গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভায় শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করলেই সঙ্গে সঙ্গে মিলছে সনদ, তোয়ালে, খেলনা, বেবি শ্যাম্পু, বডি লোশনসহ নানা উপহারসামগ্রী। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় পৌরসভায় গিয়ে এমনটাই দেখা গেছে। সন্তানের জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছেন পৌর মেয়র শাহনেওয়াজ আলী।
সরেজমিন গুরুদাসপুর পৌরসভায় গিয়ে দেখা গেছে, কর্তৃপক্ষের প্রচারাভিযানে আকৃষ্ট হয়ে শিশুসহ বাবা-মা জন্মনিবন্ধন করতে এসেছেন। তাঁরা একেকজন করে জন্মনিবন্ধন সম্পূর্ণ করছেন।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের আনন্দনগর মহল্লার বাসিন্দা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি পৌরসভার প্রচারাভিযানে উদ্বুদ্ধ হয়ে সন্তান জন্মের তিন দিনের মধ্যে নিবন্ধন করতে এসেছি। নিবন্ধন শেষে জন্ম সনদসহ উপহারসামগ্রী পেয়ে অনেক খুশি। পৌর মেয়রের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ পিন্টু বলেন, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে আমাদের প্রচারাভিযান চলমান রয়েছে। চলতি মাসের ২৩ তারিখ পর্যন্ত ২৩টি জন্মনিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। নিবন্ধিত প্রতিটি শিশুকে সঙ্গে সঙ্গে সনদসহ উপহারসামগ্রীও প্রদান করা হয়েছে।
পৌর মেয়র শাহনেওয়াজ আলী বলেন, ‘শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর অনেক বাবা-মা তাঁদের সন্তানের জন্মনিবন্ধনে আগ্রহী হন না। অথচ জন্মনিবন্ধন একটি শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। জন্মনিবন্ধনের মধ্য দিয়েই একটি শিশুর ভবিষ্যতের অনেক কিছু নির্ভর করে। বিষয়টি মাথায় রেখে এবং শিশুদের বাবা-মাকে তাঁদের সন্তানের সঠিক সময়ে সঠিকভাবে জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতে এমন উদ্যোগ নিয়েছি।’
পৌর সচিব হাফসা শারমিন বলেন, শিশুর জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতে এমন আয়োজন করা হয়েছে। শিশুর জন্মের খবর পাওয়ামাত্রই জন্মনিবন্ধন করার জন্য অভিভাবকদের বাসায় গিয়ে খবর দেওয়া হয়। এতে সাড়া দিয়ে তাঁরা সন্তানের জন্মনিবন্ধন করছেন।
সনদ ও উপহারসামগ্রী বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর সচিব হাফসা শারমিন, নিবন্ধন শাখার প্রধান আবুল কালাম আজাদ, মো. জনাব আলী, স্থানীয় নাটোর কণ্ঠের সম্পাদক সাজেদুর রহমান, আইসিটি কর্মকর্তা জাকির হোসেন প্রমুখ।
নাটোরের গুরুদাসপুর পৌরসভায় শিশু জন্মের ৪৫ দিনের মধ্যে নিবন্ধন করলেই সঙ্গে সঙ্গে মিলছে সনদ, তোয়ালে, খেলনা, বেবি শ্যাম্পু, বডি লোশনসহ নানা উপহারসামগ্রী। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় পৌরসভায় গিয়ে এমনটাই দেখা গেছে। সন্তানের জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছেন পৌর মেয়র শাহনেওয়াজ আলী।
সরেজমিন গুরুদাসপুর পৌরসভায় গিয়ে দেখা গেছে, কর্তৃপক্ষের প্রচারাভিযানে আকৃষ্ট হয়ে শিশুসহ বাবা-মা জন্মনিবন্ধন করতে এসেছেন। তাঁরা একেকজন করে জন্মনিবন্ধন সম্পূর্ণ করছেন।
৯ নম্বর ওয়ার্ডের আনন্দনগর মহল্লার বাসিন্দা জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি পৌরসভার প্রচারাভিযানে উদ্বুদ্ধ হয়ে সন্তান জন্মের তিন দিনের মধ্যে নিবন্ধন করতে এসেছি। নিবন্ধন শেষে জন্ম সনদসহ উপহারসামগ্রী পেয়ে অনেক খুশি। পৌর মেয়রের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছি।’
জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন বিভাগের প্রধান আবুল কালাম আজাদ পিন্টু বলেন, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনে আমাদের প্রচারাভিযান চলমান রয়েছে। চলতি মাসের ২৩ তারিখ পর্যন্ত ২৩টি জন্মনিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। নিবন্ধিত প্রতিটি শিশুকে সঙ্গে সঙ্গে সনদসহ উপহারসামগ্রীও প্রদান করা হয়েছে।
পৌর মেয়র শাহনেওয়াজ আলী বলেন, ‘শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর অনেক বাবা-মা তাঁদের সন্তানের জন্মনিবন্ধনে আগ্রহী হন না। অথচ জন্মনিবন্ধন একটি শিশুর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। জন্মনিবন্ধনের মধ্য দিয়েই একটি শিশুর ভবিষ্যতের অনেক কিছু নির্ভর করে। বিষয়টি মাথায় রেখে এবং শিশুদের বাবা-মাকে তাঁদের সন্তানের সঠিক সময়ে সঠিকভাবে জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতে এমন উদ্যোগ নিয়েছি।’
পৌর সচিব হাফসা শারমিন বলেন, শিশুর জন্মনিবন্ধনে উৎসাহিত করতে এমন আয়োজন করা হয়েছে। শিশুর জন্মের খবর পাওয়ামাত্রই জন্মনিবন্ধন করার জন্য অভিভাবকদের বাসায় গিয়ে খবর দেওয়া হয়। এতে সাড়া দিয়ে তাঁরা সন্তানের জন্মনিবন্ধন করছেন।
সনদ ও উপহারসামগ্রী বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন পৌর সচিব হাফসা শারমিন, নিবন্ধন শাখার প্রধান আবুল কালাম আজাদ, মো. জনাব আলী, স্থানীয় নাটোর কণ্ঠের সম্পাদক সাজেদুর রহমান, আইসিটি কর্মকর্তা জাকির হোসেন প্রমুখ।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
১ ঘণ্টা আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে