নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলছে দলটি। তবে এই নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা নাদিম মোস্তফার ভাই সাঈদ হাসান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকার কাছে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন সাঈদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমি সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচন করলে দলীয় বাধা আসবে। আবার নির্বাচনে জনগণের রায়ের প্রতিফলন হবে কি না, সেটিও একটা ব্যাপার। সবকিছু মিলিয়ে আমি ভাবছি। পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।’
সাঈদ রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। রাজশাহী কলেজের ছাত্র সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) ছিলেন তিনি। পরে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি হন। সর্বশেষ ২০১১ সালের দিকে মহানগর বিএনপির যে কমিটিতে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সেই কমিটির সহসম্পাদক ছিলেন সাঈদ।
ধনাঢ্য ব্যবসায়ী সাঈদ এখন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন ফরম তোলেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিনু ও সাঈদ। বিএনপি দুজনকেই মনোনয়ন দেয়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দুজনেই মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। পরে মিনুর প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা হলে সাঈদ নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন।
সাঈদের ভাই নাদিম এখন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি। রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্যও তিনি। নাদিমের ভাই সাঈদ রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে লড়বেন, নগরে এমন আলোচনা কয়েক দিন ধরেই চলছিল। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের একাংশ কৌশলে সাঈদকে প্রার্থী করছে বলেও আলোচনা রয়েছে।
সাঈদ ছাড়াও মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন প্রার্থী হতে পারেন বলে গুঞ্জন ছিল। ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। বুলবুলের সঙ্গে সেবার দলীয় মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন সুইট। তাই তাঁকে ঘিরেও এবার আলোচনা ছিল। যদিও প্রার্থী হওয়ার আগ্রহের বিষয়টি পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন সুইট ও মিলন। তবে স্বীকার করলেন সাঈদ।
সাঈদের প্রার্থী হওয়ার আগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈসা বলেন, ‘সাঈদ তো বিএনপির কমিটিতে নেই। আর বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে। সাঈদ প্রার্থী হলেও আমাদের কিছু আসে যায় না। আমরা তো ভোটই দিতে যাব না।’
রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। বর্তমান সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না বলছে দলটি। তবে এই নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা নাদিম মোস্তফার ভাই সাঈদ হাসান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে আজকের পত্রিকার কাছে প্রার্থী হওয়ার বিষয়টি স্বীকার করেছেন সাঈদ। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা আছে। আমি সবকিছু পর্যবেক্ষণ করছি। নির্বাচন করলে দলীয় বাধা আসবে। আবার নির্বাচনে জনগণের রায়ের প্রতিফলন হবে কি না, সেটিও একটা ব্যাপার। সবকিছু মিলিয়ে আমি ভাবছি। পাঁচ-সাত দিনের মধ্যে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানাতে পারব।’
সাঈদ রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ছিলেন। রাজশাহী কলেজের ছাত্র সংসদের সহসভাপতি (ভিপি) ছিলেন তিনি। পরে রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি হন। সর্বশেষ ২০১১ সালের দিকে মহানগর বিএনপির যে কমিটিতে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সেই কমিটির সহসম্পাদক ছিলেন সাঈদ।
ধনাঢ্য ব্যবসায়ী সাঈদ এখন রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয়। ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজশাহী-২ (সদর) আসনে বিএনপির মনোনয়ন ফরম তোলেন দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিনু ও সাঈদ। বিএনপি দুজনকেই মনোনয়ন দেয়। রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দুজনেই মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। পরে মিনুর প্রার্থিতা বৈধ ঘোষণা হলে সাঈদ নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেন।
সাঈদের ভাই নাদিম এখন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তিনি রাজশাহী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি। রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্যও তিনি। নাদিমের ভাই সাঈদ রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে লড়বেন, নগরে এমন আলোচনা কয়েক দিন ধরেই চলছিল। বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের একাংশ কৌশলে সাঈদকে প্রার্থী করছে বলেও আলোচনা রয়েছে।
সাঈদ ছাড়াও মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ সুইট এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুল হক মিলন প্রার্থী হতে পারেন বলে গুঞ্জন ছিল। ২০১৮ সালের সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। বুলবুলের সঙ্গে সেবার দলীয় মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন সুইট। তাই তাঁকে ঘিরেও এবার আলোচনা ছিল। যদিও প্রার্থী হওয়ার আগ্রহের বিষয়টি পুরোপুরি উড়িয়ে দিয়েছেন সুইট ও মিলন। তবে স্বীকার করলেন সাঈদ।
সাঈদের প্রার্থী হওয়ার আগ্রহের বিষয়ে জানতে চাইলে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈসা বলেন, ‘সাঈদ তো বিএনপির কমিটিতে নেই। আর বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে। সাঈদ প্রার্থী হলেও আমাদের কিছু আসে যায় না। আমরা তো ভোটই দিতে যাব না।’
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৪ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
১৫ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে