পাবনা প্রতিনিধি
ড. মুহাম্মদ ইউনূস অর্থনীতিবিদ হয়ে কীভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন সেটি বোধগম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ও সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। তিনি বলেন, তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের মানুষের খাওয়া-পরার ও আয়ের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেটি অর্থনীতির বিষয়।’
বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন তিনি। এর আগে দলীয় কার্যালয়ে তিনি ফিতা কেটে স্মার্ট কর্নার উদ্বোধন করেন।
কবির বিন আনোয়ার বলেন, ড. ইউনূস প্রসঙ্গ স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির বানানো একটি বিষয়। তারা সেটিকে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ড. ইউনূস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন কীভাবে সেটি বোধগম্য নয়। কেননা তিনি একজন অর্থনীতিবিদ। তিনি প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তাকে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দিলে সেটি যুক্তিযুক্ত ছিল। কিন্তু তিনি পেলেন শান্তিতে নোবেল। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের মানুষের খাওয়া-পড়ার ও আয়ের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেটি অর্থনীতির বিষয়। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর কি অবদান তা বোধগম্য নয়।’
সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব বলেন, ‘তিনি (ড. ইউনূস) একজন ব্যক্তি। আর আমরা কথা বলছি বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রে। আমরা বলছি, রাষ্ট্রের সামনে নির্বাচন, বিশ্ব মন্দা চলছে। এই সময় আমরা কীভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই মন্দা মোকাবিলা করব, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। কিন্তু একটি অপশক্তি একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত মামলার বিষয়াদি সামনে আনার চেষ্টা করছে। অবশ্যই তিনি সম্মানিত ব্যক্তি। আমরা তাঁর কাজকে সম্মান জানাই। কারণ তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তারপরও আমার কাছে মনে হয় এসব প্রসঙ্গ অবান্তর। এটি একটি ব্যক্তির সঙ্গে আদালতের বিচারাধীন বিষয়। আদালত যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই হবে।’
জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে স্মার্ট কর্নার বিষয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেন তিনি। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স, সহসভাপতি আব্দুর রহিম পাকন, অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) ড. মো. ফসিউর রহমান, আটঘরিয়া পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন, ঈশ্বরদী পৌর মেয়র ইছাহত আলী মালিথা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য সাকিবুর রহমান শরীফ কনক সহ অন্যান্য নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস অর্থনীতিবিদ হয়ে কীভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন সেটি বোধগম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ও সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। তিনি বলেন, তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের মানুষের খাওয়া-পরার ও আয়ের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেটি অর্থনীতির বিষয়।’
বুধবার রাত সাড়ে আটটার দিকে পাবনা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ মন্তব্য করেন তিনি। এর আগে দলীয় কার্যালয়ে তিনি ফিতা কেটে স্মার্ট কর্নার উদ্বোধন করেন।
কবির বিন আনোয়ার বলেন, ড. ইউনূস প্রসঙ্গ স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির বানানো একটি বিষয়। তারা সেটিকে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ড. ইউনূস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেলেন কীভাবে সেটি বোধগম্য নয়। কেননা তিনি একজন অর্থনীতিবিদ। তিনি প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। তাকে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার দিলে সেটি যুক্তিযুক্ত ছিল। কিন্তু তিনি পেলেন শান্তিতে নোবেল। তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বাংলাদেশের মানুষের খাওয়া-পড়ার ও আয়ের ব্যবস্থা করেছেন। কিন্তু সেটি অর্থনীতির বিষয়। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় তাঁর কি অবদান তা বোধগম্য নয়।’
সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব বলেন, ‘তিনি (ড. ইউনূস) একজন ব্যক্তি। আর আমরা কথা বলছি বাংলাদেশ নামক একটি রাষ্ট্রে। আমরা বলছি, রাষ্ট্রের সামনে নির্বাচন, বিশ্ব মন্দা চলছে। এই সময় আমরা কীভাবে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই মন্দা মোকাবিলা করব, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব। কিন্তু একটি অপশক্তি একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত মামলার বিষয়াদি সামনে আনার চেষ্টা করছে। অবশ্যই তিনি সম্মানিত ব্যক্তি। আমরা তাঁর কাজকে সম্মান জানাই। কারণ তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন। তারপরও আমার কাছে মনে হয় এসব প্রসঙ্গ অবান্তর। এটি একটি ব্যক্তির সঙ্গে আদালতের বিচারাধীন বিষয়। আদালত যে সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই হবে।’
জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে স্মার্ট কর্নার বিষয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেন তিনি। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রেজাউল রহিম লাল, সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স, সহসভাপতি আব্দুর রহিম পাকন, অ্যাডভোকেট বেলায়েত আলী বিল্লু, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) ড. মো. ফসিউর রহমান, আটঘরিয়া পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন, ঈশ্বরদী পৌর মেয়র ইছাহত আলী মালিথা, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোশারফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য সাকিবুর রহমান শরীফ কনক সহ অন্যান্য নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৪ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৪ ঘণ্টা আগে