বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় সংগঠনটি ১৭ নেতাকে অব্যাহতি দিয়েছে। অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের মধ্যে সদর উপজেলায় চার, শাজাহানপুরে পাঁচ ও ধুনট উপজেলায় আটজন রয়েছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন জেলা আ. লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল রাজি জুয়েল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তৃতীয় ধাপের (২৮ নভেম্বর) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ. লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলা অমান্য করায় আ. লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিদ্রোহী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
অব্যাহতি পাওয়া নেতারা হলেন, সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বদরুল আলম, গোকুল ইউনিয়নে একেএম কাওসার আলী খোকন, তিনি সদর উপজেলা আ. লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক। একই ইউনিয়নে অব্যাহতি পাওয়া আরেকজন হলেন আ. লীগ কর্মী জিয়াউর রহমান জিয়া। শাখারিয়া ইউনিয়নে যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসান শামীমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি ওই ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ছিলেন।
শাজাহানপুর উপজেলার মাদলা ইউনিয়নের আমিনুল ইসলাম সোহাগ। তিনি ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ছিলেন। খোট্টাপাড়া ইউনিয়নের আবু সুফিয়ান সুমন। তিনি উপজেলা আ. লীগের সদস্য ছিলেন। আমরুল ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম বিমান। তিনি এই ইউনিয়ন আ. লীগের সহসভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের অব্যাহতি পাওয়া আরেকজন হলেন আতিকুল ইসলাম রাহুল। তিনি আমরুল ইউনিয়ন আ. লীগের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন। আশেকপুর ইউনিয়নের হযরত আলী। তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
ধুনট উপজেলার সদর ইউনিয়নের মোস্তাফিজুর রহমান মন্টু। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের সভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের আ. লীগ কর্মী আলমগীর বাদশা। এলাঙ্গী ইউনিয়নের এমএ তারেক হেলাল। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের সভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের আরেকজন হলেন আ. লীগ কর্মী মাসুদ রানা। নিমগাছী ইউনিয়নের শাহাদৎ হোসেন। তিনি ইউনিয়র ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। একই ইউনিয়নের নবাব আলী। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। চিকাশী ইউনিয়নের আ. লীগ কর্মী আরিফুর রহমান ও আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ।
জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল রাজী জুয়েল জানান, সংগঠনের নিয়ম না মেনে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যারাই সংগঠনের বাইরে যাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বগুড়ায় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় সংগঠনটি ১৭ নেতাকে অব্যাহতি দিয়েছে। অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের মধ্যে সদর উপজেলায় চার, শাজাহানপুরে পাঁচ ও ধুনট উপজেলায় আটজন রয়েছেন।
সোমবার সন্ধ্যায় এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন জেলা আ. লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল রাজি জুয়েল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, তৃতীয় ধাপের (২৮ নভেম্বর) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আ. লীগের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে দলীয় শৃঙ্খলা অমান্য করায় আ. লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিদ্রোহী নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য কেন্দ্রীয় কমিটির কাছে সুপারিশ করা হয়েছে।
অব্যাহতি পাওয়া নেতারা হলেন, সদর উপজেলার নুনগোলা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বদরুল আলম, গোকুল ইউনিয়নে একেএম কাওসার আলী খোকন, তিনি সদর উপজেলা আ. লীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক। একই ইউনিয়নে অব্যাহতি পাওয়া আরেকজন হলেন আ. লীগ কর্মী জিয়াউর রহমান জিয়া। শাখারিয়া ইউনিয়নে যুবলীগ নেতা নাজমুল হাসান শামীমকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি ওই ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ছিলেন।
শাজাহানপুর উপজেলার মাদলা ইউনিয়নের আমিনুল ইসলাম সোহাগ। তিনি ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ছিলেন। খোট্টাপাড়া ইউনিয়নের আবু সুফিয়ান সুমন। তিনি উপজেলা আ. লীগের সদস্য ছিলেন। আমরুল ইউনিয়নের সাইফুল ইসলাম বিমান। তিনি এই ইউনিয়ন আ. লীগের সহসভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের অব্যাহতি পাওয়া আরেকজন হলেন আতিকুল ইসলাম রাহুল। তিনি আমরুল ইউনিয়ন আ. লীগের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ছিলেন। আশেকপুর ইউনিয়নের হযরত আলী। তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুর্যোগ ও ত্রাণ বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
ধুনট উপজেলার সদর ইউনিয়নের মোস্তাফিজুর রহমান মন্টু। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের সভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের আ. লীগ কর্মী আলমগীর বাদশা। এলাঙ্গী ইউনিয়নের এমএ তারেক হেলাল। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের সভাপতি ছিলেন। একই ইউনিয়নের আরেকজন হলেন আ. লীগ কর্মী মাসুদ রানা। নিমগাছী ইউনিয়নের শাহাদৎ হোসেন। তিনি ইউনিয়র ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। একই ইউনিয়নের নবাব আলী। তিনি ইউনিয়ন আ. লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। চিকাশী ইউনিয়নের আ. লীগ কর্মী আরিফুর রহমান ও আব্দুর রাজ্জাক আকন্দ।
জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল রাজী জুয়েল জানান, সংগঠনের নিয়ম না মেনে নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। যারাই সংগঠনের বাইরে যাবে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মাগুরছড়ায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার উপজেলার মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে খাসি সোশ্যাল কাউন্সিলের আয়োজনে উৎসবটি হয়।
১৭ মিনিট আগে৪৬ তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে সোমবার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সব বিভাগের পূর্ব নির্ধারিত পরীক্ষাসমূহ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৮ মিনিট আগেজামালপুরের চরাঞ্চলে শীতকালীন সবজির বাগানে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। এই মৌসুমে একদিকে অতিরিক্ত বৃষ্টি, অন্যদিকে খরার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সবজি গাছ মরে যাচ্ছে। কৃষকদের অভিযোগ, এই সময়ে কৃষি বিভাগের কোনো সহায়তা পাননি তাঁরা।
২১ মিনিট আগেকুড়িগ্রামের উলিপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। থানা-পুলিশ জানায়, গত ১৮ জুলাই দুপুরে উলিপুর মহারাণী স্বর্ণময়ী স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে...
২২ মিনিট আগে