গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
বেতন-ভাতা (মাইলেজ) দাবিতে রেলের রানিং স্টাফেরা কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ ধর্মঘট করায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর রেলস্টেশনে বিক্ষোভ করেছে রেলযাত্রীরা। আজ বুধবার সকালে রহনপুর থেকে খুলনাগামী মহানন্দা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা টিকিট কেটেও দুর্ভোগে পড়েন।
ট্রেনের লোকোমাস্টার এবং গার্ডরা কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ করে দায়িত্ব পালন করতে অস্বীকৃতি জানালে ট্রেনটির যাত্রা বাতিল করা হয়। এতে স্টেশনে শত শত যাত্রী আটকা পড়ে। এ সময় তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকে। একপর্যায়ে যাত্রীরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে যাত্রীদের টিকিট ফেরত নেওয়া হয়।
ওই ট্রেনের যাত্রী শরিফউদ্দিন বলেন, পরিবারের এক সদস্যকে নিয়ে চিকিৎসা করতে রাজশাহী যাব। টিকিট কেটে ট্রেনে বসেছিলাম। ট্রেনটি সকাল ৬টা ২০ মিনিটে খুলনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে বলা হয়, চালককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ট্রেন যাবে না।
রহনপুর রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষমাণ অপর যাত্রী রায়হান জানান, খুব ভোরে ভোলাহাট উপজেলা থেকে আসছি। এসে শুনছি ট্রেনটি ছাড়বে না। নিরুপায় হয়ে গেলাম।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত আবু তালেব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বাংলা নববর্ষের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য ভোরে স্টেশনে এসেছি। এসে দেখি ট্রেন বন্ধ। এখন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কীভাবে যাব দুশ্চিন্তায় পড়েছি।
এ বিষয়ে রহনপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার মির্জা কামরুল ইসলাম বলেন, রানিং স্টাফদের ধর্মঘটের কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
গোমস্তাপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামছুল আজম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশসহ তিনি ঘটনাস্থলে এসে উত্তেজিত যাত্রীদের শান্ত করেন।
গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমা খাতুন বলেন, রেলস্টেশনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে।
বেতন-ভাতা (মাইলেজ) দাবিতে রেলের রানিং স্টাফেরা কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ ধর্মঘট করায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর রেলস্টেশনে বিক্ষোভ করেছে রেলযাত্রীরা। আজ বুধবার সকালে রহনপুর থেকে খুলনাগামী মহানন্দা এক্সপ্রেসের যাত্রীরা টিকিট কেটেও দুর্ভোগে পড়েন।
ট্রেনের লোকোমাস্টার এবং গার্ডরা কোনো প্রকার ঘোষণা ছাড়াই হঠাৎ করে দায়িত্ব পালন করতে অস্বীকৃতি জানালে ট্রেনটির যাত্রা বাতিল করা হয়। এতে স্টেশনে শত শত যাত্রী আটকা পড়ে। এ সময় তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে থাকে। একপর্যায়ে যাত্রীরা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। পরে যাত্রীদের টিকিট ফেরত নেওয়া হয়।
ওই ট্রেনের যাত্রী শরিফউদ্দিন বলেন, পরিবারের এক সদস্যকে নিয়ে চিকিৎসা করতে রাজশাহী যাব। টিকিট কেটে ট্রেনে বসেছিলাম। ট্রেনটি সকাল ৬টা ২০ মিনিটে খুলনার উদ্দেশে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল। শেষ মুহূর্তে বলা হয়, চালককে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ট্রেন যাবে না।
রহনপুর রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষমাণ অপর যাত্রী রায়হান জানান, খুব ভোরে ভোলাহাট উপজেলা থেকে আসছি। এসে শুনছি ট্রেনটি ছাড়বে না। নিরুপায় হয়ে গেলাম।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত আবু তালেব ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বাংলা নববর্ষের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য ভোরে স্টেশনে এসেছি। এসে দেখি ট্রেন বন্ধ। এখন স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে কীভাবে যাব দুশ্চিন্তায় পড়েছি।
এ বিষয়ে রহনপুর রেলওয়ে স্টেশনমাস্টার মির্জা কামরুল ইসলাম বলেন, রানিং স্টাফদের ধর্মঘটের কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
গোমস্তাপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামছুল আজম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশসহ তিনি ঘটনাস্থলে এসে উত্তেজিত যাত্রীদের শান্ত করেন।
গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আসমা খাতুন বলেন, রেলস্টেশনে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ প্রশাসনকে বলা হয়েছে।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৪৩ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে