বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার দুই আসনে উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের পক্ষে প্রচারে যোগ দিয়েছেন চিত্রনায়িকা মুনমুন।
আজ শনিবার বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দিগ্রাম) আসনে এবং গতকাল শুক্রবার রাতে বগুড়া-৬ (সদর) আসনের বিভিন্ন এলাকায় হিরো আলমের সঙ্গে তাঁর একতারা প্রতীকে ভোট চেয়ে জনসংযোগ করেন মুনমুন।
প্রচারকালে মুনমুন বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ মানুষ এখন হিরো আলমকে চেনে। হিরো আলম সাহস করে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছে। আশা করি সফল হবে।’
হিরো আলমের প্রশংসা করে মুনমুন বলেন, ‘হিরো আলম একদম রুট লেভেল থেকে উঠে এসেছে। তাই সেই শ্রেণির মানুষের যে চাওয়া-পাওয়া, হিরো আলম আমাদের চেয়ে সেটা ভালো জানে। আমার চাওয়া, হিরো আলম যে এলাকা থেকে নেতৃত্ব দিতে চাচ্ছে, হিরো আলম মানুষের অন্তরের কথা বোঝে। সে অনেক দূর যেতে পারবে।’
বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া এলাকার বাসিন্দা হিরো আলম একসময় কেব্ল নেটওয়ার্কের ব্যবসা (ডিশ সংযোগ) করতেন। ২০০৮ সালে ২৩ বছর বয়সে তিনি মডেলিংয়ে যুক্ত হন। এরপর নিজের অভিনয় ও গানের দৃশ্য রেকর্ড করে কেব্ল নেটওয়ার্কে প্রচার করতে থাকেন। এতে নিজ এলাকার লোকজনের কাছে জনপ্রিয়তা তৈরি হয় তাঁর। এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে দেশের বাইরেও পরিচিতি পেয়েছেন তিনি।
এই জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে এরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সদস্য পদে পরপর দুবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন হিরো আলম। তবে প্রতিবারই তিনি পরাজিত হন।
হিরো আলম ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে প্রার্থী হন। সিংহ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৬৩৮ ভোট পেয়েছিলেন তিনি।
বগুড়ার দুই আসনে উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের পক্ষে প্রচারে যোগ দিয়েছেন চিত্রনায়িকা মুনমুন।
আজ শনিবার বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দিগ্রাম) আসনে এবং গতকাল শুক্রবার রাতে বগুড়া-৬ (সদর) আসনের বিভিন্ন এলাকায় হিরো আলমের সঙ্গে তাঁর একতারা প্রতীকে ভোট চেয়ে জনসংযোগ করেন মুনমুন।
প্রচারকালে মুনমুন বলেন, ‘দেশের বেশির ভাগ মানুষ এখন হিরো আলমকে চেনে। হিরো আলম সাহস করে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছে। আশা করি সফল হবে।’
হিরো আলমের প্রশংসা করে মুনমুন বলেন, ‘হিরো আলম একদম রুট লেভেল থেকে উঠে এসেছে। তাই সেই শ্রেণির মানুষের যে চাওয়া-পাওয়া, হিরো আলম আমাদের চেয়ে সেটা ভালো জানে। আমার চাওয়া, হিরো আলম যে এলাকা থেকে নেতৃত্ব দিতে চাচ্ছে, হিরো আলম মানুষের অন্তরের কথা বোঝে। সে অনেক দূর যেতে পারবে।’
বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া এলাকার বাসিন্দা হিরো আলম একসময় কেব্ল নেটওয়ার্কের ব্যবসা (ডিশ সংযোগ) করতেন। ২০০৮ সালে ২৩ বছর বয়সে তিনি মডেলিংয়ে যুক্ত হন। এরপর নিজের অভিনয় ও গানের দৃশ্য রেকর্ড করে কেব্ল নেটওয়ার্কে প্রচার করতে থাকেন। এতে নিজ এলাকার লোকজনের কাছে জনপ্রিয়তা তৈরি হয় তাঁর। এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে দেশের বাইরেও পরিচিতি পেয়েছেন তিনি।
এই জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে এরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে সদস্য পদে পরপর দুবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন হিরো আলম। তবে প্রতিবারই তিনি পরাজিত হন।
হিরো আলম ২০১৮ সালে সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ আসনে প্রার্থী হন। সিংহ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৬৩৮ ভোট পেয়েছিলেন তিনি।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
১০ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
১৪ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে