বগুড়া প্রতিনিধি
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশে প্রতিহিংসার রাজনীতি কায়েম করেছিলেন। বাহাত্তরের চেতনার মাধ্যমে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিনতাই করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর মনে রাখতে হবে, পতিত স্বৈরাচারী শক্তি বসে নেই। ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব বিজয় ছিনতাই করার জন্য তারা ষড়যন্ত্র করছে।
আজ শনিবার দুপুরে বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ বগুড়া জেলা শাখা আয়োজিত শাপলা চত্বর ও জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসররা প্রশাসনসহ বিভিন্ন স্থানে ঘাপটি মেরে বসে আছেন। আমাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার যুদ্ধ কলুষিত করার জন্য। আমাদের সকলকে সোচ্চার থাকতে হবে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়।’
মামুনুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের শুধু এ কারণে বিচার হওয়া উচিত যে মানসিক প্রতিবন্ধী শেখ হাসিনাকে এত বছর ধরে এ দেশের মানুষের কাঁধের ওপর তাঁরা বসিয়ে রেখেছিলেন। মানসিক বিকারগ্রস্ত শেখ হাসিনা অব্যাহতভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য। ৩০ হাজার মায়ের সন্তান ও যুবককে গুম, খুন করেছেন শেখ হাসিনা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের দাবি, ওই সব গুম-খুনের বিচার করতে হবে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা এহসানুল হকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা মুফতি মনোয়ার হোসেন, মাওলানা আব্দুল্লাহ, মাওলানা মুফতি ফজলুল করিম, মুফতি সালাহউদ্দিন মাসউদ, মাওলানা মুফতি শফী কাসেমী, জেলার সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শফিকুর রহমান প্রমুখ।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, শেখ হাসিনা দেশে প্রতিহিংসার রাজনীতি কায়েম করেছিলেন। বাহাত্তরের চেতনার মাধ্যমে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ছিনতাই করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের দ্বিতীয় স্বাধীনতার পর মনে রাখতে হবে, পতিত স্বৈরাচারী শক্তি বসে নেই। ছাত্র-জনতার অভূতপূর্ব বিজয় ছিনতাই করার জন্য তারা ষড়যন্ত্র করছে।
আজ শনিবার দুপুরে বগুড়ার আলতাফুন্নেছা খেলার মাঠে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ বগুড়া জেলা শাখা আয়োজিত শাপলা চত্বর ও জুলাই গণহত্যার বিচার দাবিতে গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মামুনুল হক এ কথা বলেন।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব আরও বলেন, ‘স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দোসররা প্রশাসনসহ বিভিন্ন স্থানে ঘাপটি মেরে বসে আছেন। আমাদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার যুদ্ধ কলুষিত করার জন্য। আমাদের সকলকে সোচ্চার থাকতে হবে যেকোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়।’
মামুনুল হক বলেন, আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের শুধু এ কারণে বিচার হওয়া উচিত যে মানসিক প্রতিবন্ধী শেখ হাসিনাকে এত বছর ধরে এ দেশের মানুষের কাঁধের ওপর তাঁরা বসিয়ে রেখেছিলেন। মানসিক বিকারগ্রস্ত শেখ হাসিনা অব্যাহতভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেছে বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য। ৩০ হাজার মায়ের সন্তান ও যুবককে গুম, খুন করেছেন শেখ হাসিনা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের দাবি, ওই সব গুম-খুনের বিচার করতে হবে।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশ বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা এহসানুল হকের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন, মাওলানা মুফতি মনোয়ার হোসেন, মাওলানা আব্দুল্লাহ, মাওলানা মুফতি ফজলুল করিম, মুফতি সালাহউদ্দিন মাসউদ, মাওলানা মুফতি শফী কাসেমী, জেলার সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা শফিকুর রহমান প্রমুখ।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৪ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
২৯ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৩৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৩৯ মিনিট আগে