বগুড়া প্রতিনিধি

ইট-বালু সরবরাহের ব্যবসা করে গত পাঁচ বছরে কোটিপতি হয়েছেন বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) রেজাউল করিম বাবলু। বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।
পাঁচ বছর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় বাবলু পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন সাংবাদিকতা ও ব্যবসা। তখন ব্যবসা হিসেবে ইট-বালু সরবরাহের কথা উল্লেখ করেননি। তখন তাঁর ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ছিল ৫ হাজার টাকা। মাসিক হিসাবে গড় করলে যা দাঁড়ায় প্রায় ৪১৭ টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে সেই আয়ের পরিমাণ কয়েক শ গুণ বেড়েছে। তাঁর নিজের ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় এখন ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৩৫ টাকা। এই হিসাবে এখন তাঁর পরিবারের সদস্যদের মাসিক আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২ হাজার ২৮ টাকায়।
বগুড়া-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বাবলু যে হলফনামা দাখিল করেছেন, এর সঙ্গে বিগত সংসদ নির্বাচনের হলফনামার তুলনামূলক চিত্রে এই তথ্য উঠে এসেছে। নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর পেশাও বদলে গেছে; এখন তিনি ইট, বালু, সিমেন্ট ছাড়াও অনলাইন পোর্টাল এবং খাদ্য ব্যবসায়ী বলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দাম ১ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।
আয়ের উৎস হিসেবে পাঁচ বছর আগে তিনি কৃষি খাত থেকে বছরে তিন হাজার টাকা এবং ব্যবসা থেকে বছরে দুই হাজার টাকা আয়ের কথা উল্লেখ করেন। এবার হলফনামায় কৃষি খাতে তাঁর কোনো আয়ের উল্লেখ নেই। সেখানে বাড়ি ভাড়া থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার; ইট, বালু, সিমেন্ট ও অনলাইন পোর্টাল থেকে বছরে আয় ১১ লাখ ১৫ হাজার টাকা এবং সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্ত আয় ও আনুতোষিক ২৩ লাখ ২৪ হাজার ২২৫ টাকা বলে উল্লেখ করেছেন। পাঁচ বছর আগে তাঁর কাছে নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিল। বর্তমানে তাঁর কাছে ৫ লাখ ৫০ হাজার নগদ টাকা আছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনকালে তাঁর ব্যাংকে ৩০ হাজার টাকার কথা উল্লেখ করা হলেও এবার ব্যাংকে কোনো টাকা জমা থাকার কথা উল্লেখ নেই।
বিগত সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় বাবলু তাঁর নিজ নামে কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, তাঁর নামে ১৫ লাখ টাকা মূল্যের একটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে তাঁর সম্পদের আর্থিক মূল্য ১ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ টাকা।
শুধু যে আয় বেড়েছে বাবলুর, তা নয়। বিগত সংসদ নির্বাচনে তাঁর গৃহিণী স্ত্রী বিউটি বেগমের নিজের নামে কোনো নগদ টাকা বা ভবন উল্লেখ না থাকলেও এবার তাঁর নামে রয়েছে প্রচুর সম্পদ। তাঁর নামে রয়েছে ১ হাজার বর্গফুটের একটি ভবন, যার দাম ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পাঁচ বছর আগে স্ত্রীর নামে স্বর্ণের কোনো তথ্য হলফনামায় উল্লেখ না থাকলেও এবার তাঁর স্ত্রী বৈবাহিক সূত্রে ১০ ভরি স্বর্ণালংকার পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। ওই সময় বাবলুর নিজের কাছে ছয় ভরি স্বর্ণ ছিল উল্লেখ থাকলেও এবার তা উল্লেখ করা হয়নি। বর্তমানে বিউটি বেগমের কাছে নগদ ২ লাখ ৫০ টাকা রয়েছে, সেই সঙ্গে আছে তিন লাখ টাকা দামের একটি মোটরসাইকেল।
বিগত পাঁচ বছরে তাঁর বাড়ির ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবের কোনো হেরফের হয়নি। ওই সময় তাঁর কাছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও দেড় লাখ টাকার আসবাবের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এবারও একই পরিমাণ ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবের কথা উল্লেখ করেছেন হলফনামায়।
পাঁচ বছর আগে স্থাবর সম্পত্তি হিসাবে বাবলুর কৃষিজমির পরিমাণ ছিল ৪৫ শতক। অকৃষিজমির আর্থিক মূল্য উল্লেখ করেছিলেন ৪৫ লাখ টাকা। এবার তিনি কৃষিজমির কথা উল্লেখ করেননি। তবে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষিজমি রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
বাবলু নিজের ও স্ত্রীর নামে সম্পদের বিষয়ে বলেন, আয়কর বিভাগে দাখিল করা তথ্য বিবরণী অনুযায়ী হলফনামায় তথ্য দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘অনেক বছর ধরে ইট, বালু ও সিমেন্ট সরবরাহের ব্যবসা করি। এটাই আমার আদি ব্যবসা। তবে কাউকে জোরজবরদস্তি করে ইট-বালু নিতে বাধ্য করি না। এ ছাড়া গিগা ফুড ও জিটিটিভি নিউজ ২৪ডটকম নামের দুটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব থেকে যে আয়, সেটাই আয়কর বিবরণীতে উল্লেখ রয়েছে।’ স্ত্রীর আয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিগত পাঁচ বছর এমপি হিসেবে আমার সম্মানীর যে টাকা, সেসব স্ত্রীকে দিয়েছি। তিনি সেই টাকা জমা করে সম্পদ করেছেন।’
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়ার আসন হিসেবে পরিচিত বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া অংশ নিতে না পারায় গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোরশেদ মিল্টনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তখন তিনি গাবতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মিল্টন উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিলেও তা গৃহীত না হওয়ায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এ অবস্থায় ভোটের এক দিন আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী বাবলুকে সমর্থন দেয় স্থানীয় বিএনপি। তাতে একাদশ সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে ট্রাক প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বাবলু।

ইট-বালু সরবরাহের ব্যবসা করে গত পাঁচ বছরে কোটিপতি হয়েছেন বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) রেজাউল করিম বাবলু। বর্তমানে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ১ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।
পাঁচ বছর আগে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় বাবলু পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন সাংবাদিকতা ও ব্যবসা। তখন ব্যবসা হিসেবে ইট-বালু সরবরাহের কথা উল্লেখ করেননি। তখন তাঁর ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় ছিল ৫ হাজার টাকা। মাসিক হিসাবে গড় করলে যা দাঁড়ায় প্রায় ৪১৭ টাকা। পাঁচ বছরের ব্যবধানে সেই আয়ের পরিমাণ কয়েক শ গুণ বেড়েছে। তাঁর নিজের ও তাঁর ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় এখন ৩৬ লাখ ২৪ হাজার ৩৩৫ টাকা। এই হিসাবে এখন তাঁর পরিবারের সদস্যদের মাসিক আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ২ হাজার ২৮ টাকায়।
বগুড়া-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ওই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য বাবলু যে হলফনামা দাখিল করেছেন, এর সঙ্গে বিগত সংসদ নির্বাচনের হলফনামার তুলনামূলক চিত্রে এই তথ্য উঠে এসেছে। নির্বাচিত হওয়ার পর তাঁর পেশাও বদলে গেছে; এখন তিনি ইট, বালু, সিমেন্ট ছাড়াও অনলাইন পোর্টাল এবং খাদ্য ব্যবসায়ী বলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দাম ১ কোটি ৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা।
আয়ের উৎস হিসেবে পাঁচ বছর আগে তিনি কৃষি খাত থেকে বছরে তিন হাজার টাকা এবং ব্যবসা থেকে বছরে দুই হাজার টাকা আয়ের কথা উল্লেখ করেন। এবার হলফনামায় কৃষি খাতে তাঁর কোনো আয়ের উল্লেখ নেই। সেখানে বাড়ি ভাড়া থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার; ইট, বালু, সিমেন্ট ও অনলাইন পোর্টাল থেকে বছরে আয় ১১ লাখ ১৫ হাজার টাকা এবং সংসদ সদস্য হিসেবে প্রাপ্ত আয় ও আনুতোষিক ২৩ লাখ ২৪ হাজার ২২৫ টাকা বলে উল্লেখ করেছেন। পাঁচ বছর আগে তাঁর কাছে নগদ ৩০ হাজার টাকা ছিল। বর্তমানে তাঁর কাছে ৫ লাখ ৫০ হাজার নগদ টাকা আছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনকালে তাঁর ব্যাংকে ৩০ হাজার টাকার কথা উল্লেখ করা হলেও এবার ব্যাংকে কোনো টাকা জমা থাকার কথা উল্লেখ নেই।
বিগত সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় বাবলু তাঁর নিজ নামে কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, তাঁর নামে ১৫ লাখ টাকা মূল্যের একটি অ্যাপার্টমেন্ট আছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে তাঁর সম্পদের আর্থিক মূল্য ১ কোটি ৬৪ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৫ টাকা।
শুধু যে আয় বেড়েছে বাবলুর, তা নয়। বিগত সংসদ নির্বাচনে তাঁর গৃহিণী স্ত্রী বিউটি বেগমের নিজের নামে কোনো নগদ টাকা বা ভবন উল্লেখ না থাকলেও এবার তাঁর নামে রয়েছে প্রচুর সম্পদ। তাঁর নামে রয়েছে ১ হাজার বর্গফুটের একটি ভবন, যার দাম ১ কোটি ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পাঁচ বছর আগে স্ত্রীর নামে স্বর্ণের কোনো তথ্য হলফনামায় উল্লেখ না থাকলেও এবার তাঁর স্ত্রী বৈবাহিক সূত্রে ১০ ভরি স্বর্ণালংকার পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। ওই সময় বাবলুর নিজের কাছে ছয় ভরি স্বর্ণ ছিল উল্লেখ থাকলেও এবার তা উল্লেখ করা হয়নি। বর্তমানে বিউটি বেগমের কাছে নগদ ২ লাখ ৫০ টাকা রয়েছে, সেই সঙ্গে আছে তিন লাখ টাকা দামের একটি মোটরসাইকেল।
বিগত পাঁচ বছরে তাঁর বাড়ির ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবের কোনো হেরফের হয়নি। ওই সময় তাঁর কাছে ১ লাখ ৩০ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও দেড় লাখ টাকার আসবাবের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। এবারও একই পরিমাণ ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবের কথা উল্লেখ করেছেন হলফনামায়।
পাঁচ বছর আগে স্থাবর সম্পত্তি হিসাবে বাবলুর কৃষিজমির পরিমাণ ছিল ৪৫ শতক। অকৃষিজমির আর্থিক মূল্য উল্লেখ করেছিলেন ৪৫ লাখ টাকা। এবার তিনি কৃষিজমির কথা উল্লেখ করেননি। তবে ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের অকৃষিজমি রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।
বাবলু নিজের ও স্ত্রীর নামে সম্পদের বিষয়ে বলেন, আয়কর বিভাগে দাখিল করা তথ্য বিবরণী অনুযায়ী হলফনামায় তথ্য দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘অনেক বছর ধরে ইট, বালু ও সিমেন্ট সরবরাহের ব্যবসা করি। এটাই আমার আদি ব্যবসা। তবে কাউকে জোরজবরদস্তি করে ইট-বালু নিতে বাধ্য করি না। এ ছাড়া গিগা ফুড ও জিটিটিভি নিউজ ২৪ডটকম নামের দুটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব থেকে যে আয়, সেটাই আয়কর বিবরণীতে উল্লেখ রয়েছে।’ স্ত্রীর আয়ের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিগত পাঁচ বছর এমপি হিসেবে আমার সম্মানীর যে টাকা, সেসব স্ত্রীকে দিয়েছি। তিনি সেই টাকা জমা করে সম্পদ করেছেন।’
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়ার আসন হিসেবে পরিচিত বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া অংশ নিতে না পারায় গাবতলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোরশেদ মিল্টনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। তখন তিনি গাবতলী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মিল্টন উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিলেও তা গৃহীত না হওয়ায় তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়। এ অবস্থায় ভোটের এক দিন আগে স্বতন্ত্র প্রার্থী বাবলুকে সমর্থন দেয় স্থানীয় বিএনপি। তাতে একাদশ সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে ট্রাক প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বাবলু।

পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
৫ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ধলেশ্বরী নদীতে ফেরিতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ চালু হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকসহ পাঁচটি যান নদীতে পড়ে যায়। এই ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার বক্তাবলী ও নরসিংপুর ঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি যান নদীতে পড়ে যায়।
দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী রফিক গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এদিকে রিকশাভ্যানচালক স্বাধীন (২৫) ও মাসুদ নামের দুজন দুর্ঘটনার পর নিখোঁজ হন। খবর পেয়ে রাতেই নৌ পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার অভিযান শুরু করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে স্বাধীন ও মাসুদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
দুর্ঘটনার পর ফেরির কয়েকজন যাত্রী ও চালক সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন।
বক্তাবলী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক রকিবুজ্জামান বলেন, ‘ফেরিতে থাকা ট্রাকটি হঠাৎ নিজে থেকেই স্টার্ট হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারায়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে যানবাহনগুলো নদীতে পড়ে যায়। এই ঘটনায় একজন হাসপাতালে মারা গেছেন এবং পরে আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।’

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ধলেশ্বরী নদীতে ফেরিতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ চালু হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকসহ পাঁচটি যান নদীতে পড়ে যায়। এই ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলার বক্তাবলী ও নরসিংপুর ঘাটের মাঝামাঝি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি যান নদীতে পড়ে যায়।
দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী রফিক গুরুতর আহত হন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
এদিকে রিকশাভ্যানচালক স্বাধীন (২৫) ও মাসুদ নামের দুজন দুর্ঘটনার পর নিখোঁজ হন। খবর পেয়ে রাতেই নৌ পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস উদ্ধার অভিযান শুরু করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে স্বাধীন ও মাসুদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
দুর্ঘটনার পর ফেরির কয়েকজন যাত্রী ও চালক সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন।
বক্তাবলী নৌ পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক রকিবুজ্জামান বলেন, ‘ফেরিতে থাকা ট্রাকটি হঠাৎ নিজে থেকেই স্টার্ট হয়ে নিয়ন্ত্রণ হারায়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে যানবাহনগুলো নদীতে পড়ে যায়। এই ঘটনায় একজন হাসপাতালে মারা গেছেন এবং পরে আরও দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।’

পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দা
০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
৫ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে সালাহউদ্দিন আম্মার তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে এই ঘোষণা দেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আগামীকাল সকাল ১০টায় রাকসু ভবনের সামনে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিনের পদত্যাগ নিশ্চিত করা হবে। রাবি প্রশাসন দেড় বছর সময় পেয়েছে, এখন সময় বিপ্লবীদের।’ তিনি লেখেন, ‘শহীদ হাদির রক্ত আরো একবার শেখালো লীগের প্রতি নমনীয়তা আমাদের জন্য কতটা বিভৎস হতে পারে।’ আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সকাল ১০টায় রাকসু ভবনের সামনে উপস্থিত থাকার জন্যও অনুরোধ করেন তিনি
এ ছাড়া ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চিহ্নিত করতে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন রাকসু জিএস। অভিযুক্তদের নাম, কর্মস্থল, বর্তমান পদবি, ঠিকানা এবং ফ্যাসিজমের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণাদি সরাসরি তার ফেসবুক ইনবক্স অথবা নির্দিষ্ট একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে পাঠানোর অনুরোধ জানান তিনি।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক পোস্টে তিনি আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগে এক কর্মদিবসের আলটিমেটাম দেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে সালাহউদ্দিন আম্মার তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টের মাধ্যমে এই ঘোষণা দেন।
পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আগামীকাল সকাল ১০টায় রাকসু ভবনের সামনে থেকে কর্মসূচি শুরু হবে। আওয়ামীপন্থী ছয়জন ডিনের পদত্যাগ নিশ্চিত করা হবে। রাবি প্রশাসন দেড় বছর সময় পেয়েছে, এখন সময় বিপ্লবীদের।’ তিনি লেখেন, ‘শহীদ হাদির রক্ত আরো একবার শেখালো লীগের প্রতি নমনীয়তা আমাদের জন্য কতটা বিভৎস হতে পারে।’ আগামীকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সকাল ১০টায় রাকসু ভবনের সামনে উপস্থিত থাকার জন্যও অনুরোধ করেন তিনি
এ ছাড়া ফ্যাসিবাদের সঙ্গে জড়িত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চিহ্নিত করতে সাধারণ মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন রাকসু জিএস। অভিযুক্তদের নাম, কর্মস্থল, বর্তমান পদবি, ঠিকানা এবং ফ্যাসিজমের সঙ্গে যুক্ত থাকার প্রমাণাদি সরাসরি তার ফেসবুক ইনবক্স অথবা নির্দিষ্ট একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে পাঠানোর অনুরোধ জানান তিনি।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) এক পোস্টে তিনি আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগে এক কর্মদিবসের আলটিমেটাম দেন।

পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দা
০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি
১১ মিনিট আগে
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
৫ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

মরমি কবি হাসন রাজার ১৭১তম জন্মদিন আজ। আধ্যাত্মিক এই সাধকের জন্ম ১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর। তিনি সুনামগঞ্জ শহরের সন্নিকটে সুরমা নদীর তীরবর্তী লক্ষণছিরি (লক্ষণশ্রী) পরগনার তেঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন। সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, রামপাশা, লক্ষণশ্রীসহ সিলেটের একাংশজুড়ে তাঁর জমিদারি ছিল।
হাসন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ না করলেও ছিলেন স্বশিক্ষিত। সরল ভাষায় সহস্রাধিক মরমি গান রচনা করেছেন হাসন। তিনি গানের মাধ্যমে অগণিত মানুষের হৃদয় জয় করে নিয়েছেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে আছে- ‘লোকে বলে বলেরে, ঘর বাড়ি ভালা নাই আমার’; ‘নেশা লাগিলরে, বাঁকা দুই নয়নে নেশা লাগিলরে’; ‘গুড্ডি উড়াইলো মোরে, মৌলার হাতের ডুরি’; ‘আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে, আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে’; ‘আমি যাইমুরে যাইমু, আল্লার সঙ্গে।’
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও হাসন রাজা রচিত গানের প্রশংসা করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধিকবার তাঁর বক্তব্যে হাসন রাজার গানের অংশবিশেষ উদ্ধৃত করে হাসনের দর্শনচিন্তার কথা তুলে ধরেন। হাসন রাজার সৃষ্টিকর্ম আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সমাদৃত।
বহু গানের রচয়িতা আধ্যাত্মিক সাধক হাসন রাজা ১৯২২ সালের ৬ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। হাসনের জন্মভিটায় প্রতিষ্ঠিত ‘হাসন রাজা মিউজিয়াম’ একটি পূর্ণাঙ্গ জাদুঘরে রূপান্তরের দাবি জানিয়েছেন তাঁর ভক্ত ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা।

মরমি কবি হাসন রাজার ১৭১তম জন্মদিন আজ। আধ্যাত্মিক এই সাধকের জন্ম ১৮৫৪ সালের ২১ ডিসেম্বর। তিনি সুনামগঞ্জ শহরের সন্নিকটে সুরমা নদীর তীরবর্তী লক্ষণছিরি (লক্ষণশ্রী) পরগনার তেঘরিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন। সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, রামপাশা, লক্ষণশ্রীসহ সিলেটের একাংশজুড়ে তাঁর জমিদারি ছিল।
হাসন কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লাভ না করলেও ছিলেন স্বশিক্ষিত। সরল ভাষায় সহস্রাধিক মরমি গান রচনা করেছেন হাসন। তিনি গানের মাধ্যমে অগণিত মানুষের হৃদয় জয় করে নিয়েছেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য গানের মধ্যে আছে- ‘লোকে বলে বলেরে, ঘর বাড়ি ভালা নাই আমার’; ‘নেশা লাগিলরে, বাঁকা দুই নয়নে নেশা লাগিলরে’; ‘গুড্ডি উড়াইলো মোরে, মৌলার হাতের ডুরি’; ‘আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে, আঁখি মুঞ্জিয়া দেখ রূপ রে’; ‘আমি যাইমুরে যাইমু, আল্লার সঙ্গে।’
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও হাসন রাজা রচিত গানের প্রশংসা করেছেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধিকবার তাঁর বক্তব্যে হাসন রাজার গানের অংশবিশেষ উদ্ধৃত করে হাসনের দর্শনচিন্তার কথা তুলে ধরেন। হাসন রাজার সৃষ্টিকর্ম আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সমাদৃত।
বহু গানের রচয়িতা আধ্যাত্মিক সাধক হাসন রাজা ১৯২২ সালের ৬ ডিসেম্বর মৃত্যুবরণ করেন। হাসনের জন্মভিটায় প্রতিষ্ঠিত ‘হাসন রাজা মিউজিয়াম’ একটি পূর্ণাঙ্গ জাদুঘরে রূপান্তরের দাবি জানিয়েছেন তাঁর ভক্ত ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা।

পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দা
০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
৫ ঘণ্টা আগেবাগেরহাট ও চিতলমারী প্রতিনিধি

বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় পরিবেশবাদীরা। সংশ্লিষ্ট হওয়ায় বাগেরহাট, পিরোজপুর ও গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের দপ্তরেও অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
বালুমহাল ইজারায় একটি নির্দিষ্ট সীমানা বা এলাকা নির্ধারণ করা থাকে। নাজিরপুর উপজেলার বালুমহালের বা বালু উত্তোলনের সীমানা ২৪ দশমিক ২১ একর। কিন্তু চিতলমারীর অতুলনগর, কুনিয়া ও শৈলদাহ গ্রামসংলগ্ন মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করা হচ্ছে। এই কাজে যুক্ত পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা ও বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শৈলদাহ এলাকার প্রভাবশালী কয়েক ব্যক্তি।
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের একজন কলাতলা ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি মো. কামাল শেখ ওরফে কামাল মেম্বার। মূল ইজারাদারের কাছ থেকে কয়েকজনকে নিয়ে এই কাজ নিয়েছেন তিনি। তবে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সীমানা থেকে বালু উত্তোলন করছি।’ যাঁর নামে সরকারি ইজারা আনা হয়েছে, তাঁর নাম অবশ্য জানাতে পারেননি কামাল মেম্বার। তিনি দাবি করেন, ওই ব্যক্তির নাম তাঁর মনে নেই।
চিতলমারীর শৈলদাহ এলাকার মো. ফরিদ শেখ, বিপুল বৈদ্য, আল-আমিন খান ও তুহিন শেখ জানান, কলাতলা ইউনিয়নের মধুমতী নদীর অতুলনগর, কুনিয়া ও শৈলদাহ এলাকায় ৩-৪টি বলগেট ও ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন শতাধিক ট্রলার বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে ফসলি জমি, গাছপালা ও রাস্তাঘাট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সংকীর্ণ হয়ে পড়ছে উপজেলার মানচিত্র। হুমকির মুখে পড়েছে কয়েক শ একর জমি ও বসতবাড়ি। এ ছাড়া প্রায় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মাটিভাঙ্গা সেতুও এখন ঝুঁকির মুখে।
পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন চিতলমারী উপজেলার প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট ফজলুল হক বলেন, এভাবে বালু উত্তোলনে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। উপজেলার মানচিত্র ছোট হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট একাধিক সরকারি দপ্তরে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
চিতলমারীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘পিরোজপুর থেকে ওরা বালুমহাল ইজারা নিয়েছে। রাতের আঁধারে এসে চিতলমারীর সীমানা থেকে বালু উত্তোলন করে। আমরা বেশ কয়েকবার অভিযানে গিয়েছি। কিন্তু অভিযানের খবর শুনে ওরা আগে থেকেই চলে যায়। পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে, ওরা যাতে সীমানায় না আসে সে জন্য কাজ করছি। অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন “জিরো টলারেন্স” নীতিতে কাজ করছে।’

বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বিপুল বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ফুট বালু উত্তোলন করায় নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি ও রাস্তাঘাট।
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় পরিবেশবাদীরা। সংশ্লিষ্ট হওয়ায় বাগেরহাট, পিরোজপুর ও গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসকের দপ্তরেও অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
বালুমহাল ইজারায় একটি নির্দিষ্ট সীমানা বা এলাকা নির্ধারণ করা থাকে। নাজিরপুর উপজেলার বালুমহালের বা বালু উত্তোলনের সীমানা ২৪ দশমিক ২১ একর। কিন্তু চিতলমারীর অতুলনগর, কুনিয়া ও শৈলদাহ গ্রামসংলগ্ন মধুমতী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করা হচ্ছে। এই কাজে যুক্ত পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা ও বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার শৈলদাহ এলাকার প্রভাবশালী কয়েক ব্যক্তি।
অভিযুক্ত ব্যক্তিদের একজন কলাতলা ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি মো. কামাল শেখ ওরফে কামাল মেম্বার। মূল ইজারাদারের কাছ থেকে কয়েকজনকে নিয়ে এই কাজ নিয়েছেন তিনি। তবে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের অভিযোগ অস্বীকার করে তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সীমানা থেকে বালু উত্তোলন করছি।’ যাঁর নামে সরকারি ইজারা আনা হয়েছে, তাঁর নাম অবশ্য জানাতে পারেননি কামাল মেম্বার। তিনি দাবি করেন, ওই ব্যক্তির নাম তাঁর মনে নেই।
চিতলমারীর শৈলদাহ এলাকার মো. ফরিদ শেখ, বিপুল বৈদ্য, আল-আমিন খান ও তুহিন শেখ জানান, কলাতলা ইউনিয়নের মধুমতী নদীর অতুলনগর, কুনিয়া ও শৈলদাহ এলাকায় ৩-৪টি বলগেট ও ড্রেজার মেশিন দিয়ে প্রতিদিন শতাধিক ট্রলার বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। এতে ফসলি জমি, গাছপালা ও রাস্তাঘাট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। সংকীর্ণ হয়ে পড়ছে উপজেলার মানচিত্র। হুমকির মুখে পড়েছে কয়েক শ একর জমি ও বসতবাড়ি। এ ছাড়া প্রায় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত মাটিভাঙ্গা সেতুও এখন ঝুঁকির মুখে।
পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন চিতলমারী উপজেলার প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট ফজলুল হক বলেন, এভাবে বালু উত্তোলনে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। উপজেলার মানচিত্র ছোট হয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট একাধিক সরকারি দপ্তরে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
চিতলমারীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘পিরোজপুর থেকে ওরা বালুমহাল ইজারা নিয়েছে। রাতের আঁধারে এসে চিতলমারীর সীমানা থেকে বালু উত্তোলন করে। আমরা বেশ কয়েকবার অভিযানে গিয়েছি। কিন্তু অভিযানের খবর শুনে ওরা আগে থেকেই চলে যায়। পিরোজপুরের জেলা প্রশাসকের সঙ্গে যোগাযোগ করে, ওরা যাতে সীমানায় না আসে সে জন্য কাজ করছি। অবৈধ বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রশাসন “জিরো টলারেন্স” নীতিতে কাজ করছে।’

পাঁচ বছর আগে বাবলু হলফনামায় উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বার্ষিক আয় ৫ হাজার টাকা। সে সময় তাঁর হাতে নগদ ৩০ হাজার টাকা এবং ব্যাংকে জমা ছিল ৩০ হাজার টাকা। তখন তাঁর নিজস্ব একটি পুরোনো মোটরসাইকেল ছিল, যার দাম ৫০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাঁর দুটি গাড়ি রয়েছে। এর মধ্যে একটি নিশান জিপ, অন্যটি ল্যান্ড ক্রুজার। দুটির দা
০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
পুলিশ জানায়, নরসিংপুর ঘাট থেকে ছেড়ে আসা একটি ফেরি বক্তাবলী ঘাটের দিকে যাচ্ছিল। ফেরিটি মাঝনদীতে পৌঁছালে এতে থাকা একটি ট্রাক হঠাৎ স্টার্ট হয়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকটি সামনে থাকা দুটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, একটি মোটরসাইকেল ও একটি রিকশাভ্যানকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এতে ফেরির রেলিং ভেঙে ট্রাকসহ পাঁচটি
১১ মিনিট আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) আওয়ামীপন্থী ডিনদের পদত্যাগ ও ফ্যাসিজমের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের অপসারণের দাবিতে ‘অপারেশন জিরো টলারেন্স ফর ফ্যাসিজম’ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মার।
১ ঘণ্টা আগে
প্রতাপশালী জমিদার দেওয়ান আলী রাজা চৌধুরী ও হুরমত জাহানের দ্বিতীয় ছেলে তিনি। জন্মের পর তাঁর নাম দেওয়া হয়েছিল অহিদুর রাজা। এক ফারসি ভাষাভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে তাঁর নাম হয় হাসন রাজা। দেখতে সুদর্শন হাসন জমিদার পরিবারের সন্তান হওয়ায় অল্প বয়সেই জমিদারির দায়িত্ব নেন।
১ ঘণ্টা আগে