শাজাহানপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
জীবনে একবার হলেও এমপি হয়ে জাতীয় সংসদে যাওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়া স্ট্যান্ডে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
হিরো আলম বলেন, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি এবং জনগণকে ধোঁকা দিয়ে ভোট নিতে চান না তিনি। রাজনীতি করলেও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা নেই। তাই বিএনপি তাঁকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে খেলছে না বলে দাবি তাঁর।
ঢাকা থেকে বগুড়ার কাহালু উপজেলায় নিজ বাড়িতে ফেরার পথে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য যাত্রাবিরতি করেন হিরো আলম।
হিরো আলম বলেন, ‘আগামী ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনে সংসদ উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাবে এবং আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হব। তবে বিজয়ী হলেও আমি জনগণের জন্য কিছু করতে পারব না। কেননা মাত্র পাঁচ মাসের সময়ে নির্বাচিত হয়ে জনগণকে উন্নয়নের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি এবং ধোঁকা দিয়ে ভোট নেওয়া যাবে না। বস্তি এলাকাগুলোয় রাস্তা, গ্যাস, পানির একটু সমস্যা। রাস্তার কাজে আমার টার্গেট আছে। যতটুকু করতে পারি রাস্তার কাজ করব।’
হিরো আলম আরও বলেন, ‘আমার যখন জনপ্রিয়তা ছিল না তখন থেকেই রাজনীতি করি। যখন আমি ফেমাস হলাম তখন আমি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিলাম। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি বগুড়া-৪ আসন (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) থেকে নির্বাচনে অংশ নেব। সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক আমি চাই। ভোটের মাঠে না আসলে তারা হিরো আলমের জনপ্রিয়তা বুঝতে পারবে না। এই আসন থেকে আমি গত সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জিতেই গিয়েছিলাম।’
হিরো আলম বলেন, ‘আমি সংস্কৃতিকর্মী হলেও অনেক আগে থেকেই সামাজিক কাজ করে আসছি। আমি এর আগেও ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। পাশে থেকে মানুষের সেবা করতে আমার ভালো লাগে। আমার অনেক দর্শক, ভক্ত আছেন, যাঁরা আমার নির্বাচনে অর্থ এবং ভোটের মাঠে আমার হয়ে কাজ করে আসছেন।’
বিএনপি আপনাকে (হিরো আলম) নিয়ে রাজনীতির মাঠে খেলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘আমি রাজনীতির সঙ্গে অনেক আগে থেকে জড়িত। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। তাই বিএনপি আমাকে নিয়ে কীভাবে খেলবে।
‘ঢাকা থেকে বগুড়া আসছি কোরবানির ঈদ উপলক্ষে। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করব। দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাই।’
জীবনে একবার হলেও এমপি হয়ে জাতীয় সংসদে যাওয়ার দৃঢ়প্রতিজ্ঞা ব্যক্ত করেছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিরো আলম। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়া স্ট্যান্ডে আজকের পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
হিরো আলম বলেন, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি এবং জনগণকে ধোঁকা দিয়ে ভোট নিতে চান না তিনি। রাজনীতি করলেও কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে তাঁর সম্পৃক্ততা নেই। তাই বিএনপি তাঁকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে খেলছে না বলে দাবি তাঁর।
ঢাকা থেকে বগুড়ার কাহালু উপজেলায় নিজ বাড়িতে ফেরার পথে বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুজ্জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার জন্য যাত্রাবিরতি করেন হিরো আলম।
হিরো আলম বলেন, ‘আগামী ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ আসনে সংসদ উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে ভোটার ভোটকেন্দ্রে যাবে এবং আমি বিপুল ভোটে বিজয়ী হব। তবে বিজয়ী হলেও আমি জনগণের জন্য কিছু করতে পারব না। কেননা মাত্র পাঁচ মাসের সময়ে নির্বাচিত হয়ে জনগণকে উন্নয়নের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি এবং ধোঁকা দিয়ে ভোট নেওয়া যাবে না। বস্তি এলাকাগুলোয় রাস্তা, গ্যাস, পানির একটু সমস্যা। রাস্তার কাজে আমার টার্গেট আছে। যতটুকু করতে পারি রাস্তার কাজ করব।’
হিরো আলম আরও বলেন, ‘আমার যখন জনপ্রিয়তা ছিল না তখন থেকেই রাজনীতি করি। যখন আমি ফেমাস হলাম তখন আমি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিলাম। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমি বগুড়া-৪ আসন (কাহালু ও নন্দীগ্রাম) থেকে নির্বাচনে অংশ নেব। সব দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক আমি চাই। ভোটের মাঠে না আসলে তারা হিরো আলমের জনপ্রিয়তা বুঝতে পারবে না। এই আসন থেকে আমি গত সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে জিতেই গিয়েছিলাম।’
হিরো আলম বলেন, ‘আমি সংস্কৃতিকর্মী হলেও অনেক আগে থেকেই সামাজিক কাজ করে আসছি। আমি এর আগেও ইউনিয়ন পরিষদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। পাশে থেকে মানুষের সেবা করতে আমার ভালো লাগে। আমার অনেক দর্শক, ভক্ত আছেন, যাঁরা আমার নির্বাচনে অর্থ এবং ভোটের মাঠে আমার হয়ে কাজ করে আসছেন।’
বিএনপি আপনাকে (হিরো আলম) নিয়ে রাজনীতির মাঠে খেলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, ‘আমি রাজনীতির সঙ্গে অনেক আগে থেকে জড়িত। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। তাই বিএনপি আমাকে নিয়ে কীভাবে খেলবে।
‘ঢাকা থেকে বগুড়া আসছি কোরবানির ঈদ উপলক্ষে। বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে ঈদ করব। দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাই।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
৮ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
৩২ মিনিট আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
৪১ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় জমি দখল নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের গেন্দুকুড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ও বিজিবি ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে ইউপি সদস্যসহ অন্তত ১১ জন আহত হন।
৪২ মিনিট আগে