জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
মজনু খাঁ ওরফে ফজলু (২৯) ও মো. জব্বার মিয়া (২৯) সম্পর্কে আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। দুজনই বিদ্যুতের খুঁটি তৈরির কারখানায় কাজ করতেন। জব্বার সমিতি থেকে তোলা কিস্তির টাকা শোধের জন্য ফজলুর ভ্যান ও মোবাইল কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ফজলুকে ডেকে কৌশলে কোমল পানীয়ের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে দেন জব্বার। পরে মৃত্যু নিশ্চিত হলে ভৈরব নদের ধারে একটি ফসলের খেতে ফেলে রেখে ভ্যান ও মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যান জব্বার।
গ্রেপ্তারের পর গতকাল রোববার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে ফজলুকে হত্যার দায় স্বীকার করে এসব কথা বলেন জব্বার। জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবীদ হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ফজলু জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়নের সন্তোষপুর গ্রামের স্কুলপাড়ার কাশেমের ছেলে। আর জব্বার একই এলাকার মো. দলিল উদ্দিনের ছেলে।
জীবননগর থানার ওসি জাবীদ হাসান বলেন, ফজলুর মরদেহ ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে মনোহরপুরে ভৈরব নদের পাড়ে একটি ফসলের খেত থেকে উদ্ধার করা হয়। রাত থেকেই নিখোঁজ ছিলেন জব্বার। ২২ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাঁকে জীবননগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আটক করা হয়। তিন দিন আগে আটক হলেও জব্বার পুলিশকে বারবার মিথ্যা তথ্য দিয়ে ঘুরাচ্ছিল। অবশেষে তাঁকে নিয়ে অভিযান চালিয়ে ঝিনাইদহ ডাকবাংলো এলাকা থেকে ফজলুর ভ্যান ও মোবাইল উদ্ধার করা হয় ৷ জব্বার গতকাল রোববার ফজলুকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি জাবীদ হাসান আরও বলেন, ফজলুর মরদেহ উদ্ধারের পর তাঁর বাবা মো. কাশেম আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছিল। তদন্তে জব্বার হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে জীবননগর থানায় মামলা নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়নের সন্তোষপুর গ্রামের ফজলুকে গত বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে ভৈরব নদের পাড়ে একটি ফসলি খেত থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
মজনু খাঁ ওরফে ফজলু (২৯) ও মো. জব্বার মিয়া (২৯) সম্পর্কে আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। দুজনই বিদ্যুতের খুঁটি তৈরির কারখানায় কাজ করতেন। জব্বার সমিতি থেকে তোলা কিস্তির টাকা শোধের জন্য ফজলুর ভ্যান ও মোবাইল কেড়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করেন। ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে ফজলুকে ডেকে কৌশলে কোমল পানীয়ের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে দেন জব্বার। পরে মৃত্যু নিশ্চিত হলে ভৈরব নদের ধারে একটি ফসলের খেতে ফেলে রেখে ভ্যান ও মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যান জব্বার।
গ্রেপ্তারের পর গতকাল রোববার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে ফজলুকে হত্যার দায় স্বীকার করে এসব কথা বলেন জব্বার। জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাবীদ হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
ফজলু জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়নের সন্তোষপুর গ্রামের স্কুলপাড়ার কাশেমের ছেলে। আর জব্বার একই এলাকার মো. দলিল উদ্দিনের ছেলে।
জীবননগর থানার ওসি জাবীদ হাসান বলেন, ফজলুর মরদেহ ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে মনোহরপুরে ভৈরব নদের পাড়ে একটি ফসলের খেত থেকে উদ্ধার করা হয়। রাত থেকেই নিখোঁজ ছিলেন জব্বার। ২২ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৯টার দিকে তাঁকে জীবননগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আটক করা হয়। তিন দিন আগে আটক হলেও জব্বার পুলিশকে বারবার মিথ্যা তথ্য দিয়ে ঘুরাচ্ছিল। অবশেষে তাঁকে নিয়ে অভিযান চালিয়ে ঝিনাইদহ ডাকবাংলো এলাকা থেকে ফজলুর ভ্যান ও মোবাইল উদ্ধার করা হয় ৷ জব্বার গতকাল রোববার ফজলুকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
ওসি জাবীদ হাসান আরও বলেন, ফজলুর মরদেহ উদ্ধারের পর তাঁর বাবা মো. কাশেম আলী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছিল। তদন্তে জব্বার হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে জীবননগর থানায় মামলা নেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, জীবননগর উপজেলার উথলী ইউনিয়নের সন্তোষপুর গ্রামের ফজলুকে গত বুধবার সকাল ৮টার দিকে উপজেলার মনোহরপুর গ্রামে ভৈরব নদের পাড়ে একটি ফসলি খেত থেকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয়রা জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৩৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১ ঘণ্টা আগে