আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসার বিরোধের জেরে তিলকপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইমদাদুল হক বিশাল (২৯) ও তাঁর বড় ভাই বেলাল হোসেনসহ (৩৫) সাতজনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
হামলায় আহতদের মধ্যে ছাত্রদল নেতা ইমদাদুল হক, বেলাল হোসেন, শাকিল হোসেনকে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া বেলাল হোসেনের শাশুড়ি রোজিনা আক্তার (৪০), রাকিব হোসেন (২২), শাকিল আহাম্মেদ (২৬), শাহিন হোসেন (৩০) এবং রায়কালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ (২৭) আহত হয়েছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া এলাকার নূরনবী ইসলাম সাদ্দাম দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে (সরকারি লাইসেন্স ছাড়া) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। একই এলাকায় সরকারি লাইসেন্সধারী ‘তিলকপুর নেটওয়ার্ক’-এর মালিক বেলাল হোসেন নিজস্ব অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ স্থাপন করে ইন্টারনেট সেবা প্রদান শুরু করলে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
অভিযোগ রয়েছে, সাদ্দাম বেলালকে না জানিয়েই তাঁর অপটিক্যাল ফাইবার তারের মাধ্যমে অন্য একটি কোম্পানির ইন্টারনেট সংযোগ চালু করেন। বিষয়টি জানার পর বেলাল সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কাছে অভিযোগ করেন, এর পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিনের মধ্যে সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পরও সংযোগ বন্ধ না হওয়ায় মঙ্গলবার সকালে বেলালের লোকজন লাইন বন্ধ করে দেন। এ ঘটনার জেরে বিকেলে দুই পক্ষ বৈঠকে বসে, তবে কোনো সমাধান না হওয়ায় সন্ধ্যায় বেলাল ও তাঁর লোকজন বাড়ি ফেরার পথে সাদ্দামের নেতৃত্বে তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাদ্দামের নেতৃত্বে মুমিনুর ইসলামসহ একদল লোক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বেলাল ও তাঁর ছোট ভাই ইমদাদুল হক বিশালসহ অন্যদের ওপর হামলা চালান। তাঁদের বাঁচাতে গেলে বেলালের শাশুড়ি রোজিনা আক্তারসহ আরও কয়েকজন গুরুতর আহত হন।
জানতে চাইলে তিলকপুর নেটওয়ার্কের মালিক বেলাল হোসেন বলেন, ‘আক্কেলপুর উপজেলায় আমি বিটিআরসির লাইসেন্স নিয়ে সরকারি সব নীতিমালা মেনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া গ্রামে আমার শ্বশুরবাড়ি, সেখানেও আমি নিজস্ব অপটিক্যাল ফাইবার তার টেনে বেশ কিছু গ্রাহকদের ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করেছিলাম। একই এলাকায় আগে থেকে নূরনবী ইসলাম সাদ্দাম বিটিআরসির লাইসেন্স ছাড়া অবৈধভাবে ইন্টারনেট ব্যবসা করে আসছিলেন। তিনি আমাকে না জানিয়েই আমার লাইন বন্ধ করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ফাইবার তারে অন্য একটি কোম্পানির লাইন চালু করে আমার গ্রাহকদের সংযোগ দেয়। বিষয়টি জানার পরে তাঁকে দুই দিনের সময় দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সেই সময়ের মধ্য আমার নিজস্ব তারে ওই অবৈধ সংযোগ বন্ধ করেননি। পরে আমি সাদ্দাম যে কোম্পানির কাছ থেকে সংযোগ নিয়েছিলেন সেখানে অভিযোগ দিলে তখন সাদ্দামের লাইন বন্ধ হয়। এ কারণে তিনি তাঁর লোকজন নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আমাকেসহ ছোট ভাইকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে নূরনবী ইসলাম সাদ্দামের সঙ্গে কথা বলার জন্য যোগাযোগ করা হলে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, রাতে সাতজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে আসেন। তাঁদের হাত-পা ও মাথায় গভীর ক্ষত ছিল। এর মধ্যে তিনজনকে ভর্তি ও বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আইএসপিএবি রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির সদস্য তানভীরুল আলম বলেন, ‘জয়পুরহাটসহ আশপাশের জেলাগুলোর অবৈধ রিসেলারদের কারণে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি গ্রাহকরাও মানসম্মত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
বগুড়া আইএসপিএবি জেলা কমিটির সদস্য হারুনুর রশিদ দেওয়ান বলেন, ‘কিছুদিন ধরে জয়পুরহাটে একটি কেব্ল টিভি ও অবৈধ ইন্টারনেট ব্যবসায়ী ভয়ভীতি দেখিয়ে এলাকা দখলের চেষ্টা করছেন। এরই জেরে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। আমরা দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসার বিরোধের জেরে তিলকপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইমদাদুল হক বিশাল (২৯) ও তাঁর বড় ভাই বেলাল হোসেনসহ (৩৫) সাতজনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
হামলায় আহতদের মধ্যে ছাত্রদল নেতা ইমদাদুল হক, বেলাল হোসেন, শাকিল হোসেনকে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া বেলাল হোসেনের শাশুড়ি রোজিনা আক্তার (৪০), রাকিব হোসেন (২২), শাকিল আহাম্মেদ (২৬), শাহিন হোসেন (৩০) এবং রায়কালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ (২৭) আহত হয়েছেন।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া এলাকার নূরনবী ইসলাম সাদ্দাম দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে (সরকারি লাইসেন্স ছাড়া) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন। একই এলাকায় সরকারি লাইসেন্সধারী ‘তিলকপুর নেটওয়ার্ক’-এর মালিক বেলাল হোসেন নিজস্ব অপটিক্যাল ফাইবার সংযোগ স্থাপন করে ইন্টারনেট সেবা প্রদান শুরু করলে দুই পক্ষের মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি হয়।
অভিযোগ রয়েছে, সাদ্দাম বেলালকে না জানিয়েই তাঁর অপটিক্যাল ফাইবার তারের মাধ্যমে অন্য একটি কোম্পানির ইন্টারনেট সংযোগ চালু করেন। বিষয়টি জানার পর বেলাল সংশ্লিষ্ট কোম্পানির কাছে অভিযোগ করেন, এর পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিনের মধ্যে সংযোগ বিচ্ছিন্নের নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পরও সংযোগ বন্ধ না হওয়ায় মঙ্গলবার সকালে বেলালের লোকজন লাইন বন্ধ করে দেন। এ ঘটনার জেরে বিকেলে দুই পক্ষ বৈঠকে বসে, তবে কোনো সমাধান না হওয়ায় সন্ধ্যায় বেলাল ও তাঁর লোকজন বাড়ি ফেরার পথে সাদ্দামের নেতৃত্বে তাঁদের ওপর হামলা চালানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাদ্দামের নেতৃত্বে মুমিনুর ইসলামসহ একদল লোক দেশীয় অস্ত্র নিয়ে বেলাল ও তাঁর ছোট ভাই ইমদাদুল হক বিশালসহ অন্যদের ওপর হামলা চালান। তাঁদের বাঁচাতে গেলে বেলালের শাশুড়ি রোজিনা আক্তারসহ আরও কয়েকজন গুরুতর আহত হন।
জানতে চাইলে তিলকপুর নেটওয়ার্কের মালিক বেলাল হোসেন বলেন, ‘আক্কেলপুর উপজেলায় আমি বিটিআরসির লাইসেন্স নিয়ে সরকারি সব নীতিমালা মেনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি। চিয়ারীগ্রাম পাইকৈর ডারিয়া গ্রামে আমার শ্বশুরবাড়ি, সেখানেও আমি নিজস্ব অপটিক্যাল ফাইবার তার টেনে বেশ কিছু গ্রাহকদের ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করেছিলাম। একই এলাকায় আগে থেকে নূরনবী ইসলাম সাদ্দাম বিটিআরসির লাইসেন্স ছাড়া অবৈধভাবে ইন্টারনেট ব্যবসা করে আসছিলেন। তিনি আমাকে না জানিয়েই আমার লাইন বন্ধ করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার ফাইবার তারে অন্য একটি কোম্পানির লাইন চালু করে আমার গ্রাহকদের সংযোগ দেয়। বিষয়টি জানার পরে তাঁকে দুই দিনের সময় দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি সেই সময়ের মধ্য আমার নিজস্ব তারে ওই অবৈধ সংযোগ বন্ধ করেননি। পরে আমি সাদ্দাম যে কোম্পানির কাছ থেকে সংযোগ নিয়েছিলেন সেখানে অভিযোগ দিলে তখন সাদ্দামের লাইন বন্ধ হয়। এ কারণে তিনি তাঁর লোকজন নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আমাকেসহ ছোট ভাইকে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন।’
অভিযোগের বিষয়ে নূরনবী ইসলাম সাদ্দামের সঙ্গে কথা বলার জন্য যোগাযোগ করা হলে তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবু শফি মাহমুদ বলেন, রাতে সাতজন গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে আসেন। তাঁদের হাত-পা ও মাথায় গভীর ক্ষত ছিল। এর মধ্যে তিনজনকে ভর্তি ও বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিছুর রহমান বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। লিখিত অভিযোগ পেয়েছি, তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
আইএসপিএবি রাজশাহী বিভাগীয় কমিটির সদস্য তানভীরুল আলম বলেন, ‘জয়পুরহাটসহ আশপাশের জেলাগুলোর অবৈধ রিসেলারদের কারণে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে, তেমনি গ্রাহকরাও মানসম্মত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। আমরা হামলার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
বগুড়া আইএসপিএবি জেলা কমিটির সদস্য হারুনুর রশিদ দেওয়ান বলেন, ‘কিছুদিন ধরে জয়পুরহাটে একটি কেব্ল টিভি ও অবৈধ ইন্টারনেট ব্যবসায়ী ভয়ভীতি দেখিয়ে এলাকা দখলের চেষ্টা করছেন। এরই জেরে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। আমরা দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
‘আমার ছেলে কী অপরাধ করেছিল? আমার ছেলেসহ বহু ছাত্রকে ওরা নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছিল। আমার ছেলের হত্যাকারীদের বিচার কি হবে না? হত্যাকারীদের ফাঁসি দেখলে মরেও শান্তি পাব।’ আজ সোমবার কথাগুলো বলছিলেন ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ১৯ জুলাই নিহত জিহাদের (২৫) বাবা নুরুল আমিন মোল্লা।
১১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর বাঘায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। উপজেলার বাউসা ইউনিয়নে ভিজিডি কার্ড বাণিজ্যের অভিযোগকে কেন্দ্র করে এ ঘটনা ঘটে। রোববার (৩০ মার্চ) বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত হামলায় পাঁচটি মোটরসাইকেল ও একটি ভ্যান ভাঙচুর করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়।
১১ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এক যুবকের লাশ দেখে অসুস্থ হয়ে প্রতিবেশী এক নারী মারা গেছেন। আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের হিন্দু পানিসাড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া নারীর নাম স্বপ্না রানী সরকার (৪০)। তিনি ওই গ্রামের কৃষক সঞ্জিত সরকারের স্ত্রী। তাঁর অনামিকা সরকা
১১ ঘণ্টা আগেপুরো রমজান মাসে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ছিল প্রায় সুনসান নীরবতা। হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলো কক্ষভাড়ায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েও অতিথি পায়নি। বন্ধ ছিল পর্যটকনির্ভর রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য ব্যবসা। সেই নীরবতা ভেঙেছে ঈদুল ফিতরের ছুটিতে। আজ সোমবার দুপুর থেকে স্থানীয় পর্যটকেরা সৈকতমুখী হয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগে