উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুরে দেরি করে বাড়ি ফেরার কারণে মায়ের মারধরে মৃত্যু হয় ফরহাদ হোসেনের (১০)। এরপর মা ফেরদৌসী বেগম তার মরদেহ গুম করেন। এমনকি নিজেই নিখোঁজের জিডি করেন। পরে মরদেহ উদ্ধার হয়। শিশুর বাবার করা মামলার তদন্তে আসল ঘটনা বেরিয়ে এলে ফেরদৌসী বেগমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল সোমবার ছেলেকে হত্যা ও গুমের কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন ফেরদৌসী বেগম। এ ঘটনা ঘটেছে উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের পাতিলাপুর মিয়াপাড়া গ্রামে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ বলছে, উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের পাতিলাপুর মিয়াপাড়া গ্রামের নুর আলম মিয়ার ছেলে ফরহাদ হোসেন গত বৃহস্পতিবার রাতে নিখোঁজ হয়। সে স্থানীয় ঘাটিয়ালপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পরদিন শুক্রবার শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগম উলিপুর থানায় সন্তান নিখোঁজ হওয়ার সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ওই দিন পরিবারে পক্ষ থেকে শিশু ফরহাদের সন্ধান চেয়ে এলাকায় মাইকিংও করা হয়। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দক্ষিণে স্থানীয় আকবর আলীর ধানখেত থেকে শিশুটির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে থানা-পুলিশ। এরপর শিশুর বাবা নুর আলম বাদী হয়ে ওই দিন রাতেই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা করে মরদেহ গুম করার অভিযোগে উলিপুর থানায় মামলা করেন। এরপর পুলিশ তদন্ত শুরু করে।
পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার শিশু ফরহাদ রাতে দেরি করে বাড়িতে ফেরায় ক্ষুব্ধ হন মা ফেরদৌসী বেগম। তাকে অতিরিক্ত শাসন করতে গিয়ে স্পর্শকাতর স্থানে আঘাত লেগে ফরহাদের মৃত্যু হয়। পরে সন্তানের মরদেহ গুম করে এবং হত্যার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেন ফেরদৌসী। রাতেই একই গ্রামের আকবর আলীর ধান খেতে ফেলে রেখে আসেন মরদেহ। পরে থানায় জিডি করেন। শিশুর সন্ধান চেয়ে মাইকিংও করা হয়। দুদিন ধানখেতে রোদ-বৃষ্টিতে পড়ে থাকায় গন্ধ ছড়াতে শুরু করায় ফরহাদের মরদেহ স্থানীয়দের নজরে আসে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উলুপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন বলেন, ‘নিহতের পরিবারের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রাথমিকভাবে শিশুটির মাকে সন্দেহ করা হয়। এরপর গতকাল সোমবার শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগমকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি সন্তানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।’
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হত্যা মামলাটির তদন্ত প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। অধিকতর তদন্তে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে।’
এ ব্যাপারে উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির বলেন, ‘শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন।’
কুড়িগ্রামের উলিপুরে দেরি করে বাড়ি ফেরার কারণে মায়ের মারধরে মৃত্যু হয় ফরহাদ হোসেনের (১০)। এরপর মা ফেরদৌসী বেগম তার মরদেহ গুম করেন। এমনকি নিজেই নিখোঁজের জিডি করেন। পরে মরদেহ উদ্ধার হয়। শিশুর বাবার করা মামলার তদন্তে আসল ঘটনা বেরিয়ে এলে ফেরদৌসী বেগমকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গতকাল সোমবার ছেলেকে হত্যা ও গুমের কথা স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন ফেরদৌসী বেগম। এ ঘটনা ঘটেছে উলিপুর উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের পাতিলাপুর মিয়াপাড়া গ্রামে।
এলাকাবাসী ও পুলিশ বলছে, উপজেলার দলদলিয়া ইউনিয়নের পাতিলাপুর মিয়াপাড়া গ্রামের নুর আলম মিয়ার ছেলে ফরহাদ হোসেন গত বৃহস্পতিবার রাতে নিখোঁজ হয়। সে স্থানীয় ঘাটিয়ালপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। পরিবারের লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পরদিন শুক্রবার শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগম উলিপুর থানায় সন্তান নিখোঁজ হওয়ার সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। ওই দিন পরিবারে পক্ষ থেকে শিশু ফরহাদের সন্ধান চেয়ে এলাকায় মাইকিংও করা হয়। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ি থেকে ২০০ গজ দক্ষিণে স্থানীয় আকবর আলীর ধানখেত থেকে শিশুটির অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে থানা-পুলিশ। এরপর শিশুর বাবা নুর আলম বাদী হয়ে ওই দিন রাতেই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা করে মরদেহ গুম করার অভিযোগে উলিপুর থানায় মামলা করেন। এরপর পুলিশ তদন্ত শুরু করে।
পুলিশ বলছে, গত বৃহস্পতিবার শিশু ফরহাদ রাতে দেরি করে বাড়িতে ফেরায় ক্ষুব্ধ হন মা ফেরদৌসী বেগম। তাকে অতিরিক্ত শাসন করতে গিয়ে স্পর্শকাতর স্থানে আঘাত লেগে ফরহাদের মৃত্যু হয়। পরে সন্তানের মরদেহ গুম করে এবং হত্যার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করেন ফেরদৌসী। রাতেই একই গ্রামের আকবর আলীর ধান খেতে ফেলে রেখে আসেন মরদেহ। পরে থানায় জিডি করেন। শিশুর সন্ধান চেয়ে মাইকিংও করা হয়। দুদিন ধানখেতে রোদ-বৃষ্টিতে পড়ে থাকায় গন্ধ ছড়াতে শুরু করায় ফরহাদের মরদেহ স্থানীয়দের নজরে আসে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উলুপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রুহুল আমিন বলেন, ‘নিহতের পরিবারের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রাথমিকভাবে শিশুটির মাকে সন্দেহ করা হয়। এরপর গতকাল সোমবার শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগমকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি সন্তানকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।’
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হত্যা মামলাটির তদন্ত প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। অধিকতর তদন্তে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে।’
এ ব্যাপারে উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির বলেন, ‘শিশুটির মা ফেরদৌসী বেগম আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। পরে আদালত তাঁকে জেলহাজতে পাঠিয়েছেন।’
নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযানে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ৩৩ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। মঙ্গলবার (৪ মার্চ) রাত ১২টা থেকে বুধবার (৫ মার্চ) রাত ১২টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩ মিনিট আগেচাঁদাবাজির অভিযোগ এনে মিঠামইন উপজেলা যুবদলের সভাপতি নৌশাদ শিকদারকে মারধর করেছে শহীদ জিয়া পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক টুটুল ও জিয়া প্রজন্ম দলের যুগ্ম আহ্বায়ক সজীবের নেতৃত্বে ১০-১২ জন ব্যক্তি। বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) দুপুরে মিঠামইন উপজেলার মিঠামইন বাজারের শিকদার গেস্টহাউসের নিচে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেখাম ছাড়া নারী দিবসের চিঠি দেওয়ায় ফরিদপুরের সালথা উপজেলা মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ফেরদৌস আরা ডলির ওপর ক্ষিপ্ত হয়েছেন জামায়াতের এক কর্মী। এমনকি ওই কর্মকর্তাকে সালথা ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। আজ বৃহস্পতিবার মহিলা কর্মকর্তার মোবাইল ফোনে এ কথা বলেন ওয়ালি উজ জামান নামের এক ব্যক্তি।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে ব্যবসায়ী মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যার ঘটনায় আরাফাত মামুন ও বিপ্লব বড়ুয়া নামের দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে আরাফাত মামুন রাউজানে যুবদলের নেতা হিসেবে পরিচিত। বিএনপির সক্রিয় রাজনীতি করলেও তাঁর কোনো পদ-পদবি নেই।
১ ঘণ্টা আগে