নিয়াজ মোরশেদ, আক্কেলপুর (জয়পুরহাট)
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা ডাকঘর ভবনের দেয়ালের অনেক স্থানে দেখা দিয়েছে ফাটল। আবার ছাদের বেশ কিছু জায়গায় পলেস্তারা খসে রড বের হয়ে গেছে। এমন জরাজীর্ণ ডাকঘরের মধ্যে বসেই পোস্টমাস্টারসহ অন্যরা মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, বিষয়টি একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
আজ রোববার সকালে উপজেলা পোস্ট অফিসে গিয়ে দেখা যায়, ভবনটির ছাদের অনেক স্থানেই পলেস্তারা খসে রড বের হয়ে আছে। পোস্ট অফিসের কর্মচারীরা আতঙ্কের মধ্যেই দাপ্তরিক কাজ করছেন। ভবনটি মূল সড়কের পাশে। নিচু জায়গা হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে ডাকঘরটির সামনে হাঁটুপানি জমে। আবার ডাকঘরটির সীমানাপ্রাচীরও ভেঙে গেছে অনেক আগেই। এতে অনেকটা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ভবনটি।
উপজেলা ডাকঘর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৫ সালে আক্কেলপুর পৌর শহরের প্রধান সড়কের সরদারপাড়া মহল্লায় নির্মাণ করা হয় পোস্টমাস্টারের বাসভবন এবং এই ডাকঘর। এই পোস্ট অফিসে সাধারণ হিসাব, মেয়াদি হিসাব, ইলেকট্রনিক মানি অর্ডার (এসবিএফডিইএমও), ক্যাশ কার্ড ও বিমার কার্যক্রমসহ চিঠিপত্র আদান-প্রদান চলে। প্রতিদিন এসব কার্যক্রমে ৩০-৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়। প্রতিদিন গড়ে সেখানে দেড় শতাধিক মানুষ সেবা নেন। এই সেবা দিতে সেখানে কর্মচারী রয়েছেন আটজন। এর মধ্যে পোস্টমাস্টার একজন, পোস্টাল অপারেটর দুজন, পোস্টম্যান দুজন, একজন প্যাকার, একজন রানার ও একজন ইডি চৌকিদার রয়েছেন।
পোস্ট অফিসে চাকরির আবেদনের চিঠি জমা দিতে আসা তামিম হোসেন বলেন, বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশে মানুষ আর চিঠিপত্র পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আদান-প্রদান করে না। শুধু সরকারি আর কিছু বেসরকারি চাকরির জন্য আবেদনের জন্য পোস্ট অফিসে আসতে হয়। তবে ভবনের যে জরাজীর্ণ অবস্থা, তাতে ভয় লাগে কখন যে ছাদের পলেস্তারা মাথার ওপর খসে পড়ে!
লাকী আক্তার নামে এক গৃহবধূ বলেন, পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সরকারি একটি চিঠি আসার কথা ছিল। তাই খোঁজ নিতে এসেছিলাম। সরকারি অফিস যে এত ভাঙাচোরা হয়, তা ভেতরে না ঢুকলে বুঝতাম না। এখানে কী সরকারের চোখ পড়ে না?
এ ব্যাপারে উপজেলা পোস্টমাস্টার বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডাকঘর ভবনের দেয়ালের অনেক স্থানে ফাটল ধরেছে। ছাদের পলেস্তারা অনেক স্থানে খসে পড়ে রড বের হয়ে গেছে। পোস্টমাস্টারের থাকার জন্য আবাসিক ভবনটির অবস্থা আরও বেশি খারাপ। এ কারণে ওই ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ভবনে ঝুঁকি থাকলেও চাকরির সুবাদে মানুষের সেবায় কাজ করতে হয়।’
পোস্টমাস্টার বলেন, ‘ভবনের বিষয়ে একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, তারা আমাকে জানিয়েছে, অল্প দিনের মধ্যে কিছু একটা হতে পারে।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা ডাকঘর ভবনের দেয়ালের অনেক স্থানে দেখা দিয়েছে ফাটল। আবার ছাদের বেশ কিছু জায়গায় পলেস্তারা খসে রড বের হয়ে গেছে। এমন জরাজীর্ণ ডাকঘরের মধ্যে বসেই পোস্টমাস্টারসহ অন্যরা মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, বিষয়টি একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
আজ রোববার সকালে উপজেলা পোস্ট অফিসে গিয়ে দেখা যায়, ভবনটির ছাদের অনেক স্থানেই পলেস্তারা খসে রড বের হয়ে আছে। পোস্ট অফিসের কর্মচারীরা আতঙ্কের মধ্যেই দাপ্তরিক কাজ করছেন। ভবনটি মূল সড়কের পাশে। নিচু জায়গা হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে ডাকঘরটির সামনে হাঁটুপানি জমে। আবার ডাকঘরটির সীমানাপ্রাচীরও ভেঙে গেছে অনেক আগেই। এতে অনেকটা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ভবনটি।
উপজেলা ডাকঘর সূত্রে জানা গেছে, ১৯৮৫ সালে আক্কেলপুর পৌর শহরের প্রধান সড়কের সরদারপাড়া মহল্লায় নির্মাণ করা হয় পোস্টমাস্টারের বাসভবন এবং এই ডাকঘর। এই পোস্ট অফিসে সাধারণ হিসাব, মেয়াদি হিসাব, ইলেকট্রনিক মানি অর্ডার (এসবিএফডিইএমও), ক্যাশ কার্ড ও বিমার কার্যক্রমসহ চিঠিপত্র আদান-প্রদান চলে। প্রতিদিন এসব কার্যক্রমে ৩০-৩৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়। প্রতিদিন গড়ে সেখানে দেড় শতাধিক মানুষ সেবা নেন। এই সেবা দিতে সেখানে কর্মচারী রয়েছেন আটজন। এর মধ্যে পোস্টমাস্টার একজন, পোস্টাল অপারেটর দুজন, পোস্টম্যান দুজন, একজন প্যাকার, একজন রানার ও একজন ইডি চৌকিদার রয়েছেন।
পোস্ট অফিসে চাকরির আবেদনের চিঠি জমা দিতে আসা তামিম হোসেন বলেন, বর্তমান ডিজিটাল বাংলাদেশে মানুষ আর চিঠিপত্র পোস্ট অফিসের মাধ্যমে আদান-প্রদান করে না। শুধু সরকারি আর কিছু বেসরকারি চাকরির জন্য আবেদনের জন্য পোস্ট অফিসে আসতে হয়। তবে ভবনের যে জরাজীর্ণ অবস্থা, তাতে ভয় লাগে কখন যে ছাদের পলেস্তারা মাথার ওপর খসে পড়ে!
লাকী আক্তার নামে এক গৃহবধূ বলেন, পোস্ট অফিসের মাধ্যমে সরকারি একটি চিঠি আসার কথা ছিল। তাই খোঁজ নিতে এসেছিলাম। সরকারি অফিস যে এত ভাঙাচোরা হয়, তা ভেতরে না ঢুকলে বুঝতাম না। এখানে কী সরকারের চোখ পড়ে না?
এ ব্যাপারে উপজেলা পোস্টমাস্টার বেলাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডাকঘর ভবনের দেয়ালের অনেক স্থানে ফাটল ধরেছে। ছাদের পলেস্তারা অনেক স্থানে খসে পড়ে রড বের হয়ে গেছে। পোস্টমাস্টারের থাকার জন্য আবাসিক ভবনটির অবস্থা আরও বেশি খারাপ। এ কারণে ওই ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। ভবনে ঝুঁকি থাকলেও চাকরির সুবাদে মানুষের সেবায় কাজ করতে হয়।’
পোস্টমাস্টার বলেন, ‘ভবনের বিষয়ে একাধিকবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে, তারা আমাকে জানিয়েছে, অল্প দিনের মধ্যে কিছু একটা হতে পারে।’
কোটি টাকা লেনদেনে ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় একটি পশুর হাট ইজারায় ব্যাপক অনিয়মের মধ্য দিয়ে সমঝোতার অভিযোগ উঠেছে পৌর প্রশাসন ও বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। সমঝোতার একটি অডিও কথোপকথন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে সমালোচনা সৃষ্টি হয়।
৩৩ মিনিট আগেরাজধানীসহ সারা দেশে যৌথ বাহিনীর ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’-এ ২১ দিনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাড়ে ১২ হাজার জনকে। কিন্তু কোনো শীর্ষ সন্ত্রাসী বা দাগি অপরাধী ধরা পড়েনি। আবার উদ্ধার করা অস্ত্রের মধ্যে ছুরি, রামদা, লাঠি, রডই বেশি; আগ্নেয়াস্ত্র মাত্র ৩৯টি। এর মধ্যে গত বছরের আগস্টে পুলিশের লুট হওয়া...
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের টঙ্গীর শরীফ হোসেন (২০) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে নয়, মারা গেছেন টঙ্গীতে নির্মাণকাজের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে। এ ঘটনায় তাঁর বাবা জয়নাল আবেদিন ওরফে জয়নাল বাবুর্চি অর্থ নিয়ে আপসও করেছিলেন। পরে এক ব্যক্তি সরকার থেকে অনেক টাকা পাওয়ার লোভ দেখালে...
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জনস্বাস্থ্য কার্যালয়ের নলকূপ স্থাপন প্রকল্প বাস্তবায়নে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি কর্মকর্তারা সরাসরি অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার পাশাপাশি তাঁদের অনুগত স্থানীয় ঠিকাদারের প্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা, নৈশপ্রহরীর স্বামী, নলকূপ বিক্রেতাসহ এলাকাভিত্তিক বেশ কয়েকজনের মাধ্যমে...
২ ঘণ্টা আগে