বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাট সদর উপজেলার বাদেকাপাড়া গ্রাম। শহর লাগোয়া হওয়ায় গ্রামটির পরিচিতি রয়েছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে যোগ দেন এই গ্রামেই সাত বীর সন্তান। তাঁরা হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক অধ্যাপক ড. হালিমা খাতুন, প্রাক্তন ছাত্রনেতা শেখ আশরাফ হোসেন, এ জেড এম দেলোয়ার হোসেন, শেখ নজিবর রহমান, শেখ মারুফুল হক, শেখ ইজাবুল হক ও শহীদ বুদ্ধিজীবী শেখ হাবিবুর রহমান। তাঁদের মধ্যে ভাষাসৈনিক শেখ নজিবর রহমান মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নেন। একটি গ্রামে সাতজন ভাষাসৈনিকের বাড়ি থাকলেও বিষয়টি অনেকেরই অজানা।
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাত ভাষাসৈনিকের স্মরণে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাদেকাপাড়া পল্লী মঙ্গল সমিতি। দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষাসৈনিকদের স্মরণে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। এরপর শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন সাত ভাষাসৈনিকের পরিবারের সদস্যরা। এরপর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে আলোচনা সভা ও শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক বুলবুল কবির। বক্তব্য দেন কাড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান পল্টন, বাগেরহাট সদর হাসপাতালের কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলাম, বাদেকাপাড়া পল্লী মঙ্গল সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান বুলু, নারী ইউপি সদস্য আবেদা সুলতানা, ইউপি সদস্য আব্দুল আলিম, ড. হালিমা খাতুনের ভাইয়ের ছেলে মো. তানজির হোসেন।
প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক বুলবুল কবির বলেন, ‘বাঙালি জাতির জন্য ভাষা আন্দোলন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ একটি অধ্যায়। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। এক গ্রাম থেকে সাতজন ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছে, এটা অনেক বড় গর্বের বিষয়।’
অধ্যাপক বুলবুল কবির আরও বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে ড. হালিমা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিকও ছিলেন। ড. হালিমা খাতুনের পাশাপাশি অন্যরাও নানা ক্ষেত্রে সমাজ বিনির্মাণে অবদান রেখেছেন।’ এই গ্রামের সাতজনসহ দেশে আরও যে ভাষাসৈনিক রয়েছেন, তাঁদের সবাইকে তালিকাভুক্ত করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মতো সম্মানিত করার দাবি জানান তিনি।
কাড়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান পল্টন বলেন, ‘ভাষাসৈনিকেরা জাতির সূর্য সন্তান। ভাষার জন্য জীবন বাজি রেখেছিলেন তাঁরা। তাঁদের আন্দোলনের কারণেই আমরা আজ মাতৃভাষায় কথা বলি। তাঁদের স্মরণীয় করে রাখতেই আমাদের এই আয়োজন।’
বাগেরহাট সদর উপজেলার বাদেকাপাড়া গ্রাম। শহর লাগোয়া হওয়ায় গ্রামটির পরিচিতি রয়েছে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনে যোগ দেন এই গ্রামেই সাত বীর সন্তান। তাঁরা হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক অধ্যাপক ড. হালিমা খাতুন, প্রাক্তন ছাত্রনেতা শেখ আশরাফ হোসেন, এ জেড এম দেলোয়ার হোসেন, শেখ নজিবর রহমান, শেখ মারুফুল হক, শেখ ইজাবুল হক ও শহীদ বুদ্ধিজীবী শেখ হাবিবুর রহমান। তাঁদের মধ্যে ভাষাসৈনিক শেখ নজিবর রহমান মুক্তিযুদ্ধেও অংশ নেন। একটি গ্রামে সাতজন ভাষাসৈনিকের বাড়ি থাকলেও বিষয়টি অনেকেরই অজানা।
আজ মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সাত ভাষাসৈনিকের স্মরণে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাদেকাপাড়া পল্লী মঙ্গল সমিতি। দিবসের প্রথম প্রহরে ভাষাসৈনিকদের স্মরণে এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়। এরপর শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন সাত ভাষাসৈনিকের পরিবারের সদস্যরা। এরপর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে আলোচনা সভা ও শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক বুলবুল কবির। বক্তব্য দেন কাড়াপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান পল্টন, বাগেরহাট সদর হাসপাতালের কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলাম, বাদেকাপাড়া পল্লী মঙ্গল সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান বুলু, নারী ইউপি সদস্য আবেদা সুলতানা, ইউপি সদস্য আব্দুল আলিম, ড. হালিমা খাতুনের ভাইয়ের ছেলে মো. তানজির হোসেন।
প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক বুলবুল কবির বলেন, ‘বাঙালি জাতির জন্য ভাষা আন্দোলন খুবই তাৎপর্যপূর্ণ একটি অধ্যায়। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই স্বাধীনতা ও স্বাধিকার আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছে। এক গ্রাম থেকে সাতজন ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছে, এটা অনেক বড় গর্বের বিষয়।’
অধ্যাপক বুলবুল কবির আরও বলেন, ‘তাঁদের মধ্যে ড. হালিমা খাতুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। তিনি একজন জনপ্রিয় শিশুসাহিত্যিকও ছিলেন। ড. হালিমা খাতুনের পাশাপাশি অন্যরাও নানা ক্ষেত্রে সমাজ বিনির্মাণে অবদান রেখেছেন।’ এই গ্রামের সাতজনসহ দেশে আরও যে ভাষাসৈনিক রয়েছেন, তাঁদের সবাইকে তালিকাভুক্ত করে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মতো সম্মানিত করার দাবি জানান তিনি।
কাড়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মুহিতুর রহমান পল্টন বলেন, ‘ভাষাসৈনিকেরা জাতির সূর্য সন্তান। ভাষার জন্য জীবন বাজি রেখেছিলেন তাঁরা। তাঁদের আন্দোলনের কারণেই আমরা আজ মাতৃভাষায় কথা বলি। তাঁদের স্মরণীয় করে রাখতেই আমাদের এই আয়োজন।’
ডিসেম্বরের ২০ তারিখ বিয়ে। অনুষ্ঠানের জন্য ঠিক করা হয়েছে ক্লাবও। পরিবারের পক্ষ থেকে চলছিল কেনাকাটাসহ বিয়ের নানা আয়োজন। এরমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ইশরাত জাহান তামান্না (২০)। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে তাঁর মৃত্যু হয়।
১৭ মিনিট আগেরাজশাহীতে দুই পক্ষের মীমাংসার সময় বিএনপির এক নেতাকে ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরের ভদ্রা এলাকায় রাজশাহী মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক বজলুর রহমান মন্টুর ওপর এ হামলা হয়। তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেচাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলার গুপ্টি পূর্ব এলাকার সাহেলা বেগম নিজের ও তাঁর সন্তানের চিকিৎসার জন্য এসেছিলেন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক না থাকায় ফেরত যেতে বাধ্য হন তিনি। অন্যদিকে চরমথুরার শ্বাসকষ্টের রোগী আবুল কালাম সকাল ১০টায় এসে লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১২টার সময়ও চিকিৎসক দেখাতে
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার বিপক্ষে অবস্থান নেওয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) দৈনিক মজুরিভিত্তিক ১৫৯ কর্মচারীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া একই কারণে সিটি করপোরেশনের স্থায়ী দুই কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে