চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীসহ মোট ৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। অপরদিকে, ছয় ইউপির পাঁচটিতেই চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন মুখ এসেছে। গত রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে চার ইউপিতে আওয়ামী লীগের, একটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও একটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
নির্বাচনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন নিমপাড়া ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুস পলাশ, মহিদুল ইসলাম ও হাবিবুর রহমান; শলুয়া ইউনিয়নের জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইমরান আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হানুল হক দারা ও আব্দুর গাফফার সরকার; ইউসুফপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম ও রমজান আলী এবং সরদহ ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মতলেবুর রহমান।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একটি ইউনিয়নে প্রাপ্ত মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ কম পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোনয়ন ফরমের সঙ্গে একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীকে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পাঁচ হাজার টাকা জামানত সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ২৩ জন প্রার্থীর মধ্যে নিমপাড়া ইউপিতে তিনজন, শলুয়ায় তিনজন, ইউসুফপুরে দুজন ও সদর থেকে একজনসহ মোট ৯ জন জামানত হারিয়েছেন। এদিকে, ছয় ইউপির পাঁচটিতেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু শুধু সরদহ ইউনিয়ন ছাড়া বাকি চার ইউনিয়নেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা পরাজিত হয়েছেন। এতে ছয় ইউপির পাঁচটিতেই চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন মুখ পেয়েছেন ইউনিয়নবাসী।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) চারঘাট উপজেলা সভাপতি মো. কামরুজ্জামান বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান চারজন পরাজিত হয়েছেন। একজন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। এতে পাঁচ ইউপিতে নতুন মুখ এসেছে। সরকারি সেবা পেতে নানা ভোগান্তির কারণেই জনগণ বর্তমান চেয়ারম্যানদের ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে জয়ী নতুন চেয়ারম্যানদের আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, উপজেলার ছয়টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রাপ্ত বৈধ ভোট বিশ্লেষণে জাতীয় পার্টির এক প্রার্থীসহ নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। বর্তমান চেয়ারম্যানদের মধ্যে একমাত্র সরদহ ইউপির চেয়ারম্যান হিসেবে জয়লাভ করেছেন।
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ছয়টি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে জাতীয় পার্টির প্রার্থীসহ মোট ৯ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। অপরদিকে, ছয় ইউপির পাঁচটিতেই চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন মুখ এসেছে। গত রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে চার ইউপিতে আওয়ামী লীগের, একটিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও একটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
নির্বাচনে জামানত হারানো প্রার্থীরা হলেন নিমপাড়া ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুস পলাশ, মহিদুল ইসলাম ও হাবিবুর রহমান; শলুয়া ইউনিয়নের জাতীয় পার্টির প্রার্থী ইমরান আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হানুল হক দারা ও আব্দুর গাফফার সরকার; ইউসুফপুর ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম ও রমজান আলী এবং সরদহ ইউনিয়নের স্বতন্ত্র প্রার্থী মতলেবুর রহমান।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একটি ইউনিয়নে প্রাপ্ত মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ কম পেলে সেই প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী মনোনয়ন ফরমের সঙ্গে একজন চেয়ারম্যান প্রার্থীকে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পাঁচ হাজার টাকা জামানত সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হয়।
চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ২৩ জন প্রার্থীর মধ্যে নিমপাড়া ইউপিতে তিনজন, শলুয়ায় তিনজন, ইউসুফপুরে দুজন ও সদর থেকে একজনসহ মোট ৯ জন জামানত হারিয়েছেন। এদিকে, ছয় ইউপির পাঁচটিতেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু শুধু সরদহ ইউনিয়ন ছাড়া বাকি চার ইউনিয়নেই বর্তমান চেয়ারম্যানরা পরাজিত হয়েছেন। এতে ছয় ইউপির পাঁচটিতেই চেয়ারম্যান হিসেবে নতুন মুখ পেয়েছেন ইউনিয়নবাসী।
সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) চারঘাট উপজেলা সভাপতি মো. কামরুজ্জামান বলেন, বর্তমান চেয়ারম্যান চারজন পরাজিত হয়েছেন। একজন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি। এতে পাঁচ ইউপিতে নতুন মুখ এসেছে। সরকারি সেবা পেতে নানা ভোগান্তির কারণেই জনগণ বর্তমান চেয়ারম্যানদের ওপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে জয়ী নতুন চেয়ারম্যানদের আরও বেশি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা রবিউল আলম বলেন, উপজেলার ছয়টি ইউপির চেয়ারম্যান পদে প্রাপ্ত বৈধ ভোট বিশ্লেষণে জাতীয় পার্টির এক প্রার্থীসহ নয়জন স্বতন্ত্র প্রার্থী জামানত হারিয়েছেন। বর্তমান চেয়ারম্যানদের মধ্যে একমাত্র সরদহ ইউপির চেয়ারম্যান হিসেবে জয়লাভ করেছেন।
রাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৭ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৮ ঘণ্টা আগেদেশের বিশিষ্ট সম্পাদক এবং প্রবীণ সাংবাদিক নূরুল কবীর সম্প্রতি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেছে অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রেস উইং।
৮ ঘণ্টা আগে