শাহীন রহমান, পাবনা ও তুষার ভট্টাচার্য, চাটমোহর

‘ছেলেটার সঙ্গে হাসপাতালের বিছানায় বসে গল্প করেছি, খাবার খেয়েছি। মনে হয় নাই, সে বড় কোনো অসুস্থ। হঠাৎ করেই তার মুখ দিয়ে লালা বের হওয়া শুরু হয়। ডাক্তার ডেকেও চিকিৎসা মেলেনি। একপর্যায়ে ভোরে আজানের সময় ছেলেটা আমার বুকের মধ্যে জড়িয়ে থাক অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।’
এভাবেই একমাত্র ছেলে এস এম সাফিউর রহমানের (১৯) মৃত্যুর বর্ণনা দেন তাঁর বাবা এস এম রেজাউল করিম পাশা। তাঁর বাড়ি পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের ছোট শালিকা মহল্লায়। কোটা আন্দোলনে অংশ নেওয়া সাফিউর গত ২৫ জুলাই ভোরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন সাফিউর রহমান। হঠাৎ অসুস্থ হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা না দিয়ে তাঁর ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রেজাউল করিম পাশার।
এস এম সাফিউর রহমান চাঁদপুর ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজির (আইএমটি) ২০২১-২২ সেশনের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। কিছুদিন পরই মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বের হওয়ার পর তাঁর দেশের বাইরে যাওয়ার কথা ছিল। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে তাঁর বাবা পাগলপ্রায়। মা কামরুন্নাহার বাকরুদ্ধ। ছেলে ফিরে আসবে এমন অপেক্ষায় এখনো পথ চেয়ে আছেন তিনি।
রেজাউল করিম পাশা বলেন, ১৪ জুলাই চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোটা আন্দোলনে অংশ নেন তাঁর ছেলে সাফি। এ কারণে ওই দিন সন্ধ্যায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আইএমটির শিক্ষার্থী রাসেলসহ অন্যদের তুলে আনতে ক্যাম্পাসে যায়। এ সময় শেষ বর্ষের ছাত্র সাফিউর রহমানসহ তাঁর সহপাঠীরা বাধা দেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও মারামারি হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে চলে যান ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা।
এরপর ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী ভেতরে অবস্থান করেন। ১৫ জুলাই বেলা ১১টার দিকে আইএমটি থেকে সাফিউরকে জানানো হয়, রাতে ক্যাম্পাসের হলে আক্রমণ করবে ছাত্রলীগ। বেলা ২টার দিকে সব হলে তালা দিয়ে ছাত্ররা ফরিদপুর, বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় সড়কপথে কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে চলে যান।
সাফিউর নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় আশ্রয় নেন। পরে সেখানকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয় করে নোয়াখালী চৌরাস্তা মোড়ে ও বেগমগঞ্জ উপজেলা শহরে ১৮ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন সময় আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ২১ জুলাই রাতে জ্বর শুরু হয় তাঁর। ২৪ জুলাই সাফিউরকে প্রথমে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ওই দিনই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেদিন সকালে সাফিউরকে ইনজেকশন দেওয়া হয় এবং ওষুধ খাওয়ানো হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাঁকে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন তিনি নেশা করে কিনা বা কোনো সময় তিনি কোনো ড্রাগ নিয়েছেন কি না। রেজাউল করিম বলেন, ‘ওই সময় আমার ছেলের শয্যার আশপাশে অপরিচিত লোকের আনাগোনা ছিল। তারা বিভিন্নভাবে বাবা-ছেলেকে প্রশ্ন করে। মূলত আমাদের পরিচয় জানার চেষ্টা করে ওই লোকজন। হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ২৪ জুলাই দুপুরে আমরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খাই। মায়ের সঙ্গে দুপুর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে তার কথা হয়েছে।’
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাফির মুখে ফেনা ওঠা শুরু করে এবং লালা বের হতে থাকে। এর মধ্যে কর্তব্যরত চিকিৎসককে জানালে তিনি মুখে খাবার একটি ট্যাবলেট দেন এবং বুকের সঙ্গে জড়িয়ে রেখে মুখের লালা পরিষ্কার করে দিতে বলেন। ২৫ জুলাই ভোরে ফজরের আজানের সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে শাফি। ভোর ৬টার দিকে ছেলের লাশ নিয়ে হাসপাতাল থেকে অনেকটা পালিয়ে যেতে হয় আমাকে। তা না হলে ছেলের লাশ না পাওয়ার শঙ্কা ছিল।’
সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা হয়েছে। এত দিন নিরাপত্তার শঙ্কায় কারও কাছে মুখ খুলতে পারিনি। এর সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই।’
সাফিউর রহমানের মা কামরুন্নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৪ জুলাই রাত ১১টা পর্যন্ত ছেলের সঙ্গে কথা হয়। সে বলছিল, “আম্মু, তুমি চিন্তা কইর না। আমি ভাত, স্যুপ ও কফি খাইনি। তুমি কখন আসবে?” আমি বলেছিলাম, আমি কাল সকালে আসব। আমার একটাই ছেলে। কীভাবে আমাদের ছেড়ে চলে গেল! আমার ছেলে যে নাই, আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারি না। আমি এখনো পথ চেয়ে থাকি, আমার ছেলে ফিরে আসবে।’

‘ছেলেটার সঙ্গে হাসপাতালের বিছানায় বসে গল্প করেছি, খাবার খেয়েছি। মনে হয় নাই, সে বড় কোনো অসুস্থ। হঠাৎ করেই তার মুখ দিয়ে লালা বের হওয়া শুরু হয়। ডাক্তার ডেকেও চিকিৎসা মেলেনি। একপর্যায়ে ভোরে আজানের সময় ছেলেটা আমার বুকের মধ্যে জড়িয়ে থাক অবস্থায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে।’
এভাবেই একমাত্র ছেলে এস এম সাফিউর রহমানের (১৯) মৃত্যুর বর্ণনা দেন তাঁর বাবা এস এম রেজাউল করিম পাশা। তাঁর বাড়ি পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের ছোট শালিকা মহল্লায়। কোটা আন্দোলনে অংশ নেওয়া সাফিউর গত ২৫ জুলাই ভোরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যোগ দিয়েছিলেন সাফিউর রহমান। হঠাৎ অসুস্থ হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু সেখানে চিকিৎসা না দিয়ে তাঁর ছেলেকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ রেজাউল করিম পাশার।
এস এম সাফিউর রহমান চাঁদপুর ইনস্টিটিউট অব মেরিন টেকনোলজির (আইএমটি) ২০২১-২২ সেশনের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। কিছুদিন পরই মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বের হওয়ার পর তাঁর দেশের বাইরে যাওয়ার কথা ছিল। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে তাঁর বাবা পাগলপ্রায়। মা কামরুন্নাহার বাকরুদ্ধ। ছেলে ফিরে আসবে এমন অপেক্ষায় এখনো পথ চেয়ে আছেন তিনি।
রেজাউল করিম পাশা বলেন, ১৪ জুলাই চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোটা আন্দোলনে অংশ নেন তাঁর ছেলে সাফি। এ কারণে ওই দিন সন্ধ্যায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা আইএমটির শিক্ষার্থী রাসেলসহ অন্যদের তুলে আনতে ক্যাম্পাসে যায়। এ সময় শেষ বর্ষের ছাত্র সাফিউর রহমানসহ তাঁর সহপাঠীরা বাধা দেন। তখন দুই পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও মারামারি হয়। অবস্থা বেগতিক দেখে চলে যান ছাত্রলীগ-যুবলীগের নেতা-কর্মীরা।
এরপর ক্যাম্পাসের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী ভেতরে অবস্থান করেন। ১৫ জুলাই বেলা ১১টার দিকে আইএমটি থেকে সাফিউরকে জানানো হয়, রাতে ক্যাম্পাসের হলে আক্রমণ করবে ছাত্রলীগ। বেলা ২টার দিকে সব হলে তালা দিয়ে ছাত্ররা ফরিদপুর, বরিশাল, নোয়াখালী, কুমিল্লাসহ বিভিন্ন জেলায় সড়কপথে কয়েকটি গ্রুপে ভাগ হয়ে চলে যান।
সাফিউর নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলায় আশ্রয় নেন। পরে সেখানকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সমন্বয় করে নোয়াখালী চৌরাস্তা মোড়ে ও বেগমগঞ্জ উপজেলা শহরে ১৮ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত বিভিন্ন সময় আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন তিনি। ২১ জুলাই রাতে জ্বর শুরু হয় তাঁর। ২৪ জুলাই সাফিউরকে প্রথমে নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ওই দিনই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সেদিন সকালে সাফিউরকে ইনজেকশন দেওয়া হয় এবং ওষুধ খাওয়ানো হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তাঁকে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসকেরা তাঁকে জিজ্ঞেস করেন তিনি নেশা করে কিনা বা কোনো সময় তিনি কোনো ড্রাগ নিয়েছেন কি না। রেজাউল করিম বলেন, ‘ওই সময় আমার ছেলের শয্যার আশপাশে অপরিচিত লোকের আনাগোনা ছিল। তারা বিভিন্নভাবে বাবা-ছেলেকে প্রশ্ন করে। মূলত আমাদের পরিচয় জানার চেষ্টা করে ওই লোকজন। হাসপাতালে থাকা অবস্থায় ২৪ জুলাই দুপুরে আমরা একসঙ্গে দুপুরের খাবার খাই। মায়ের সঙ্গে দুপুর থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয়ে তার কথা হয়েছে।’
রেজাউল করিম আরও বলেন, ‘রাত সাড়ে ১১টার দিকে সাফির মুখে ফেনা ওঠা শুরু করে এবং লালা বের হতে থাকে। এর মধ্যে কর্তব্যরত চিকিৎসককে জানালে তিনি মুখে খাবার একটি ট্যাবলেট দেন এবং বুকের সঙ্গে জড়িয়ে রেখে মুখের লালা পরিষ্কার করে দিতে বলেন। ২৫ জুলাই ভোরে ফজরের আজানের সময় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে শাফি। ভোর ৬টার দিকে ছেলের লাশ নিয়ে হাসপাতাল থেকে অনেকটা পালিয়ে যেতে হয় আমাকে। তা না হলে ছেলের লাশ না পাওয়ার শঙ্কা ছিল।’
সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা হয়েছে। এত দিন নিরাপত্তার শঙ্কায় কারও কাছে মুখ খুলতে পারিনি। এর সঠিক তদন্ত ও বিচার চাই।’
সাফিউর রহমানের মা কামরুন্নাহার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২৪ জুলাই রাত ১১টা পর্যন্ত ছেলের সঙ্গে কথা হয়। সে বলছিল, “আম্মু, তুমি চিন্তা কইর না। আমি ভাত, স্যুপ ও কফি খাইনি। তুমি কখন আসবে?” আমি বলেছিলাম, আমি কাল সকালে আসব। আমার একটাই ছেলে। কীভাবে আমাদের ছেড়ে চলে গেল! আমার ছেলে যে নাই, আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারি না। আমি এখনো পথ চেয়ে থাকি, আমার ছেলে ফিরে আসবে।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩২ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্ব
৩৪ মিনিট আগে
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
১ ঘণ্টা আগেহাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম ইসরাত রায়হান অমি। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতিয়া উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
পুলিশের তথ্যমতে, শুক্রবার রাতে ইসরাত রায়হান অমি এনসিপির এক কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ, তানভীরসহ অন্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তরাঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান। তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার যুবকের নাম ইসরাত রায়হান অমি। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে হাতিয়া উপজেলার চরইশ্বর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নন্দরোড এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, ইসরাত রায়হান অমি চরইশ্বর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম আজাদের ছেলে। তাঁর বিরুদ্ধে হাতিয়া থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
পুলিশের তথ্যমতে, শুক্রবার রাতে ইসরাত রায়হান অমি এনসিপির এক কর্মীর কাছে মেসেঞ্জারে উসকানিমূলক বার্তা পাঠান। ওই বার্তায় তিনি লেখেন, আব্দুল হালিম আজাদকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হলে হান্নান মাসউদ, তানভীরসহ অন্য নেতাদের হাতিয়ার উত্তরাঞ্চলে চলাচল ‘হারাম’ করে দেওয়া হবে। বার্তায় আরও উল্লেখ করা হয়, ‘আমাদের নেতা-কর্মীরা সরাসরি গিলে খেয়ে ফেলবে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম বলেন, অভিযান চালিয়ে ইসরাত রায়হান অমিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত প্রক্রিয়া চলমান। তিনি আরও বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা সরাসরি উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যারা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অশান্ত করার চেষ্টা করবে, তাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে।

সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা
২০ আগস্ট ২০২৪
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্ব
৩৪ মিনিট আগে
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
১ ঘণ্টা আগেইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি

জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্বর পিলারের কাছ থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে রাতেই তাঁকে বকশীগঞ্জ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ সময় তাঁর কাছে থাকা ভারতীয় ১৮ হাজার রুপি উদ্ধার করেন সাতানীপাড়া বর্ডার আউটপোস্টের (বিওপি) বিজিবি সদস্যরা।
জামালপুর ৩৫ বিজিবির সাতানীপাড়া বিওপি সূত্রে জানা গেছে, গোপন খবরের ভিত্তিতে সাতানীপাড়া বিওপির বিজিবির নায়েব সুবেদার ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে টহল দল অভিযান পরিচালনা করেন। একপর্যায়ে ভারতীয় রুপি বহনকারী মো. আসাদকে আটক করা হয়।
সাতানীপাড়া বিওপির বিজিবির নায়েব সুবেদার ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৮ হাজার ভারতীয় রুপিসহ আসাদ নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। তাঁকে বকশীগঞ্জ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন বলেন, আটক আসাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্বর পিলারের কাছ থেকে তাঁকে আটক করা হয়। পরে রাতেই তাঁকে বকশীগঞ্জ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ সময় তাঁর কাছে থাকা ভারতীয় ১৮ হাজার রুপি উদ্ধার করেন সাতানীপাড়া বর্ডার আউটপোস্টের (বিওপি) বিজিবি সদস্যরা।
জামালপুর ৩৫ বিজিবির সাতানীপাড়া বিওপি সূত্রে জানা গেছে, গোপন খবরের ভিত্তিতে সাতানীপাড়া বিওপির বিজিবির নায়েব সুবেদার ইসমাইল হোসেনের নেতৃত্বে টহল দল অভিযান পরিচালনা করেন। একপর্যায়ে ভারতীয় রুপি বহনকারী মো. আসাদকে আটক করা হয়।
সাতানীপাড়া বিওপির বিজিবির নায়েব সুবেদার ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ১৮ হাজার ভারতীয় রুপিসহ আসাদ নামের এক যুবককে আটক করা হয়েছে। তাঁকে বকশীগঞ্জ থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মকবুল হোসেন বলেন, আটক আসাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা
২০ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩২ মিনিট আগে
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা।
১ ঘণ্টা আগে
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জ (নীলফামারী) প্রতিনিধি

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা। দারিদ্র্যের কারণে দীর্ঘদিন ধরে তার চিকিৎসা বন্ধ রয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, আয়শার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রায় ১০ লাখ টাকা। তবে দরিদ্র এই পরিবারের সবটুকু সম্বল ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। ফলে অর্থের অভাবে বর্তমানে শিশুটির চিকিৎসা পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এতে অস্বাভাবিক বড় মাথা ও তীব্র যন্ত্রণায় ছটফট করছে ছোট্ট আয়শা।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ওই দম্পতির বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, আয়শা বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে। মাথার ওজন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সে নিজে নড়াচড়া করতে পারে না। প্রস্রাব-পায়খানা করাতে হলে দুজন তাকে ধরতে হয়।
আয়শার মা সুমি বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ের মাথার ওজন এতটাই বেড়ে গেছে যে একা ধরে রাখা যায় না। নাকে মাংস বেড়ে যাওয়ায় ঠিকমতো শ্বাসও নিতে পারে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে ডাক্তারের পরামর্শে মেয়েকে ঢাকায় নিয়ে গিয়েছিলাম। চিকিৎসক অপারেশনের কথা বলেছেন। অপারেশনে খরচ হবে প্রায় ৭ লাখ টাকা, অন্যান্য খরচসহ প্রায় ১০ লাখ টাকা লাগবে। এত টাকা আমাদের সামর্থ্যের বাইরে। তাই মেয়েকে নিয়ে বাড়ি ফিরে আসতে হয়েছে।’
জানা যায়, প্রায় চার বছর আগে একটি জাতীয় দৈনিকে (নয়া দিগন্ত) আয়শার বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে দুজন প্রবাসী ব্যক্তি ৩৫ হাজার টাকা সহায়তা করেছিলেন। সেই অর্থে কিছুদিন চিকিৎসা চললেও পরে আর তা সম্ভব হয়নি।
আয়শার বাবা আশেক আলী ও মা সুমি বেগম বলেন, ‘দেশের কোনো বিত্তবান কিংবা প্রবাসী মানবিক মানুষ যদি সহযোগিতার হাত বাড়ান, তাহলে আমাদের অবুঝ শিশুটির চিকিৎসা চালিয়ে যেতে পারতাম।’
এলাকাবাসীও আয়শার চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবান ও মানবিক ব্যক্তিদের সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন।

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা। দারিদ্র্যের কারণে দীর্ঘদিন ধরে তার চিকিৎসা বন্ধ রয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, আয়শার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন প্রায় ১০ লাখ টাকা। তবে দরিদ্র এই পরিবারের সবটুকু সম্বল ইতিমধ্যে শেষ হয়ে গেছে। ফলে অর্থের অভাবে বর্তমানে শিশুটির চিকিৎসা পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। এতে অস্বাভাবিক বড় মাথা ও তীব্র যন্ত্রণায় ছটফট করছে ছোট্ট আয়শা।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) ওই দম্পতির বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, আয়শা বিছানায় শুয়ে কাতরাচ্ছে। মাথার ওজন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় সে নিজে নড়াচড়া করতে পারে না। প্রস্রাব-পায়খানা করাতে হলে দুজন তাকে ধরতে হয়।
আয়শার মা সুমি বেগম বলেন, ‘আমার মেয়ের মাথার ওজন এতটাই বেড়ে গেছে যে একা ধরে রাখা যায় না। নাকে মাংস বেড়ে যাওয়ায় ঠিকমতো শ্বাসও নিতে পারে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে ডাক্তারের পরামর্শে মেয়েকে ঢাকায় নিয়ে গিয়েছিলাম। চিকিৎসক অপারেশনের কথা বলেছেন। অপারেশনে খরচ হবে প্রায় ৭ লাখ টাকা, অন্যান্য খরচসহ প্রায় ১০ লাখ টাকা লাগবে। এত টাকা আমাদের সামর্থ্যের বাইরে। তাই মেয়েকে নিয়ে বাড়ি ফিরে আসতে হয়েছে।’
জানা যায়, প্রায় চার বছর আগে একটি জাতীয় দৈনিকে (নয়া দিগন্ত) আয়শার বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে দুজন প্রবাসী ব্যক্তি ৩৫ হাজার টাকা সহায়তা করেছিলেন। সেই অর্থে কিছুদিন চিকিৎসা চললেও পরে আর তা সম্ভব হয়নি।
আয়শার বাবা আশেক আলী ও মা সুমি বেগম বলেন, ‘দেশের কোনো বিত্তবান কিংবা প্রবাসী মানবিক মানুষ যদি সহযোগিতার হাত বাড়ান, তাহলে আমাদের অবুঝ শিশুটির চিকিৎসা চালিয়ে যেতে পারতাম।’
এলাকাবাসীও আয়শার চিকিৎসার জন্য সমাজের বিত্তবান ও মানবিক ব্যক্তিদের সহায়তার আহ্বান জানিয়েছেন।

সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা
২০ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩২ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্ব
৩৪ মিনিট আগে
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের ‘সবজি গ্রাম’ হিসেবে পরিচিত সদর উপজেলার রঘুনাথপুর, সিলনা ও গুয়াধানা এবং টুঙ্গীপাড়া উপজেলার রুপাহাটি, গোপালপুর, মিত্রডাঙ্গা ও বন্যাবাড়ি গ্রামের কৃষকেরা শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মৌসুমভেদে সারা বছরই এসব গ্রামের কৃষকেরা নানা ধরনের শাকসবজি আবাদ করে থাকেন।
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, সবুজে সবুজে ভরে উঠেছে বিস্তীর্ণ মাঠ। রঘুনাথপুর, সিলনা, গুয়াধানা, গোপালপুর ও মিত্রডাঙ্গা গ্রামের মাঠজুড়ে সারি সারি ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, মুলা, পালংশাকসহ নানা ধরনের শীতকালীন সবজি শোভা পাচ্ছে। শুধু জমিতে নয়, মাছের ঘেরপাড়েও লাউ, করলা, টমেটোসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করা হয়েছে।
কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে চারা রোপণ, সেচ ও আগাছা পরিষ্কারে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ক্ষেতখামারে। এসব গ্রামের মানুষের প্রধান আয়ের উৎস হলো সবজি চাষ। শাকসবজির ফলনেই নির্ভর করে হাজারো কৃষকের জীবন-জীবিকা।
এ বছর এসব গ্রামে সবজির ফলন ভালো হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আশপাশের জেলা থেকেও ব্যাপারীরা এসে সবজি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। পাইকারি বাজারে মিষ্টিকুমড়া প্রতিটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং লাউ ২০ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
সিলনা গ্রামের কৃষক প্রমথ ওঝা বলেন, ‘আমরা মৌসুম অনুযায়ী সবজি চাষ করি। শীতকালে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো ও শাকসবজি চাষ করে সংসারের খরচ ও সন্তানদের পড়াশোনার ব্যয় মেটাই। এই ফসলের ওপরই আমাদের জীবন।’

একই গ্রামের শিলা ওঝা বলেন, ‘১৫ কাঠা জমিতে সবজি চাষ করেছি। ফসল ভালো হয়েছে, লাভও ভালো হবে। এই চাষ করেই আমরা ভালো আছি।’
সিলনা গ্রামের কিষানি রিতা কীর্তনিয়া বলেন, ‘আমি ২২ বছর ধরে সবজি চাষ করছি। ভাসমান বেডেও নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করি। এতে ভালো লাভ হচ্ছে। গোপালগঞ্জসহ বাইরের জেলার ব্যাপারীরা এসেও আমাদের কাছ থেকে সবজি কিনে নেয়।’
সিংগারকুল গ্রামের কৃষক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ঘেরপাড়ে টমেটো ও শসা চাষ করেছি। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। টমেটো প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং শসা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করছি।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর গোপালগঞ্জের উপপরিচালক ড. মো. মামুনুর রহমান বলেন, ‘জেলার প্রায় ৪০ শতক জমি নিচু হওয়ায় কৃষকেরা সারা বছর ঘেরপাড়ে সবজি চাষ করেন। রবি মৌসুমে জমিতে ব্যাপকভাবে সবজি আবাদ হয়। এ বছর প্রায় ৪ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে সবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা এরই মধ্যে অর্জিত হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গত বছরের চেয়ে ভালো ফলনের আশা করছি। মাঠপর্যায়ে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’

গোপালগঞ্জের ‘সবজি গ্রাম’ হিসেবে পরিচিত সদর উপজেলার রঘুনাথপুর, সিলনা ও গুয়াধানা এবং টুঙ্গীপাড়া উপজেলার রুপাহাটি, গোপালপুর, মিত্রডাঙ্গা ও বন্যাবাড়ি গ্রামের কৃষকেরা শীতকালীন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। মৌসুমভেদে সারা বছরই এসব গ্রামের কৃষকেরা নানা ধরনের শাকসবজি আবাদ করে থাকেন।
চলতি শীত মৌসুমে জমি ও মাছের ঘেরপাড়ে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, ব্রকলিসহ বিভিন্ন শীতকালীন সবজি চাষ করেছেন কৃষকেরা। নিজেদের কষ্টার্জিত বিষমুক্ত ও বালাইমুক্ত নিরাপদ সবজি বাজারে নিয়ে বিক্রি করে ভালো আয় করছেন তাঁরা। উৎপাদন ভালো হওয়ায় এবং বাজারে ন্যায্যমূল্য পাওয়ায় কৃষকদের সংসারে ফিরছে সচ্ছলতা।
এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, সবুজে সবুজে ভরে উঠেছে বিস্তীর্ণ মাঠ। রঘুনাথপুর, সিলনা, গুয়াধানা, গোপালপুর ও মিত্রডাঙ্গা গ্রামের মাঠজুড়ে সারি সারি ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো, মুলা, পালংশাকসহ নানা ধরনের শীতকালীন সবজি শোভা পাচ্ছে। শুধু জমিতে নয়, মাছের ঘেরপাড়েও লাউ, করলা, টমেটোসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করা হয়েছে।
কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে চারা রোপণ, সেচ ও আগাছা পরিষ্কারে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ক্ষেতখামারে। এসব গ্রামের মানুষের প্রধান আয়ের উৎস হলো সবজি চাষ। শাকসবজির ফলনেই নির্ভর করে হাজারো কৃষকের জীবন-জীবিকা।
এ বছর এসব গ্রামে সবজির ফলন ভালো হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আশপাশের জেলা থেকেও ব্যাপারীরা এসে সবজি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। পাইকারি বাজারে মিষ্টিকুমড়া প্রতিটি ৩০ থেকে ৪০ টাকা এবং লাউ ২০ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
সিলনা গ্রামের কৃষক প্রমথ ওঝা বলেন, ‘আমরা মৌসুম অনুযায়ী সবজি চাষ করি। শীতকালে ফুলকপি, বাঁধাকপি, ওলকপি, টমেটো ও শাকসবজি চাষ করে সংসারের খরচ ও সন্তানদের পড়াশোনার ব্যয় মেটাই। এই ফসলের ওপরই আমাদের জীবন।’

একই গ্রামের শিলা ওঝা বলেন, ‘১৫ কাঠা জমিতে সবজি চাষ করেছি। ফসল ভালো হয়েছে, লাভও ভালো হবে। এই চাষ করেই আমরা ভালো আছি।’
সিলনা গ্রামের কিষানি রিতা কীর্তনিয়া বলেন, ‘আমি ২২ বছর ধরে সবজি চাষ করছি। ভাসমান বেডেও নানা ধরনের সবজি উৎপাদন করি। এতে ভালো লাভ হচ্ছে। গোপালগঞ্জসহ বাইরের জেলার ব্যাপারীরা এসেও আমাদের কাছ থেকে সবজি কিনে নেয়।’
সিংগারকুল গ্রামের কৃষক আলমগীর হোসেন বলেন, ‘ঘেরপাড়ে টমেটো ও শসা চাষ করেছি। এ বছর ফলন ভালো হয়েছে। টমেটো প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকা এবং শসা ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা মণ দরে বিক্রি করছি।’
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর গোপালগঞ্জের উপপরিচালক ড. মো. মামুনুর রহমান বলেন, ‘জেলার প্রায় ৪০ শতক জমি নিচু হওয়ায় কৃষকেরা সারা বছর ঘেরপাড়ে সবজি চাষ করেন। রবি মৌসুমে জমিতে ব্যাপকভাবে সবজি আবাদ হয়। এ বছর প্রায় ৪ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে সবজি আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, যা এরই মধ্যে অর্জিত হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে গত বছরের চেয়ে ভালো ফলনের আশা করছি। মাঠপর্যায়ে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’

সাফিউরের বাবা রেজাউল করিম পাশা বলেন, ‘সাফির মৃত্যুসনদে লেখা হয়েছে শ্বাসনালির সংক্রমণে তার মৃত্যু হয়েছে। আমার ছেলের যদি শ্বাসনালির সংক্রমণ থাকত, তাহলে সে নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারত না। সে কখনো ধূমপানও করেনি। মাদক গ্রহণের কথা তো আরও বহুদূর। ছেলে কোটা আন্দোলন করায় তাকে পরিকল্পিতভাবে পয়জনিং করে মেরে ফেলা
২০ আগস্ট ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক ও নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে শাপলা কলি প্রতীকের সংসদ সদস্য প্রার্থী আব্দুল হান্নান মাসউদ এবং তাঁর কর্মীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৩২ মিনিট আগে
জামালপুরের বকশীগঞ্জে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ভারতীয় রুপিসহ মো. আসাদ (৩০) নামের এক যুবককে আটক করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি) সদস্যরা। আটক আসাদ উপজেলার ধানুয়া কামালপুর ইউনিয়নের বালুগাঁও গ্রামের আবু হোসেনের ছেলে। গতকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে কামালপুর সীমান্তবর্তী সাতানীপাড়া এলাকার ১০৮৬ নম্ব
৩৪ মিনিট আগে
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলী ইউনিয়নের উত্তর দুরাকুটি পাগলাটারী গ্রামের আশেক আলী ও সুমি বেগম দম্পতির আট বছর বয়সী মেয়ে আয়শা সিদ্দিকা হাইড্রোসেফালাস রোগে আক্রান্ত হয়ে চরম দুর্ভোগের জীবন কাটাচ্ছে। জন্মের পর থেকেই অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে তার মাথা।
১ ঘণ্টা আগে