নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে ১৯টি মামলা। বিয়ের আগে এবং বিচ্ছেদের পরে মামলাগুলো হয়েছে। বিচ্ছেদে যাওয়া স্বামী করেছেন ৭টি মামলা, আর স্ত্রী করেছেন ১২টি। এ ঘটনা ঘটেছে রাজশাহী নগরে।
ভুক্তভোগীরা হলেন রাজশাহীর ছাপাখানা ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ রিংকু (২৮) এবং তাঁর সাবেক স্ত্রী প্রিয়া খাতুন (২১)। মামলার তথ্য জানিয়ে রিংকু বলেন, প্রিয়া খাতুন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ১২টি। আর প্রিয়া জানিয়েছেন, রিংকু তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ৭টি।
ব্যবসায়ী রিংকুর বাড়ি রাজশাহী নগরের ডিঙ্গাডোবা মহল্লায়। রাজশাহীর নিউমার্কেট-ষষ্ঠীতলায় তাঁর ছাপাখানার ব্যবসা আছে। আর প্রিয়া খাতুনের বাবার বাড়ি দামকুড়া থানার জোতরাবন (ধুতরা বন) গ্রামে। তিনি শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। প্রিয়ার করা মিথ্যা মামলায় হয়রানি হচ্ছেন দাবি করে গতকাল রোববার দুপুরে রিংকু নিউমার্কেট এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে রিংকু দাবি করেন, প্রিয়া তাঁকে ছাড়াও আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবকে আসামি করছেন। এতে রিংকুর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবসহ ২৫টি পরিবার এখনো ভুক্তভোগী। এসব পরিবারের সদস্যরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে রিংকু লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রিয়াকে আগে তিনি চিনতেনই না। ২০১৯ সালের জুন মাসে তিনি হঠাৎ একটি ফোন পান। প্রিয়া তাঁকে প্রিন্টিংয়ের কাজ নেওয়ার জন্য রাজশাহী কলেজে ডাকেন। তিনি গেলে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়া হয়। তিনি তা নাকচ করে চলে আসেন। এরপর ওই মাসেই ভুয়া কাবিননামা নিয়ে বাড়ি চলে আসেন প্রিয়া।
রিংকু বলেন, তখন তাঁকে (প্রিয়া) মেনে নেওয়া না হলে প্রিয়া আদালতে যৌতুকের মামলা করেন। বাধ্য হয়ে রিংকু জাল কাবিননামা তৈরির অভিযোগে মামলা করেন প্রিয়ার নামে। পরে একদিন প্রিয়া ছাপাখানায় যান এবং কীটনাশক পান করেন। পরে কীটনাশক পান করিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে অভিযোগে প্রিয়া মামলা করেন। এই মামলার পর তিনি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।
রিংকুর দাবি, আপসের স্বার্থে তিনি ২০২০ সালে প্রিয়াকে বিয়ে করেন। এরই মধ্যে রিংকুর করা মামলায় প্রিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এতে উঠে আসে, প্রিয়া প্রথমে জাল কাবিননামা দিয়ে যৌতুকের মামলা করেছিলেন। তবে প্রিয়াকে বিয়ে করে নেওয়ার কারণে রিংকু ওই মামলা তুলে নেন। তারপর দুজনে সংসার করছিলেন। ২০২১ সালের দিকে তাঁদের একটি ছেলে হয়। রিংকু বলেন, বিয়ের পর জানতে পারেন, ফজলে রাব্বী নামের একজনের সঙ্গে প্রিয়ার বিয়ে হয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজী অফিসের মাধ্যমে তিনি প্রিয়াকে তালাক দেন। এর পর থেকেই একের পর এক মামলা দিয়ে যাচ্ছেন প্রিয়া। মোট মামলা করেছেন ১২টি। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট প্রথম মামলাটি করেছিলেন প্রিয়া। দ্বিতীয় মামলাটি করেন ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর। পরে ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি মামলা করেন। এরপর চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি, ৩০ জানুয়ারি, ৫ এপ্রিল, ২২ এপ্রিল, ৬ মে, ২০ মে, ১৯ আগস্ট, ৫ সেপ্টেম্বর ও ১৫ ডিসেম্বর একটি করে মামলা করেছেন প্রিয়া।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রিয়া খাতুন বলেন, জোর করে বিয়ের অভিযোগ ঠিক নয়। রিংকুর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। পরে মামলা-মোকদ্দমা হলে আদালতের নির্দেশেই বিয়ে করেন।
প্রিয়া দাবি করেন, রিংকুও তাঁর নামে ‘ডজনখানেক’ মামলা করেছেন। এগুলোর মধ্যে সাতটি মামলার তারিখ জানাতে পারেন প্রিয়া। তাঁর দেওয়া তথ্যমতে, বিয়ের আগে ২০১৯ সালের ৩০ জুন প্রথম মামলা করেন রিংকু। বিচ্ছেদের পর ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর ও ৩১ ডিসেম্বর; চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি, ১৩ ফেব্রুয়ারি ও ৫ জুলাই এই ৭ মামলা করেন রিংকু।
বাড়তি টাকা দাবি
এদিকে দুই পক্ষের ‘মামলার বন্যা’ বইলেও বিষয়টির সমাধান হচ্ছে না। সম্প্রতি আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন নামের একটি সংস্থার শরণাপন্ন হয়েছিলেন রিংকু। সংস্থাটি নোটিশ করে উভয় পক্ষকে ডাকে। ১৭ ডিসেম্বর সংস্থার সভাপতি খন্দকার মো. লিয়াকত আলী ও সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু শর্তে প্রিয়া মামলাগুলো তুলে নিতে চান। প্রিয়ার শর্ত ছিল, দেনমোহর এক লাখ টাকা হলেও তাঁকে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে। সন্তানের খোরপোষ বাবদ প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা দিতে হবে। আর ছাপাখানার একটি প্রেস মেশিন বাচ্চার নামে লিখে দিতে হবে।
সংস্থাটি অন্য সব শর্ত অপরিবর্তিত রেখে শুধু পাঁচ লাখের বদলে দুই লাখ টাকা নিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। কিন্তু তা মানেননি প্রিয়া। ফলে আপস-মীমাংসা আর হয়নি। সংস্থার ওই প্রতিবেদনের মন্তব্যে লেখা হয়েছে, ‘প্রিয়া খাতুন মামলাবাজ মেয়ে। আদালত কর্তৃক চারটি মামলা খারিজ হওয়া তা-ই প্রমাণ করে।’ তবে রিংকু যে মামলা করেছেন, সে বিষয়টি প্রতিবেদনে নেই।
রিংকু দাবি করেন, চলমান আটটি মামলায় এখন আসামি অনেক। আসামিদের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা করে মোটা অঙ্কের টাকা তুলে দেওয়ার নতুন প্রস্তাব দিয়েছেন প্রিয়া। তবে মামলাগুলোর অনেক আসামি বেকার, কেউ কেউ তাঁর ছাপাখানার কর্মচারী। সবার টাকা দেওয়ার সামর্থ্য নেই। ফলে তাঁরা টাকা দিতে পারছেন না। মামলা নিয়ে হয়রানি হচ্ছেন।
টাকা চাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে প্রিয়া বলেন, ‘আমি টাকা চাই না। আমি বিচার চাই। সে জন্যই মামলা করেছি। মামলা বিচারাধীন। এই অবস্থায় মিথ্যা মামলা বলার সুযোগ নেই।’
একটি বিয়েকে কেন্দ্র করে ১৯টি মামলা। বিয়ের আগে এবং বিচ্ছেদের পরে মামলাগুলো হয়েছে। বিচ্ছেদে যাওয়া স্বামী করেছেন ৭টি মামলা, আর স্ত্রী করেছেন ১২টি। এ ঘটনা ঘটেছে রাজশাহী নগরে।
ভুক্তভোগীরা হলেন রাজশাহীর ছাপাখানা ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ রিংকু (২৮) এবং তাঁর সাবেক স্ত্রী প্রিয়া খাতুন (২১)। মামলার তথ্য জানিয়ে রিংকু বলেন, প্রিয়া খাতুন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ১২টি। আর প্রিয়া জানিয়েছেন, রিংকু তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ৭টি।
ব্যবসায়ী রিংকুর বাড়ি রাজশাহী নগরের ডিঙ্গাডোবা মহল্লায়। রাজশাহীর নিউমার্কেট-ষষ্ঠীতলায় তাঁর ছাপাখানার ব্যবসা আছে। আর প্রিয়া খাতুনের বাবার বাড়ি দামকুড়া থানার জোতরাবন (ধুতরা বন) গ্রামে। তিনি শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে কাজ করেন। প্রিয়ার করা মিথ্যা মামলায় হয়রানি হচ্ছেন দাবি করে গতকাল রোববার দুপুরে রিংকু নিউমার্কেট এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করেন। সেখানে রিংকু দাবি করেন, প্রিয়া তাঁকে ছাড়াও আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবকে আসামি করছেন। এতে রিংকুর আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবসহ ২৫টি পরিবার এখনো ভুক্তভোগী। এসব পরিবারের সদস্যরা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।
সংবাদ সম্মেলনে রিংকু লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রিয়াকে আগে তিনি চিনতেনই না। ২০১৯ সালের জুন মাসে তিনি হঠাৎ একটি ফোন পান। প্রিয়া তাঁকে প্রিন্টিংয়ের কাজ নেওয়ার জন্য রাজশাহী কলেজে ডাকেন। তিনি গেলে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়া হয়। তিনি তা নাকচ করে চলে আসেন। এরপর ওই মাসেই ভুয়া কাবিননামা নিয়ে বাড়ি চলে আসেন প্রিয়া।
রিংকু বলেন, তখন তাঁকে (প্রিয়া) মেনে নেওয়া না হলে প্রিয়া আদালতে যৌতুকের মামলা করেন। বাধ্য হয়ে রিংকু জাল কাবিননামা তৈরির অভিযোগে মামলা করেন প্রিয়ার নামে। পরে একদিন প্রিয়া ছাপাখানায় যান এবং কীটনাশক পান করেন। পরে কীটনাশক পান করিয়ে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে অভিযোগে প্রিয়া মামলা করেন। এই মামলার পর তিনি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন।
রিংকুর দাবি, আপসের স্বার্থে তিনি ২০২০ সালে প্রিয়াকে বিয়ে করেন। এরই মধ্যে রিংকুর করা মামলায় প্রিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। এতে উঠে আসে, প্রিয়া প্রথমে জাল কাবিননামা দিয়ে যৌতুকের মামলা করেছিলেন। তবে প্রিয়াকে বিয়ে করে নেওয়ার কারণে রিংকু ওই মামলা তুলে নেন। তারপর দুজনে সংসার করছিলেন। ২০২১ সালের দিকে তাঁদের একটি ছেলে হয়। রিংকু বলেন, বিয়ের পর জানতে পারেন, ফজলে রাব্বী নামের একজনের সঙ্গে প্রিয়ার বিয়ে হয়েছিল। গত বছরের ডিসেম্বরে কাজী অফিসের মাধ্যমে তিনি প্রিয়াকে তালাক দেন। এর পর থেকেই একের পর এক মামলা দিয়ে যাচ্ছেন প্রিয়া। মোট মামলা করেছেন ১২টি। ২০১৯ সালের ৭ আগস্ট প্রথম মামলাটি করেছিলেন প্রিয়া। দ্বিতীয় মামলাটি করেন ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর। পরে ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি মামলা করেন। এরপর চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি, ৩০ জানুয়ারি, ৫ এপ্রিল, ২২ এপ্রিল, ৬ মে, ২০ মে, ১৯ আগস্ট, ৫ সেপ্টেম্বর ও ১৫ ডিসেম্বর একটি করে মামলা করেছেন প্রিয়া।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে প্রিয়া খাতুন বলেন, জোর করে বিয়ের অভিযোগ ঠিক নয়। রিংকুর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন। পরে মামলা-মোকদ্দমা হলে আদালতের নির্দেশেই বিয়ে করেন।
প্রিয়া দাবি করেন, রিংকুও তাঁর নামে ‘ডজনখানেক’ মামলা করেছেন। এগুলোর মধ্যে সাতটি মামলার তারিখ জানাতে পারেন প্রিয়া। তাঁর দেওয়া তথ্যমতে, বিয়ের আগে ২০১৯ সালের ৩০ জুন প্রথম মামলা করেন রিংকু। বিচ্ছেদের পর ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর ও ৩১ ডিসেম্বর; চলতি বছরের ১৭ জানুয়ারি, ১৩ ফেব্রুয়ারি ও ৫ জুলাই এই ৭ মামলা করেন রিংকু।
বাড়তি টাকা দাবি
এদিকে দুই পক্ষের ‘মামলার বন্যা’ বইলেও বিষয়টির সমাধান হচ্ছে না। সম্প্রতি আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন নামের একটি সংস্থার শরণাপন্ন হয়েছিলেন রিংকু। সংস্থাটি নোটিশ করে উভয় পক্ষকে ডাকে। ১৭ ডিসেম্বর সংস্থার সভাপতি খন্দকার মো. লিয়াকত আলী ও সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু শর্তে প্রিয়া মামলাগুলো তুলে নিতে চান। প্রিয়ার শর্ত ছিল, দেনমোহর এক লাখ টাকা হলেও তাঁকে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে। সন্তানের খোরপোষ বাবদ প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকা দিতে হবে। আর ছাপাখানার একটি প্রেস মেশিন বাচ্চার নামে লিখে দিতে হবে।
সংস্থাটি অন্য সব শর্ত অপরিবর্তিত রেখে শুধু পাঁচ লাখের বদলে দুই লাখ টাকা নিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানায়। কিন্তু তা মানেননি প্রিয়া। ফলে আপস-মীমাংসা আর হয়নি। সংস্থার ওই প্রতিবেদনের মন্তব্যে লেখা হয়েছে, ‘প্রিয়া খাতুন মামলাবাজ মেয়ে। আদালত কর্তৃক চারটি মামলা খারিজ হওয়া তা-ই প্রমাণ করে।’ তবে রিংকু যে মামলা করেছেন, সে বিষয়টি প্রতিবেদনে নেই।
রিংকু দাবি করেন, চলমান আটটি মামলায় এখন আসামি অনেক। আসামিদের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা করে মোটা অঙ্কের টাকা তুলে দেওয়ার নতুন প্রস্তাব দিয়েছেন প্রিয়া। তবে মামলাগুলোর অনেক আসামি বেকার, কেউ কেউ তাঁর ছাপাখানার কর্মচারী। সবার টাকা দেওয়ার সামর্থ্য নেই। ফলে তাঁরা টাকা দিতে পারছেন না। মামলা নিয়ে হয়রানি হচ্ছেন।
টাকা চাওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে প্রিয়া বলেন, ‘আমি টাকা চাই না। আমি বিচার চাই। সে জন্যই মামলা করেছি। মামলা বিচারাধীন। এই অবস্থায় মিথ্যা মামলা বলার সুযোগ নেই।’
সড়কের উপরিভাগের কোথাও ছোট-বড় গর্ত, আবার কোথাও উঠে গেছে পিচ। কোথাও পিচ জড়ো হয়ে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু ঢিবি। অসহনীয় ধুলার যন্ত্রণার মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন ও যাত্রী-সাধারণ। এ চিত্র যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের খয়েরতলা এলাকার। শুধু এ স্থানই নয়; এই সড়কের যশোর অংশের ১০ কিলোমিটারই বেহাল।
৫ ঘণ্টা আগেগুরুত্বপূর্ণ বরমী-গফরগাঁও আঞ্চলিক সড়কে যান চলাচলের জন্য গাজীপুরের শ্রীপুরে মাটিকাটা নদীতে রয়েছে সরু একটি সেতু। তবে বরমী বাজারের পাশের এ সেতুতে দুটি গাড়ি পাশাপাশি যেতে না পারায় দুই প্রান্তে সব সময় যানজট লেগেই থাকে।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের নতুন ব্রিজ মোড় থেকে টাইগারপাস পর্যন্ত ১৭ নম্বর রুটে বৈধ-অবৈধ মিলিয়ে সাড়ে ৩ শ অটোটেম্পো চলাচল করে। দীর্ঘ সময় ধরে এগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে চট্টগ্রাম অটোটেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন। বিভিন্ন সময় সংগঠনটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠলেও ৫ আগস্ট পর্যন্ত তাঁদের কিছুই হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগেমাসিক ভাতা বাড়ানোর দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেছেন স্নাতকোত্তর (পোস্টগ্র্যাজুয়েট) অধ্যয়নরত শিক্ষানবিশ চিকিৎসকেরা। গতকাল রোববার তাঁরা শাহবাগ অবরোধ করেন। পরে কর্মবিরতি চলমান রাখার ঘোষণা দিয়ে অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।
৫ ঘণ্টা আগে