গোলাম কবির, ভোলাহাট
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার গোয়ালবাড়ি ইউনিয়নের বিলভাতিয়ার এলজিইডি পাকা রাস্তা থেকে সুরানপুর নতুন বিজিবি ক্যাম্প হয়ে বুড়িডোবা পর্যন্ত এক কিলোমিটার ইটের রাস্তার নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। রাস্তার কাজ শেষ পর্যায়ে থাকায় খুশি এলাকার কৃষকেরা। কেননা মাঠে শত শত বিঘা জমিতে ফসল উৎপাদন হলেও তা ঘরে তুলতে হিমশিম খেতে হতো হাজারো কৃষককে। রাস্তাটি হওয়া কৃষকেরা স্বস্তি অনুভব করছেন।
জানা গেছে, কৃষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন একটি প্রকল্পের আওতায় রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। এতে প্রায় সাত হাজার বিঘা জমির ফসল স্বস্তিতে ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা। তাই তাঁদের মুখে হাসি।
পাঁচটিকরি গ্রামের কৃষক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি সোয়া দুই বিঘা জমি চাষাবাদ করেছি। এখানে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা কাঁচা থাকায় বৃষ্টিতে যাতায়াত করতে পরতাম না। এখন রাস্তাটি নির্মাণ হওয়ায় যাতায়াত করতে এবং ফসল ঘরে ওঠাতে কোনো অসুবিধা হবে না। কাজের চাপ কম থাকায় রাস্তাটিতে এখন কম মানুষ চলাচল করে। কাজের সময় প্রতিদিন তিন-চার হাজার মানুষ চলাচল করে।’
গভীর নলকূপ মালিক তীলোকী গ্রামের মো. বাশির বলেন, ‘বিলভাতিয়ার বুড়িডোবা এলাকায় ২০১২ সালে আমি ব্যক্তিগতভাবে গভীর নলকূপ স্থাপন করে ১৬০ বিঘা বা কখনো বেশি জমিতে ধানসহ বিভিন্ন ফসলে পানি সেচ দিই। বৃষ্টি হলে কাদায় এ রাস্তায় চলাচল করা যেত না। রাস্তাটিতে ইট বিছানোয় হাজারো কৃষকের কষ্ট কমল।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত বছর বৃষ্টি হওয়ায় অতিরিক্ত শ্রমিক দিয়ে ধান মাথায় করে ২৬ নম্বর ডিপোর কাছে নিয়ে যেতে হয়েছে। এতে খুব কষ্ট হয় এবং খরচ বেশি হয়েছে। এখন থেকে এসব বিপদ থেকে রক্ষা পাবে হাজারো কৃষক।’
শ্রমিক মো. সাদিক, মো. রাব্বুল ও মো. অলিফ বলেন, ‘আগে সাইকেল নিয়ে কাজে আসলে বৃষ্টি হলে বাড়ি ফেরা মুশকিল হতো। এখন সেই ভয় নেই। এখন খুব ভালো লাগছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কাউসার আলম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তাটি নির্মাণে কৃষকের খুব উপকার হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে তাবাসসুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন কৃষকের দাবি ছিল বিলভাতিয়া রাস্তাটি নির্মাণের। বর্ষার সময় কৃষকদের উৎপাদিত ফসল ঘরে তুলতে সমস্যায় পড়তে হতো। অনেক কৃষকের ফসল নষ্ট হতো। কৃষকদের কষ্টের কথা বিবেচনা করে রাস্তাটি করে দেওয়া হয়। রাস্তাটি নির্মাণ করাতে কৃষকেরা তাঁদের ফসল হাসিমুখে ঘরে তুলতে পারবে।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার গোয়ালবাড়ি ইউনিয়নের বিলভাতিয়ার এলজিইডি পাকা রাস্তা থেকে সুরানপুর নতুন বিজিবি ক্যাম্প হয়ে বুড়িডোবা পর্যন্ত এক কিলোমিটার ইটের রাস্তার নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে। রাস্তার কাজ শেষ পর্যায়ে থাকায় খুশি এলাকার কৃষকেরা। কেননা মাঠে শত শত বিঘা জমিতে ফসল উৎপাদন হলেও তা ঘরে তুলতে হিমশিম খেতে হতো হাজারো কৃষককে। রাস্তাটি হওয়া কৃষকেরা স্বস্তি অনুভব করছেন।
জানা গেছে, কৃষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০২২-২৩ অর্থবছরে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন একটি প্রকল্পের আওতায় রাস্তাটি নির্মাণ করা হয়। এতে প্রায় সাত হাজার বিঘা জমির ফসল স্বস্তিতে ঘরে তুলতে পারবেন কৃষকেরা। তাই তাঁদের মুখে হাসি।
পাঁচটিকরি গ্রামের কৃষক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি সোয়া দুই বিঘা জমি চাষাবাদ করেছি। এখানে প্রায় এক কিলোমিটার রাস্তা কাঁচা থাকায় বৃষ্টিতে যাতায়াত করতে পরতাম না। এখন রাস্তাটি নির্মাণ হওয়ায় যাতায়াত করতে এবং ফসল ঘরে ওঠাতে কোনো অসুবিধা হবে না। কাজের চাপ কম থাকায় রাস্তাটিতে এখন কম মানুষ চলাচল করে। কাজের সময় প্রতিদিন তিন-চার হাজার মানুষ চলাচল করে।’
গভীর নলকূপ মালিক তীলোকী গ্রামের মো. বাশির বলেন, ‘বিলভাতিয়ার বুড়িডোবা এলাকায় ২০১২ সালে আমি ব্যক্তিগতভাবে গভীর নলকূপ স্থাপন করে ১৬০ বিঘা বা কখনো বেশি জমিতে ধানসহ বিভিন্ন ফসলে পানি সেচ দিই। বৃষ্টি হলে কাদায় এ রাস্তায় চলাচল করা যেত না। রাস্তাটিতে ইট বিছানোয় হাজারো কৃষকের কষ্ট কমল।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত বছর বৃষ্টি হওয়ায় অতিরিক্ত শ্রমিক দিয়ে ধান মাথায় করে ২৬ নম্বর ডিপোর কাছে নিয়ে যেতে হয়েছে। এতে খুব কষ্ট হয় এবং খরচ বেশি হয়েছে। এখন থেকে এসব বিপদ থেকে রক্ষা পাবে হাজারো কৃষক।’
শ্রমিক মো. সাদিক, মো. রাব্বুল ও মো. অলিফ বলেন, ‘আগে সাইকেল নিয়ে কাজে আসলে বৃষ্টি হলে বাড়ি ফেরা মুশকিল হতো। এখন সেই ভয় নেই। এখন খুব ভালো লাগছে।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. কাউসার আলম সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাস্তাটি নির্মাণে কৃষকের খুব উপকার হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উম্মে তাবাসসুম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দীর্ঘদিন কৃষকের দাবি ছিল বিলভাতিয়া রাস্তাটি নির্মাণের। বর্ষার সময় কৃষকদের উৎপাদিত ফসল ঘরে তুলতে সমস্যায় পড়তে হতো। অনেক কৃষকের ফসল নষ্ট হতো। কৃষকদের কষ্টের কথা বিবেচনা করে রাস্তাটি করে দেওয়া হয়। রাস্তাটি নির্মাণ করাতে কৃষকেরা তাঁদের ফসল হাসিমুখে ঘরে তুলতে পারবে।’
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩৬ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে