শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বিএনপি ছেড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদানের এক দিন পরই তা অস্বীকার করেছেন শাহ আলম পান্না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেরপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ইসলামী আন্দোলনে যোগদান করেননি বলে দাবি করেন। এ সময় শহর বিএনপির সভাপতি স্বাধীন কুমার কুন্ডু, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ জুয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চার দশকের বেশি সময় ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শাহ আলম পান্না গত রোববার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদান করেন। সেই রাতে বগুড়ার শেরপুরের মহিপুর খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলনের এক ওয়াজ মাহফিলে তিনি দলটিতে যোগদানের ঘোষণা দেন। এর আগে তিনি দলটির সদস্য ফরম পূরণ করেন। কিন্তু এক দিন পরই তিনি তা অস্বীকার করলেন।
আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে শাহ আলম পান্না বলেন, ‘আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে জানতে পারলাম, আমি নাকি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়েছি। বহুদিন আগে থেকেই ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম আমাকে আকৃষ্ট করে। তাদের দাওয়াত পেয়ে আমি ওয়াজ মাহফিলে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে তাদের দলে যোগ দিয়েছি, এ কথা সেখানে বলিনি। আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য অনেকে মিথ্যা প্রচার করেছেন।’
শাহ আলম পান্নার এই বক্তব্যকে অনাকাঙ্ক্ষিত আখ্যা দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের শেরপুর উপজেলার সহসভাপতি মো. ইমরান খান। তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে যোগদানের বিষয়ে শাহ আলমের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই আলোচনা চলছিল। অবশেষে গত রোববার আমাদের দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিমের উপস্থিতিতে সদস্য ফরম পূরণ করেন। পরে ওয়াজ মাহফিলে তিনি হাজার হাজার মানুষের সামনে আজীবন ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। ২২ মে তাঁকে গণসংবর্ধনা দেওয়ার কথা আছে। হয়তো তিনি পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক চাপে এখন এ ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেরপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহ আলম পান্না হাজার হাজার মানুষের সামনে ইসলামী আন্দোলনে যোগদানের ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে তিনি শপথ বাক্য পাঠ করে সেই দলের প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণ করেছেন। আমাদের দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনি বিএনপিতে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন।’
শাহ আলম পান্না ১৯৮৩ সালে ছাত্র অবস্থায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে যোগদান করেন। ছাত্রজীবন শেষে বিএনপির শহর ও উপজেলা কমিটিতে ছিলেন। সর্বশেষ ২০২১ সালে উপজেলা বিএনপির সদস্য হন তিনি। বেশ কয়েক বছর শেরপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বিএনপি দলীয় প্রার্থী হিসেবে তিনি পাঁচবার উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এখনো তিনি চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত আছেন।
বিএনপি ছেড়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদানের এক দিন পরই তা অস্বীকার করেছেন শাহ আলম পান্না। আজ মঙ্গলবার বিকেলে শেরপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ইসলামী আন্দোলনে যোগদান করেননি বলে দাবি করেন। এ সময় শহর বিএনপির সভাপতি স্বাধীন কুমার কুন্ডু, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদ জুয়েল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চার দশকের বেশি সময় ধরে বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত শাহ আলম পান্না গত রোববার রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশে যোগদান করেন। সেই রাতে বগুড়ার শেরপুরের মহিপুর খেলার মাঠে ইসলামী আন্দোলনের এক ওয়াজ মাহফিলে তিনি দলটিতে যোগদানের ঘোষণা দেন। এর আগে তিনি দলটির সদস্য ফরম পূরণ করেন। কিন্তু এক দিন পরই তিনি তা অস্বীকার করলেন।
আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে শাহ আলম পান্না বলেন, ‘আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে জানতে পারলাম, আমি নাকি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিয়েছি। বহুদিন আগে থেকেই ইসলামী আন্দোলনের কার্যক্রম আমাকে আকৃষ্ট করে। তাদের দাওয়াত পেয়ে আমি ওয়াজ মাহফিলে গিয়েছিলাম। কিন্তু আমি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে তাদের দলে যোগ দিয়েছি, এ কথা সেখানে বলিনি। আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য অনেকে মিথ্যা প্রচার করেছেন।’
শাহ আলম পান্নার এই বক্তব্যকে অনাকাঙ্ক্ষিত আখ্যা দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলনের শেরপুর উপজেলার সহসভাপতি মো. ইমরান খান। তিনি বলেন, ‘আমাদের দলে যোগদানের বিষয়ে শাহ আলমের সঙ্গে অনেক দিন ধরেই আলোচনা চলছিল। অবশেষে গত রোববার আমাদের দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করিমের উপস্থিতিতে সদস্য ফরম পূরণ করেন। পরে ওয়াজ মাহফিলে তিনি হাজার হাজার মানুষের সামনে আজীবন ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে থাকার অঙ্গীকার করেন। ২২ মে তাঁকে গণসংবর্ধনা দেওয়ার কথা আছে। হয়তো তিনি পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক চাপে এখন এ ধরনের বক্তব্য দিচ্ছেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেরপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শাহ আলম পান্না হাজার হাজার মানুষের সামনে ইসলামী আন্দোলনে যোগদানের ঘোষণা দিয়েছেন। এর আগে তিনি শপথ বাক্য পাঠ করে সেই দলের প্রাথমিক সদস্য ফরম পূরণ করেছেন। আমাদের দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনি বিএনপিতে থাকার যোগ্যতা হারিয়েছেন।’
শাহ আলম পান্না ১৯৮৩ সালে ছাত্র অবস্থায় জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলে যোগদান করেন। ছাত্রজীবন শেষে বিএনপির শহর ও উপজেলা কমিটিতে ছিলেন। সর্বশেষ ২০২১ সালে উপজেলা বিএনপির সদস্য হন তিনি। বেশ কয়েক বছর শেরপুর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বিএনপি দলীয় প্রার্থী হিসেবে তিনি পাঁচবার উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এখনো তিনি চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত আছেন।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৪ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে