নিতে গিয়ে আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে সব চাকরির পরীক্ষার আবেদন ফি কমানো হলেও বার কাউন্সিল পরীক্ষার এনরোলমেন্ট ফি কমানো হয়নি। আমরা পরীক্ষার অযৌক্তিক ফি কমিয়ে আনার দাবি জানাচ্ছি।’
আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষার্থী সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘বার কাউন্সিল অভিভাবকের দায়িত্ব পালন না করে আমাদের শোষণ করতে চাইছে। বার কাউন্সিলকে সব শিক্ষানবিশের অভিভাবক হিসেবে দ্রুত এই অযৌক্তিক ফি সহনীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আইন অনুষদের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট পরীক্ষার ফি কমানোর দাবিতে মানববন্ধন করেছেন। গতকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের হাতে ‘অযৌক্তিক ও বৈষম্যমূলক ফি বাতিল চাই’, ‘বৈষম্যমূলক ফি বাতিল চাওয়া আমাদের অধিকার, কোনো অযৌক্তিক আবদার নয়’, ‘৪০২০ টাকা ফি কি মগের মুল্লুক?’ ‘শিক্ষানবিশ আইনজীবীদের শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করুন’, ‘বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সুবিবেচক সিদ্ধান্ত নিন’সহ বিভিন্ন লেখাসংবলিত প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘এবারও কাউন্সিল পরীক্ষায় ৪ হাজার ২০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অথচ সরকারি-বেসরকারি কোনো পরীক্ষায় ২০০ টাকার বেশি ফি এখন আর নেই। যেখানে অন্যান্য দেশে যারা পড়াশোনা শেষ করেছে, তাদের অধিকার আদায়ের জন্য বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে, আর আমরা বেকারত্বের যে অভিশাপের মধ্যে আছি, সেটা দূরীকরণে কোনো ন্যায্য সিদ্ধান্ত না নিয়ে উল্টো আমাদের এ রকম অন্যায্য সিদ্ধান্তের মুখোমুখি দাঁড় করানো হয়। বিসিএসসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ফির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এটি নির্ধারণ করতে হবে।’ এ সময় ফি কমানো না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন শিক্ষার্থীরা।
আইন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী সোহাগ বলেন, ‘বিসিএসসহ অন্যান্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় যেখানে ৭০০ বা তার বেশি ফি ছিল, তা কমিয়ে ২০০ টাকা করা হয়েছে। আমরা দেখেছি যে, ফ্যাসিবাদের করা নিয়ম এখনো পরিবর্তন হয়নি। সেই ফি এখনো ৪ হাজার ২০ টাকা রাখা হয়েছে। আমরা বার কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানাই, এই অন্যায্য ফি কমিয়ে আমাদের বার কাউন্সিল পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হোক।’
আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসাইন বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশে বৈষম্য এখনো দূর হয়নি। ঢাকার বাইরে অবস্থান করায় বার কাউন্সিলের প্রিলিমিনারি ও ভাইভা পরীক্ষায় অংশ নিতে গিয়ে আমাদের অনেক টাকা খরচ হয়। গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে সব চাকরির পরীক্ষার আবেদন ফি কমানো হলেও বার কাউন্সিল পরীক্ষার এনরোলমেন্ট ফি কমানো হয়নি। আমরা পরীক্ষার অযৌক্তিক ফি কমিয়ে আনার দাবি জানাচ্ছি।’
আইন ও ভূমি ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষার্থী সাদিকুল ইসলাম বলেন, ‘বার কাউন্সিল অভিভাবকের দায়িত্ব পালন না করে আমাদের শোষণ করতে চাইছে। বার কাউন্সিলকে সব শিক্ষানবিশের অভিভাবক হিসেবে দ্রুত এই অযৌক্তিক ফি সহনীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে।’
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের ২০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল থেকে প্রতিনিয়ত ওষুধ ও যন্ত্রাংশ চুরির ঘটনা ঘটছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, পৌরসভায় অবস্থিত এই হাসপাতালের অবকাঠামো নির্মাণ শেষ হলেও দীর্ঘ ২০ বছরে এটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি। কাগজ-কলমে জনবল দেখানো হলেও বাস্তবে নেই কোনো ডাক্তার
২ মিনিট আগেরংপুরের বদরগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহতের ঘটনার পর বিএনপি ও যুবদলের ৮ নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বহিষ্কৃত নেতারা হলেন—উপজেলা বিএনপির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ আলী সরকার, কালুপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক
১ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী কেরামত আলীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। আজ রোববার রাতে তাঁকে রাজধানীর মহাখালী থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ...
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের বন্দরে রনি (৩২) নামের এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। রোববার রাতে উপজেলার কলাগাছিয়া ইউনিয়নের এলাহিপল্লী মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রনি একই ইউনিয়নের মাধবপাশা এলাকার ছলিমুদ্দিন মিয়ার ছেলে। রাতে এলাহিপল্লী মোড়ে একদল দুর্বৃত্ত তাঁকে ছুরিকাঘাত ও কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে