বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বিএনপি থেকে চারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ডা. জিয়াউল হক মোল্লা আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন। দলে সংস্কারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত সাবেক এই সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহও করেছেন।
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে জিয়াউল হক মোল্লা বলেন, ‘আমি একজন চিকিৎসক। বাবার মৃত্যুর পর বিএনপি আমাকে জোর করে রাজনীতিতে নিয়ে এসেছে। বিএনপি থেকে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলাম।’
জিয়াউল হক আরও বলেন, সংস্কারপন্থী হওয়ার অভিযোগে আমাকে বিএনপির গ্রাম কমিটিতেও রাখা হয়নি। সংস্কারপন্থীদের অনেকেই দলে ফিরেছেন, দলীয় মনোনয়নে সংসদ সদস্য হয়েছেন। অথচ আমাকে মূল্যায়ন করেনি বিএনপি।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী এলাকায় আমার সুনাম আছে, কর্মী-সমর্থকও আছে। এ কারণে এবার নির্বাচনে যাচ্ছি।’
১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ডা. জিয়াউল হক মোল্লার বাবা আজিজুল হক মোল্লা বিএনপি থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি মারা গেলে উপনির্বাচনে জিয়াউল হক মোল্লা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি বগুড়া-৪ আসনে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত হলে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি পান।
২০১৮ সালে বিএনপি তাঁকে প্রথমে দলীয় মনোনয়ন দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে মোশাররফ হোসেনকে দেওয়া হয়। সেই নির্বাচনে মোশাররফ হোসেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পদত্যাগ করেন।
জিয়াউল হক মোল্লা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন এমন গুঞ্জন এলাকায় চলছিল বেশ কয়েক দিন ধরে। অবশেষে গতকাল সোমবার জিয়াউল হক মোল্লা বগুড়া শহরের মালতিনগরে তাঁর বাসায় এলাকার কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বৈঠক করে প্রকাশ্যে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। বৈঠকে তাঁর নির্বাচনী এলাকার তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির সাবেক বেশ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মাকছুদুর রহমান মাসুদ বলেন, এই আসনে দলীয় ব্যানার ছাড়া নির্বাচিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ডা. জিয়াউল হক মোল্লা নির্বাচনে অংশ নিলে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ভোটে প্রভাব পড়বে। পাশাপাশি বিএনপির মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে।
এ বিষয়ে কাহালু উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলাকায় জিয়াউল হক মোল্লার সুনাম রয়েছে। বিএনপি থেকে তিনি চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এবার তিনি নির্বাচন করলে বিএনপিতে ফেরার সুযোগ সারা জীবনের জন্য হারাবেন। এ ছাড়া তিনি এলাকায় ঘৃণিত হবেন। নির্বাচনে অংশ নিলেও বিএনপির কেউ তাঁর সঙ্গে নেই বলে জানান ফরিদুর রহমান।
বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে বিএনপি থেকে চারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য ডা. জিয়াউল হক মোল্লা আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন। দলে সংস্কারপন্থী হিসেবে চিহ্নিত সাবেক এই সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহও করেছেন।
নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে জিয়াউল হক মোল্লা বলেন, ‘আমি একজন চিকিৎসক। বাবার মৃত্যুর পর বিএনপি আমাকে জোর করে রাজনীতিতে নিয়ে এসেছে। বিএনপি থেকে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। ২০০৭ সাল পর্যন্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলাম।’
জিয়াউল হক আরও বলেন, সংস্কারপন্থী হওয়ার অভিযোগে আমাকে বিএনপির গ্রাম কমিটিতেও রাখা হয়নি। সংস্কারপন্থীদের অনেকেই দলে ফিরেছেন, দলীয় মনোনয়নে সংসদ সদস্য হয়েছেন। অথচ আমাকে মূল্যায়ন করেনি বিএনপি।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনী এলাকায় আমার সুনাম আছে, কর্মী-সমর্থকও আছে। এ কারণে এবার নির্বাচনে যাচ্ছি।’
১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ডা. জিয়াউল হক মোল্লার বাবা আজিজুল হক মোল্লা বিএনপি থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৯৩ সালে তিনি মারা গেলে উপনির্বাচনে জিয়াউল হক মোল্লা সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি বগুড়া-৪ আসনে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০০৭ সালে তিনি সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত হলে দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদ থেকে অব্যাহতি পান।
২০১৮ সালে বিএনপি তাঁকে প্রথমে দলীয় মনোনয়ন দিলেও পরে তা প্রত্যাহার করে মোশাররফ হোসেনকে দেওয়া হয়। সেই নির্বাচনে মোশাররফ হোসেন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে পদত্যাগ করেন।
জিয়াউল হক মোল্লা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হচ্ছেন এমন গুঞ্জন এলাকায় চলছিল বেশ কয়েক দিন ধরে। অবশেষে গতকাল সোমবার জিয়াউল হক মোল্লা বগুড়া শহরের মালতিনগরে তাঁর বাসায় এলাকার কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে বৈঠক করে প্রকাশ্যে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দেন। বৈঠকে তাঁর নির্বাচনী এলাকার তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির সাবেক বেশ কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।
কাহালু উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি মাকছুদুর রহমান মাসুদ বলেন, এই আসনে দলীয় ব্যানার ছাড়া নির্বাচিত হওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। ডা. জিয়াউল হক মোল্লা নির্বাচনে অংশ নিলে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর ভোটে প্রভাব পড়বে। পাশাপাশি বিএনপির মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব বাড়বে।
এ বিষয়ে কাহালু উপজেলা বিএনপির সভাপতি ফরিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এলাকায় জিয়াউল হক মোল্লার সুনাম রয়েছে। বিএনপি থেকে তিনি চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এবার তিনি নির্বাচন করলে বিএনপিতে ফেরার সুযোগ সারা জীবনের জন্য হারাবেন। এ ছাড়া তিনি এলাকায় ঘৃণিত হবেন। নির্বাচনে অংশ নিলেও বিএনপির কেউ তাঁর সঙ্গে নেই বলে জানান ফরিদুর রহমান।
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) নির্মাণাধীন একাডেমিক ভবনের ছাদ থেকে পড়ে মো. সালাম (২৫) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে বাজিতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণকাজ পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি। ভবনের কাজ ৬০ শতাংশ করে বন্ধ রাখার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এতে পাঠদানসহ বিভিন্ন কার্যক্রমে ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।
১৯ মিনিট আগেবান্দরবানের আলীকদমে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের তিন আরোহী নিহত হয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে উপজেলার ২ নম্বর চৈক্ষং ইউনিয়নের তারাবনিয়ার চারা বটতলী নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪০ মিনিট আগেরাজশাহীর বাঘা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফকরুল হাসান বাবলুর বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাতে উপজেলার পাকুড়িয়া ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে বাড়ির আশপাশে তল্লাশি চালিয়ে তিনটি বিস্ফোরিত ও ছয়টি ককটেল সদৃশ বস্তু উদ্ধার করেছে।
১ ঘণ্টা আগে