ত্রিশাল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের ত্রিশালে ট্রাকচাপায় মারা যাওয়া অন্তঃসত্ত্বা মায়ের পেট ফেটে জন্ম নেওয়া সেই শিশুটি সুস্থ আছে। তবে শিশুটির ডান হাতে দুটি হাড় ভাঙে গেছে। বর্তমানে শিশুটি ময়মনসিংহ নগরীর লাবীব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। খোঁজ নিতে এসে শিশুটির চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক।
শিপন নামে একজনের ব্যবসা দেখাশোনা করতেন শিশুটির বাবা । শিপন হাসপাতালে শিশুটিকে দেখতে এসে বলেন, ‘শিশুটি এখন সুস্থ আছে। শিশুটির বাবা শুধু আমার ব্যবসা দেখাশোনাই করত না, সে আমার ভাই ছিল। ব্যবসা আমার থাকলেও সেই সবকিছু সামাল দিত। আকিজ কোম্পানিতে বিভিন্ন মালামাল সাপ্লাই থেকে শুরু করে আমার বেশ কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সে-ই দেখাশোনা করত। তাঁর আরও দুটি সন্তান বড় মেয়ে জান্নাত (৭) ও ছেলে এবাদত (৫) জীবিত রয়েছে।’
ব্যবসায়ী শিপন আরও বলেন, ‘তিনটি শিশুর দেখাশোনা করার জন্য আমার পক্ষ থেকে যা যা করা প্রয়োজন সব করব। এ ছাড়া শিশুদের দাদা, দাদি, নানা, নানি বেঁচে রয়েছেন। শুধু তাই নয়, হাসপাতালে যেসব মহিলাদের বাচ্চা হয়েছে তাদের বুকের দুধ শিশুটিকে খাওয়ানো হচ্ছে।
শিশুটি আশঙ্কামুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেসরকারি মেডিকেল সিবিএমসিবির সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘শিশুটির সামগ্রিক অবস্থা আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। বর্তমানে শিশুটি ভালো আছে এবং আশঙ্কামুক্ত রয়েছে। তবে শিশুটির ডান হাতের দুটি হাড় ভাঙা রয়েছে। সেটির জন্য আলাদা চিকিৎসা করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন মারা গেলেও আল্লাহর অশেষ রহমতে নবজাতকটি বেঁচে আছে এবং সুস্থ আছে। সে আপনজনদের হারালেও আমরা তার পাশে আছি। আমি শিশুটির চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল কোট বিল্ডিংসংলগ্ন রাস্তা পারাপারের সময় মালবাহী ট্রাকচাপায় স্বামী ও অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ এক শিশু নিহত হয়। তবে মৃত্যুর আগে ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর পেট ফেটে সন্তান বের হয়ে যায়।
ময়মনসিংহের ত্রিশালে ট্রাকচাপায় মারা যাওয়া অন্তঃসত্ত্বা মায়ের পেট ফেটে জন্ম নেওয়া সেই শিশুটি সুস্থ আছে। তবে শিশুটির ডান হাতে দুটি হাড় ভাঙে গেছে। বর্তমানে শিশুটি ময়মনসিংহ নগরীর লাবীব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। খোঁজ নিতে এসে শিশুটির চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক।
শিপন নামে একজনের ব্যবসা দেখাশোনা করতেন শিশুটির বাবা । শিপন হাসপাতালে শিশুটিকে দেখতে এসে বলেন, ‘শিশুটি এখন সুস্থ আছে। শিশুটির বাবা শুধু আমার ব্যবসা দেখাশোনাই করত না, সে আমার ভাই ছিল। ব্যবসা আমার থাকলেও সেই সবকিছু সামাল দিত। আকিজ কোম্পানিতে বিভিন্ন মালামাল সাপ্লাই থেকে শুরু করে আমার বেশ কয়েকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান সে-ই দেখাশোনা করত। তাঁর আরও দুটি সন্তান বড় মেয়ে জান্নাত (৭) ও ছেলে এবাদত (৫) জীবিত রয়েছে।’
ব্যবসায়ী শিপন আরও বলেন, ‘তিনটি শিশুর দেখাশোনা করার জন্য আমার পক্ষ থেকে যা যা করা প্রয়োজন সব করব। এ ছাড়া শিশুদের দাদা, দাদি, নানা, নানি বেঁচে রয়েছেন। শুধু তাই নয়, হাসপাতালে যেসব মহিলাদের বাচ্চা হয়েছে তাদের বুকের দুধ শিশুটিকে খাওয়ানো হচ্ছে।
শিশুটি আশঙ্কামুক্ত রয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন বেসরকারি মেডিকেল সিবিএমসিবির সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘শিশুটির সামগ্রিক অবস্থা আমরা পর্যবেক্ষণ করেছি। বর্তমানে শিশুটি ভালো আছে এবং আশঙ্কামুক্ত রয়েছে। তবে শিশুটির ডান হাতের দুটি হাড় ভাঙা রয়েছে। সেটির জন্য আলাদা চিকিৎসা করা হচ্ছে।’
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক সাংবাদিকদের বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন মারা গেলেও আল্লাহর অশেষ রহমতে নবজাতকটি বেঁচে আছে এবং সুস্থ আছে। সে আপনজনদের হারালেও আমরা তার পাশে আছি। আমি শিশুটির চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছি।’
উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল কোট বিল্ডিংসংলগ্ন রাস্তা পারাপারের সময় মালবাহী ট্রাকচাপায় স্বামী ও অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ এক শিশু নিহত হয়। তবে মৃত্যুর আগে ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর পেট ফেটে সন্তান বের হয়ে যায়।
৯ লাখ টাকার জাল নোট নিয়ে আলু কিনতে রংপুরে যাওয়ার সময় নাটোরে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের নারায়ণপাড়া এলাকায় যাত্রীবাহী বাস তল্লাশি করে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছে ৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর ফার্মগেটের ইন্দিরা রোডে একটি বহুতলা ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ভবনটির বেসমেন্টে লাগা আগুন আট ঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণ আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে এতে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ভবনটিতে একটি সমবায় ব্যাংক ও কয়েকটি লাইব্রেরি রয়েছে। অগ্নিকাণ্ডের পর লাইব্রেরির জিনস পত্র সরিয়ে নেয় ব্যবসায়ীরা।
১ ঘণ্টা আগেবাসে বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর দায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয়ের (আইইউটি) উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম খান। দুর্ঘটনার পর আজ (শনিবার) ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহতদের দেখতে এসে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাহিনের চাচা হাসান রহমান বলেন, ‘এখানে শতভাগ অবহেলা ছিল। একটা তার ঝুলে পড়বে গায়ের মধ্যে এটা কখনোই মেনে নেওয়া যায় না। এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।’ রংপুর বিভাগ, রংপুর জেলা, গাজীপুর, বাস, আগুন, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে