শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। মাঠের রাজনীতি এখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। সম্প্রতি উপজেলা এবং পৌর আওয়ামী লীগের ৯ জন নেতার বিরুদ্ধে দুই কোটি টাকার মানহানির অভিযোগ তুলে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি। এদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সম্পাদকও রয়েছেন। আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল মঙ্গলবার তিনি এই উকিল নোটিশ পাঠান।
আগামী ৭ দিনের মধ্যে নোটিশের সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হলে ওই ৯ জন নেতার বিরুদ্ধে আদালতে মানহানির মামলা দায়ের করবেন বলে জানান ববি।
অভিযুক্ত নেতারা হলেন, শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. গোলাম ফারুক, সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, সহসভাপতি হাফিজুর রহমান, শাহজামাল সিরাজী, মোকারিম হোসেন রবি ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা দেবতোষ চক্রবর্তী লিটন, আব্দুল হামিদ ও জাকির হোসেন।
শেরপুরের আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুটি গ্রুপে বিভক্ত। স্থানীয় সাংসদ হাবিবর রহমানের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ, অন্যটি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবর রহমান মজনুর নেতৃত্বে চলছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার জন্য দুই গ্রুপই মাঠ দখলের চেষ্টা করছে। সম্প্রতি উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি গঠন ও ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সেই দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে, মজনু গ্রুপের লোকজন দিয়ে একতরফাভাবে কমিটি গঠন করার।
গত ১৪ এপ্রিল রাত ৯টায় শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সারোয়ার রহমান মিন্টু শহরের একটি মার্কেটে প্রবেশ করলে পদবঞ্চিত এমপি গ্রুপের নেতা–কর্মীরা তাদেরকে মধ্যরাত পর্যন্ত অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় মৃদু সংঘর্ষে একজন আহত হন। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে দুই পক্ষই সড়ে দাঁড়ায়।
এর জের ধরে গত ১৮ এপ্রিল বগুড়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন পদবঞ্চিত নেতা–কর্মীরা। সেখানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনুর দিকে অভিযোগের তীর ছুড়ে সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি বলেন, ‘বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনু শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিগত সম্মেলনে অগঠনতান্ত্রিক, অসাংগঠনিক এবং স্বৈরতান্ত্রিকভাবে নিজের মন গড়া আজ্ঞাবহ ব্যক্তিদের দিয়ে ও আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে পকেট কমিটি গঠন করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিস নির্মাণের ২৭ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়া ও মজিবুর রহমান মজনু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও টাউন ক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজের সভাপতি থাকার সময় প্রতিষ্ঠান দুটি থেকে ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তোলা হয়।
এদিকে ওই সংবাদ সম্মেলনের উত্থাপিত অভিযোগগুলো খণ্ডন করে গত ২৫ এপ্রিল (মঙ্গলবার) পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিপক্ষ বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি ও তাঁর সঙ্গীদের মজিবুর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো মিথ্যাচার ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে একটি কুচক্রী মহলের ইন্ধনে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছে।’ সেখানে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববিকে একজন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, নেশাগ্রস্ত, মাদক ব্যবসায়ী ও ভূমিদস্যু বলে দাবি করা হয়।
এই সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য মানহানিকর অভিযোগ তুলে আয়োজকদের বিরুদ্ধে ১৬ মে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি। তাঁর পক্ষের আইনজীবীর পাঠানো নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বগুড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববির বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে ওই সব অভিযোগের প্রেক্ষিতে একাধিক জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি তার মান-সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তিনি ব্যবসায়িকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।’ সব মিলে তাঁর দুই কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে উকিল নোটিশে দাবি করা হয়।
জানতে চাইলে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি বলেন, ‘আমি ২৬ বছর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক, সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি এবং ৭ বছর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। তখন আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উত্থাপন করা হয়নি। এখন আমাকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয় করা হচ্ছে। তাই আইনি প্রতিকার চেয়ে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছি।’
নোটিশ প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে জেলার সভাপতির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছেন। আমার তার প্রতিবাদ জানিয়েছি। যেহেতু তিনি উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়ায় তা সমাধান করা হবে। তবে এই কু-চক্রী মহলের অপতৎপরতা সম্পর্কে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
বগুড়ার শেরপুরে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্ব আরও প্রকট হয়ে উঠেছে। মাঠের রাজনীতি এখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। সম্প্রতি উপজেলা এবং পৌর আওয়ামী লীগের ৯ জন নেতার বিরুদ্ধে দুই কোটি টাকার মানহানির অভিযোগ তুলে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি। এদের মধ্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সম্পাদকও রয়েছেন। আইনজীবীর মাধ্যমে গতকাল মঙ্গলবার তিনি এই উকিল নোটিশ পাঠান।
আগামী ৭ দিনের মধ্যে নোটিশের সন্তোষজনক জবাব দিতে ব্যর্থ হলে ওই ৯ জন নেতার বিরুদ্ধে আদালতে মানহানির মামলা দায়ের করবেন বলে জানান ববি।
অভিযুক্ত নেতারা হলেন, শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাড. গোলাম ফারুক, সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ, সহসভাপতি হাফিজুর রহমান, শাহজামাল সিরাজী, মোকারিম হোসেন রবি ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা দেবতোষ চক্রবর্তী লিটন, আব্দুল হামিদ ও জাকির হোসেন।
শেরপুরের আওয়ামী লীগের রাজনীতি দুটি গ্রুপে বিভক্ত। স্থানীয় সাংসদ হাবিবর রহমানের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ, অন্যটি বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও শেরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবর রহমান মজনুর নেতৃত্বে চলছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকার জন্য দুই গ্রুপই মাঠ দখলের চেষ্টা করছে। সম্প্রতি উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগের নতুন কমিটি গঠন ও ঘোষণাকে কেন্দ্র করে সেই দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। অভিযোগ উঠেছে, মজনু গ্রুপের লোকজন দিয়ে একতরফাভাবে কমিটি গঠন করার।
গত ১৪ এপ্রিল রাত ৯টায় শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি সারোয়ার রহমান মিন্টু শহরের একটি মার্কেটে প্রবেশ করলে পদবঞ্চিত এমপি গ্রুপের নেতা–কর্মীরা তাদেরকে মধ্যরাত পর্যন্ত অবরুদ্ধ করে রাখেন। এ সময় মৃদু সংঘর্ষে একজন আহত হন। পরে পুলিশের হস্তক্ষেপে দুই পক্ষই সড়ে দাঁড়ায়।
এর জের ধরে গত ১৮ এপ্রিল বগুড়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন পদবঞ্চিত নেতা–কর্মীরা। সেখানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনুর দিকে অভিযোগের তীর ছুড়ে সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি বলেন, ‘বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনু শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের বিগত সম্মেলনে অগঠনতান্ত্রিক, অসাংগঠনিক এবং স্বৈরতান্ত্রিকভাবে নিজের মন গড়া আজ্ঞাবহ ব্যক্তিদের দিয়ে ও আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও জনপ্রিয় ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে পকেট কমিটি গঠন করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিস নির্মাণের ২৭ লাখ টাকার হিসাব না দেওয়া ও মজিবুর রহমান মজনু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও টাউন ক্লাব পাবলিক লাইব্রেরি মহিলা কলেজের সভাপতি থাকার সময় প্রতিষ্ঠান দুটি থেকে ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তোলা হয়।
এদিকে ওই সংবাদ সম্মেলনের উত্থাপিত অভিযোগগুলো খণ্ডন করে গত ২৫ এপ্রিল (মঙ্গলবার) পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেন শেরপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ। সংবাদ সম্মেলনে প্রতিপক্ষ বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি ও তাঁর সঙ্গীদের মজিবুর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো মিথ্যাচার ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে দাবি করেন তিনি।
লিখিত বক্তব্যে উপজেলা আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে হীন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে একটি কুচক্রী মহলের ইন্ধনে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান মজনুর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছে।’ সেখানে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববিকে একজন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, নেশাগ্রস্ত, মাদক ব্যবসায়ী ও ভূমিদস্যু বলে দাবি করা হয়।
এই সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্য মানহানিকর অভিযোগ তুলে আয়োজকদের বিরুদ্ধে ১৬ মে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি। তাঁর পক্ষের আইনজীবীর পাঠানো নোটিশে উল্লেখ করা হয়, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা বগুড়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববির বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা-বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ করেন। পরবর্তীতে ওই সব অভিযোগের প্রেক্ষিতে একাধিক জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে করে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হওয়ার পাশাপাশি তার মান-সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তিনি ব্যবসায়িকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।’ সব মিলে তাঁর দুই কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে বলে উকিল নোটিশে দাবি করা হয়।
জানতে চাইলে বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি বলেন, ‘আমি ২৬ বছর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক, সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি এবং ৭ বছর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি। তখন আমার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ উত্থাপন করা হয়নি। এখন আমাকে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয় করা হচ্ছে। তাই আইনি প্রতিকার চেয়ে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছি।’
নোটিশ প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘বদরুল ইসলাম পোদ্দার ববি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে জেলার সভাপতির বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছেন। আমার তার প্রতিবাদ জানিয়েছি। যেহেতু তিনি উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন, আইনি প্রক্রিয়ায় তা সমাধান করা হবে। তবে এই কু-চক্রী মহলের অপতৎপরতা সম্পর্কে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
৭ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
১৮ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে