মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মদন থানার ওসি মুহাম্মদ ফেরদৌস আলমসহ দুই পক্ষের অন্তত ১৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার চাঁনগাও ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংঘর্ষে আহতরা হলেন-মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম, এএসআই খোরশেদ আলম, পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের কর্মী শরিফুল ইসলাম, রিপন মিয়া, বুলবুল আহমেদ, রোকন মিয়া, আনোয়ার হোসেন, মোশারফ, সাগর, ছাত্রদলের অন্তর, যুবদলের রবিউল, আশরাফুল, নুরুল হক ও স্বেচ্ছাসেবক দলের আমিনসহ আরও অনেকেই।
আহতদের মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া অনেকেই স্থানীয় বিভিন্ন চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মদন উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা বিক্ষোভ মিছিলের জন্য চাঁনগাও ইউনিয়নের শাহাপুর ঈদগাহ মাঠে জড়ো হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীদের দেখে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও একই এলাকায় জড়ো হতে থাকে। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মাঝে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় উভয় পক্ষের ইট-পাটকেলে পুলিশসহ দুই দলের অন্তত ১৭ জন আহত হয়।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও চানগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নুরুল আলম তালুকদার বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ করছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও পুলিশ মিলে অতর্কিতভাবে হামলা করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর। এতে বিএনপির অনেকে আহত হয়েছে। আহতরা ভয়ে হাসপাতালে না গিয়ে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার খান একলাছ বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশের কাছেই আওয়ামী লীগের প্রোগ্রাম ছিল। এখানে তারা (বিএনপি) আসার চেষ্টা করে। প্রথমে বিএনপির লোকজন পুলিশকে ধাওয়া করে। তা শুনে আমাদের লোকজন সেখানে গেলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার একপর্যায়ে সংঘর্ষে আমাদের ৬-৭ জন নেতা-কর্মী আহত হয়। বিএনপির লোকজন গত কয়েক দিন ধরে এ ধরনের কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। এ ঘটনায় মামলা করা হবে।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, ‘বিএনপি কর্মসূচি পালন করার খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা জড়ো হতে থাকে। দুই পক্ষের উত্তেজনার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যেতেই বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমাদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে আমি ও আমার দুজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
নেত্রকোনার মদনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ-বিএনপির সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে মদন থানার ওসি মুহাম্মদ ফেরদৌস আলমসহ দুই পক্ষের অন্তত ১৭ জন আহত হয়েছেন।
আজ বুধবার দুপুরে উপজেলার চাঁনগাও ইউনিয়নের শাহাপুর গ্রামের ঈদগাহ মাঠে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
সংঘর্ষে আহতরা হলেন-মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম, এএসআই খোরশেদ আলম, পুলিশ সদস্য আজিজুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের কর্মী শরিফুল ইসলাম, রিপন মিয়া, বুলবুল আহমেদ, রোকন মিয়া, আনোয়ার হোসেন, মোশারফ, সাগর, ছাত্রদলের অন্তর, যুবদলের রবিউল, আশরাফুল, নুরুল হক ও স্বেচ্ছাসেবক দলের আমিনসহ আরও অনেকেই।
আহতদের মদন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া অনেকেই স্থানীয় বিভিন্ন চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মদন উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতারা বিক্ষোভ মিছিলের জন্য চাঁনগাও ইউনিয়নের শাহাপুর ঈদগাহ মাঠে জড়ো হয়। বিএনপির নেতা-কর্মীদের দেখে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও একই এলাকায় জড়ো হতে থাকে। একপর্যায়ে দুই পক্ষের মাঝে সংঘর্ষ বাধলে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এ সময় উভয় পক্ষের ইট-পাটকেলে পুলিশসহ দুই দলের অন্তত ১৭ জন আহত হয়।
উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও চানগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. নুরুল আলম তালুকদার বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ করছিল বিএনপি নেতা-কর্মীরা। সমাবেশে বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও পুলিশ মিলে অতর্কিতভাবে হামলা করে বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর। এতে বিএনপির অনেকে আহত হয়েছে। আহতরা ভয়ে হাসপাতালে না গিয়ে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল বাশার খান একলাছ বলেন, ‘বিএনপির সমাবেশের কাছেই আওয়ামী লীগের প্রোগ্রাম ছিল। এখানে তারা (বিএনপি) আসার চেষ্টা করে। প্রথমে বিএনপির লোকজন পুলিশকে ধাওয়া করে। তা শুনে আমাদের লোকজন সেখানে গেলে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার একপর্যায়ে সংঘর্ষে আমাদের ৬-৭ জন নেতা-কর্মী আহত হয়। বিএনপির লোকজন গত কয়েক দিন ধরে এ ধরনের কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। এ ঘটনায় মামলা করা হবে।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, ‘বিএনপি কর্মসূচি পালন করার খবর পেয়ে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা জড়ো হতে থাকে। দুই পক্ষের উত্তেজনার খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যেতেই বিএনপির নেতা-কর্মীরা আমাদের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। এতে আমি ও আমার দুজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছি। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৮ ঘণ্টা আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৮ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
৯ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১০ ঘণ্টা আগে