নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
প্রতারকচক্রের তৈরি করা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ‘ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট’-এ বিনিয়োগের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে রাজশাহীতে কাইজার আহমেদ নামের আরও এক ব্যক্তি মামলা করেছেন। আদালত এই মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দিয়েছেন।
আজ বুধবার রাজশাহীর রাজপাড়া থানার আমলী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন কাইজার আহমেদ। তাঁর আইনজীবী শামীম আখতার হৃদয় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এ নিয়ে রাজশাহীতে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের বিরুদ্ধে মোট ১০টি মামলা হলো।
আইনজীবী শামীম আখতার হৃদয় জানান, মামলায় ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মো. ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ (৩৮), তাঁর স্ত্রী ও বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি (৩২) এবং জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডলকে (৩৬) আসামি করা হয়েছে। ওয়াহেদুজ্জামান ও ফাতেমা দম্পতির বাড়ি নগরীর নওদাপাড়া এলাকায়। মিঠুন মণ্ডলের বাড়ি নগরীর বোয়ালিয়াপাড়ায়।
মামলার আরজিতে কাইজার আহমেদ জানান, আসামিরা তাঁকে এই অ্যাপে বিনিয়োগ করলে মাসে এক লাখ টাকার বিপরীতে ১১ হাজার ২০০ টাকা মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়েছিলেন। সরল বিশ্বাসে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে তিনি ২৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এর মধ্যে কাইজারের নিজের টাকা ছিল দুই লাখ। বাকি টাকা দিয়েছিলেন মামলার ছয়জন সাক্ষী।
আইনজীবী জানান, দণ্ডবিধির ৪০৬,৪২০ ও ৩৪ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। আদালতের বিচারক শংকর সাহা মামলাটি গ্রহণ করে তদন্তের জন্য সিআইডিকে দিয়েছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর আদালতে দুটি, সোমবার চারটি এবং রোববার একটি মামলা করেন ভুক্তভোগীরা। এসব মামলা তদন্ত করতে দেওয়া হয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। এ ছাড়া ২৩ জানুয়ারি রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানায় এবং ১৭ জানুয়ারি রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় আরও দুটি মামলা হয়েছে। এই দুটি মামলা পুলিশ তদন্ত করছে।
ভালো মুনাফা পাওয়ার প্রলোভনে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট অ্যাপে রাজশাহীর অন্তত শতাধিক নারী-পুরুষ প্রায় ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। সারা দেশে এই অ্যাপে প্রায় ২ হাজার মানুষ বিনিয়োগ করে অন্তত ৩০০ কোটি টাকা খুইয়েছেন বলে রাজশাহীর ভুক্তভোগীরা বলছেন।
রাজপাড়া থানায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়েরের পর রাজশাহী মহানগর পুলিশ আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশন বিভাগে চিঠি দেয়। এর আগেই অ্যাপের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি ছাড়া অন্য আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। পুলিশ এখনো পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আর মামলা হওয়ার পর ফাতেমা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন। পরে তিনিই উল্টো ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে হুমকি-ধমকি দেওয়ার অভিযোগে আদালতে একটি মামলা করেছেন।
প্রতারকচক্রের তৈরি করা মোবাইল ফোনের অ্যাপ ‘ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট’-এ বিনিয়োগের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে রাজশাহীতে কাইজার আহমেদ নামের আরও এক ব্যক্তি মামলা করেছেন। আদালত এই মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দিয়েছেন।
আজ বুধবার রাজশাহীর রাজপাড়া থানার আমলী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন কাইজার আহমেদ। তাঁর আইনজীবী শামীম আখতার হৃদয় এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। এ নিয়ে রাজশাহীতে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের বিরুদ্ধে মোট ১০টি মামলা হলো।
আইনজীবী শামীম আখতার হৃদয় জানান, মামলায় ইউএস অ্যাগ্রিমেন্টের রাজশাহী বিভাগীয় প্রধান মো. ওয়াহেদুজ্জামান সোহাগ (৩৮), তাঁর স্ত্রী ও বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি (৩২) এবং জেলা এজেন্ট মিঠুন মণ্ডলকে (৩৬) আসামি করা হয়েছে। ওয়াহেদুজ্জামান ও ফাতেমা দম্পতির বাড়ি নগরীর নওদাপাড়া এলাকায়। মিঠুন মণ্ডলের বাড়ি নগরীর বোয়ালিয়াপাড়ায়।
মামলার আরজিতে কাইজার আহমেদ জানান, আসামিরা তাঁকে এই অ্যাপে বিনিয়োগ করলে মাসে এক লাখ টাকার বিপরীতে ১১ হাজার ২০০ টাকা মুনাফা দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়েছিলেন। সরল বিশ্বাসে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে তিনি ২৮ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন। এর মধ্যে কাইজারের নিজের টাকা ছিল দুই লাখ। বাকি টাকা দিয়েছিলেন মামলার ছয়জন সাক্ষী।
আইনজীবী জানান, দণ্ডবিধির ৪০৬,৪২০ ও ৩৪ ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। আদালতের বিচারক শংকর সাহা মামলাটি গ্রহণ করে তদন্তের জন্য সিআইডিকে দিয়েছেন।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর আদালতে দুটি, সোমবার চারটি এবং রোববার একটি মামলা করেন ভুক্তভোগীরা। এসব মামলা তদন্ত করতে দেওয়া হয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। এ ছাড়া ২৩ জানুয়ারি রাজশাহীর গোদাগাড়ী থানায় এবং ১৭ জানুয়ারি রাজশাহীর রাজপাড়া থানায় আরও দুটি মামলা হয়েছে। এই দুটি মামলা পুলিশ তদন্ত করছে।
ভালো মুনাফা পাওয়ার প্রলোভনে ইউএস অ্যাগ্রিমেন্ট অ্যাপে রাজশাহীর অন্তত শতাধিক নারী-পুরুষ প্রায় ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। সারা দেশে এই অ্যাপে প্রায় ২ হাজার মানুষ বিনিয়োগ করে অন্তত ৩০০ কোটি টাকা খুইয়েছেন বলে রাজশাহীর ভুক্তভোগীরা বলছেন।
রাজপাড়া থানায় পাঁচজনের বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটি দায়েরের পর রাজশাহী মহানগর পুলিশ আসামিদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে ইমিগ্রেশন বিভাগে চিঠি দেয়। এর আগেই অ্যাপের বিভাগীয় ব্যবস্থাপক ফাতেমা তুজ জহুরা ওরফে মিলি ছাড়া অন্য আসামিরা আত্মগোপনে চলে যান। পুলিশ এখনো পর্যন্ত তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি। আর মামলা হওয়ার পর ফাতেমা আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন। পরে তিনিই উল্টো ভুক্তভোগীদের বিরুদ্ধে হুমকি-ধমকি দেওয়ার অভিযোগে আদালতে একটি মামলা করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় ৮ বছর বয়সী শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে এক ব্যক্তিকে জুতার মালা পরিয়ে এবং মুখে কালি মাখিয়ে পুরো গ্রামে ঘোরানো হয়েছে। পরে তাঁকে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) কার্যালয়ে আটকে রাখা হলে পুলিশ গিয়ে থানায় নিয়ে যায়।
৪ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে এক মাদ্রাসাশিক্ষার্থী (১০) ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলার আজগানা ইউনিয়নের একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনাটি জানাজানি হলে গতকাল শুক্রবার পুলিশ অভিযুক্তকে ধরতে অভিযান চালায়। তবে এর আগেই ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে স্থানীয় মাতবরেরা গ্রাম্য সালিসের আয়োজন করে।
১৮ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের রামগতিতে রাকিব হোসেন নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে এক কিশোরীকে (১৬) ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর সালিস বৈঠক হলেও বিচার পায়নি কিশোরী। উল্টো তাকে অপবাদ দিয়ে বাড়াবাড়ি করলে চুল কেটে এলাকা ঘোরানোর হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আত্মহত্যা করেছে ওই কিশোরী। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে রামগতি থানায় ১২
১ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির চাকঢালা সীমান্ত দিয়ে এবার মিয়ানমারে পাচার হলো পিকআপ ও ট্যুরিস্ট জিপ। খবর পেয়ে বাধা দিতে গিয়ে গাড়ির ধাক্কা থেকে অল্পের জন্যে রক্ষা পেলেন চাকঢালা বিওপি বিজিবির কয়েকজন সদস্য। আজ শনিবার ভোররাত ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে