জামালপুর প্রতিনিধি
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কোনো এজেন্টকে কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকির ঘটনায় আওয়ামী লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদেরকে আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুজনকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় আজ বেলা আড়াইটার দিকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ শানিয়াজ্জামান তালুকদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সোহেল মাহমুদ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহরাব হোসাইন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সুজাত আলী কলেজের অধ্যক্ষ সাইদুল হাসান ও পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন জয়। সাইদুল হাসান সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক। আর মোতাহার হোসেন জয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের প্রার্থী হয়েছেন মো. রফিকুল ইসলাম। তাঁর উপস্থিতিতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের নেতারা পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সম্প্রতি একটি সভায় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। তাঁরা দুজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কোনো এজেন্টকে কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকি, হাত ভেঙে যমুনা নদীতে নিক্ষেপ করাসহ বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।
হুমকি দেওয়া বক্তব্যের একটি ভিডিও ক্লিপ নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসারের নজরে আসে। যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা-২০১৬ এবং উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা-২০১৩-এর বিভিন্ন বিধান অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। পরবর্তীতে এ বিষয়ে প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, হুমকিদাতা দুজনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার সরিষাবাড়ী থানায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা বাদী হয়ে সরিষাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের পর হুমকিদাতা দুজনকে আজ শনিবার দুপুরে জেলা নির্বাচন অফিসের সামনে থেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
এদিকে আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলামকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রতিবেদন আকারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে।
৮ মে সরিষাবাড়ি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কোনো এজেন্টকে কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকির ঘটনায় আওয়ামী লীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদেরকে আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুজনকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় আজ বেলা আড়াইটার দিকে জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সভা কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শফিউর রহমান, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ শানিয়াজ্জামান তালুকদার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সোহেল মাহমুদ ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সোহরাব হোসাইন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সুজাত আলী কলেজের অধ্যক্ষ সাইদুল হাসান ও পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক চেয়ারম্যান মোতাহার হোসেন জয়। সাইদুল হাসান সরিষাবাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক। আর মোতাহার হোসেন জয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের প্রার্থী হয়েছেন মো. রফিকুল ইসলাম। তাঁর উপস্থিতিতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের নেতারা পিংনা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সম্প্রতি একটি সভায় নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছেন। তাঁরা দুজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর কোনো এজেন্টকে কেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়ার হুমকি, হাত ভেঙে যমুনা নদীতে নিক্ষেপ করাসহ বিভিন্ন উসকানিমূলক বক্তব্য দেন।
হুমকি দেওয়া বক্তব্যের একটি ভিডিও ক্লিপ নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং অফিসারের নজরে আসে। যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা-২০১৬ এবং উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা-২০১৩-এর বিভিন্ন বিধান অনুযায়ী দণ্ডনীয় অপরাধ। পরবর্তীতে এ বিষয়ে প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, হুমকিদাতা দুজনের বিরুদ্ধে গতকাল শুক্রবার সরিষাবাড়ী থানায় উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা বাদী হয়ে সরিষাবাড়ি থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়ের পর হুমকিদাতা দুজনকে আজ শনিবার দুপুরে জেলা নির্বাচন অফিসের সামনে থেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
এদিকে আনারস প্রতীকের প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলামকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রতিবেদন আকারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য পাঠানো হয়েছে।
৮ মে সরিষাবাড়ি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
১৭ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধি, সরবরাহ সংকটের প্রেক্ষাপটে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে আজ শনিবার সিটি গ্রুপের ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানা ও বোতলজাতকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এ সময় তাঁরা সিটি গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
৩ ঘণ্টা আগে