কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলায় আগামী ৯ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫০৫টি পরিবারকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উপহার দেবেন। এর মধ্যে ৩০টি হরিজন পরিবারও এই প্রকল্পের আওতায় নিজেদের ঘর পাচ্ছে। নিজেদের পল্লি নিয়ে এখন সম্প্রদায়টির মধ্যে বইছে আনন্দ-উচ্ছ্বাসের স্রোত। নিজেদের পল্লি পাওয়ার অভিব্যক্তি জানাতে গিয়ে হরিজন সম্প্রদায়ের নেমু লাল বলেন, ‘সেই কষ্ট আর নাই। মাথা গোঁজার একটা ঠাঁই হইছে। সবাই এখন একসাথে থাকিম।’
নেমু লাল একা নন, তাঁর মতো বাকি হরিজন পরিবারের মধ্যেও এসেছে স্বস্তি। ঘর পাওয়া হরিজন গৃহবধূ পারুল বলেন, ‘হামার নিজস্ব জায়গা ছিল না, থাকার ঘর ছিল না। বাচ্চাকাচ্চা নিয়া কষ্টে আছিলাম, সরকারের সহযোগীতায় একটা ঠিকানা পাইছি।’
চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ফকিরপাড়া এলাকায় ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রায় ১ একর জমি কিনে এই পল্লি গড়ে তোলা হয়েছে। এতে ৩০টি হরিজন পরিবারকে নিজেদের নামে জমি দিয়ে ঘর করে দেওয়া হয়েছে। এসব ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৮৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।
দেশে পৌর এলাকার বাইরে প্রথমবারের মতো হরিজনদের জায়গা ও ঘর দেওয়া হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘আমার জানামতে, এটি দেশের প্রথম হরিজন পল্লী, যেখানে সরকার জমি কিনে সম্প্রদায়টির লোকদের নামে বরাদ্দ দিয়েছে এবং ঘর তৈরির পাশাপাশি যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করে দিয়েছে।’
সরকারিভাবে গড়ে ওঠা এই হরিজন পল্লির নিয়মিত খোঁজ-খবর নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন। নিজেদের প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের এমন যত্নে আনন্দিত সুবিধাভোগীরা।
এ বিষয়ে নেমু লাল বলেন, ‘ইউএনও স্যার (সাবেক ইউএনও মো. মাহবুবুর রহমান) আমাদের বারবার খোঁজ-খবর নিতেন। ঘরগুলো যেন ভালোভাবে হয়, এর জন্য মাঝে মাঝে দেখতে আসতেন। আমাদের সঙ্গে এত ভালো ব্যবহার করতেন যে মাঝে মাঝে স্বপ্ন মনে হইত।’
সুমি ও রুমা নামে হরিজন সম্প্রদায়ের দুই নারী বলেন, ‘মানুষ আমাদের একটু অন্য নজরে দেখে, ঘৃণা করে। থাকার মতো বাড়িঘর না থাকায় পরিবার নিয়ে খাসের জায়গায় থাকতাম। ভাসমান জীবন যাপন করতাম। প্রধানমন্ত্রীর উপহার জমিসহ ঘর পাইছি। এখন আমাদের কষ্টের দিন শেষ হবে।’
হরিজনদের জন্য উপহারের ঘর নির্মাণের প্রস্তাব পাঠান সদ্য বিদায়ি চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনে বদলি হওয়া এই কর্মকর্তা বলেন, ‘সাংবাদিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে উপজেলার হরিজন সম্প্রদায়ের পরিবারগুলোর দুর্দশার কথা জানতে পারি। এরপর ওই পরিবারগুলোর থাকার পরিবেশ দেখতে তাদের বাড়িঘর পরিদর্শন করি। যে পরিবেশে তারা বসবাস করত, তাকে মানবিক বলা চলে না। বিষয়টি আমার মনে আঁচড় কাটে।
‘কিন্তু তাদের ঘর করে দেওয়ার মতো খাসজমি পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন তাদের জন্য জমি কিনে আশ্রয়ণের ঘর করে দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পরিকল্পনা পাঠাই। পরে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সেটি অনুমোদনের ব্যবস্থা করেন। এরপর জমি কিনে ৩০টি পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিই। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ওই পরিবারগুলোকে তাদের ঘর বুঝিয়ে দেবেন।’
মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের সংবিধান সবার জন্য আশ্রয়ের নিশ্চয়তা দিয়েছে। হরিজনদের জন্য জমি কিনে তাদেরই নামে জায়গা ও ঘর করে দেওয়ার ঘটনা এই প্রথম। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার ফল। আমরা সেটা বাস্তবায়ন করেছি মাত্র। দেশের প্রতিটি মানুষ তাদের মৌলিক অধিকার নিয়ে জীবন ধারণ করবে এটাই সরকারের লক্ষ্য।’
সরকারের এই উদ্যোগকে একটি অনন্য উদাহরণ হিসেবে দেখছেন হরিজন ও রবিদাস সম্প্রদায়ের অধিকার নিয়ে কাজ করা কুড়িগ্রামের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সফি খান। তিনি বলেন, ‘এই সম্প্রদায়ের ৯৯ ভাগ পরিবার ভূমিহীন। এরা যে পরিবেশে বসবাস করে তা অমানবিক। অথচ তাদের একটি বৈষম্যহীন সমাজে বসবাসের অধিকার রয়েছে। সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে, তা দেশে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করল। এখন এই পরিবারের লোকজনকে সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘চিলমারীর ৩০টি হরিজন পরিবারকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ৯ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে এসব ঘর হস্তান্তর করবেন। এসব পরিবারকে সমাজের মূলধারাতে আনার ব্যবস্থা করা হবে। তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য শিক্ষকের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি নারীদের জন্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং পুরুষদের জন্য ঋণসুবিধার ব্যবস্থা করা হবে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আমরা জেলার সব উপজেলায় বসবাসকারী হরিজন, রবিদাস সম্প্রদায় ও ট্রান্সজেন্ডার মানুষের আবাসনের উদ্যোগ নিচ্ছি। তারা যেন সমাজের মূল স্রোতের সঙ্গে মিলেমিশে দেশের অগ্রযাত্রায় অংশ নিতে পারে, সেই ব্যবস্থা করা হবে।’
কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলায় আগামী ৯ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৫০৫টি পরিবারকে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উপহার দেবেন। এর মধ্যে ৩০টি হরিজন পরিবারও এই প্রকল্পের আওতায় নিজেদের ঘর পাচ্ছে। নিজেদের পল্লি নিয়ে এখন সম্প্রদায়টির মধ্যে বইছে আনন্দ-উচ্ছ্বাসের স্রোত। নিজেদের পল্লি পাওয়ার অভিব্যক্তি জানাতে গিয়ে হরিজন সম্প্রদায়ের নেমু লাল বলেন, ‘সেই কষ্ট আর নাই। মাথা গোঁজার একটা ঠাঁই হইছে। সবাই এখন একসাথে থাকিম।’
নেমু লাল একা নন, তাঁর মতো বাকি হরিজন পরিবারের মধ্যেও এসেছে স্বস্তি। ঘর পাওয়া হরিজন গৃহবধূ পারুল বলেন, ‘হামার নিজস্ব জায়গা ছিল না, থাকার ঘর ছিল না। বাচ্চাকাচ্চা নিয়া কষ্টে আছিলাম, সরকারের সহযোগীতায় একটা ঠিকানা পাইছি।’
চিলমারী উপজেলার থানাহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ফকিরপাড়া এলাকায় ১ কোটি ২৮ লাখ টাকা ব্যয়ে প্রায় ১ একর জমি কিনে এই পল্লি গড়ে তোলা হয়েছে। এতে ৩০টি হরিজন পরিবারকে নিজেদের নামে জমি দিয়ে ঘর করে দেওয়া হয়েছে। এসব ঘর নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৮৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।
দেশে পৌর এলাকার বাইরে প্রথমবারের মতো হরিজনদের জায়গা ও ঘর দেওয়া হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘আমার জানামতে, এটি দেশের প্রথম হরিজন পল্লী, যেখানে সরকার জমি কিনে সম্প্রদায়টির লোকদের নামে বরাদ্দ দিয়েছে এবং ঘর তৈরির পাশাপাশি যাবতীয় সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করে দিয়েছে।’
সরকারিভাবে গড়ে ওঠা এই হরিজন পল্লির নিয়মিত খোঁজ-খবর নিচ্ছে উপজেলা প্রশাসন। নিজেদের প্রতি স্থানীয় প্রশাসনের এমন যত্নে আনন্দিত সুবিধাভোগীরা।
এ বিষয়ে নেমু লাল বলেন, ‘ইউএনও স্যার (সাবেক ইউএনও মো. মাহবুবুর রহমান) আমাদের বারবার খোঁজ-খবর নিতেন। ঘরগুলো যেন ভালোভাবে হয়, এর জন্য মাঝে মাঝে দেখতে আসতেন। আমাদের সঙ্গে এত ভালো ব্যবহার করতেন যে মাঝে মাঝে স্বপ্ন মনে হইত।’
সুমি ও রুমা নামে হরিজন সম্প্রদায়ের দুই নারী বলেন, ‘মানুষ আমাদের একটু অন্য নজরে দেখে, ঘৃণা করে। থাকার মতো বাড়িঘর না থাকায় পরিবার নিয়ে খাসের জায়গায় থাকতাম। ভাসমান জীবন যাপন করতাম। প্রধানমন্ত্রীর উপহার জমিসহ ঘর পাইছি। এখন আমাদের কষ্টের দিন শেষ হবে।’
হরিজনদের জন্য উপহারের ঘর নির্মাণের প্রস্তাব পাঠান সদ্য বিদায়ি চিলমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাহবুবুর রহমান।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনে বদলি হওয়া এই কর্মকর্তা বলেন, ‘সাংবাদিক ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলে উপজেলার হরিজন সম্প্রদায়ের পরিবারগুলোর দুর্দশার কথা জানতে পারি। এরপর ওই পরিবারগুলোর থাকার পরিবেশ দেখতে তাদের বাড়িঘর পরিদর্শন করি। যে পরিবেশে তারা বসবাস করত, তাকে মানবিক বলা চলে না। বিষয়টি আমার মনে আঁচড় কাটে।
‘কিন্তু তাদের ঘর করে দেওয়ার মতো খাসজমি পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন তাদের জন্য জমি কিনে আশ্রয়ণের ঘর করে দেওয়ার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পরিকল্পনা পাঠাই। পরে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া সেটি অনুমোদনের ব্যবস্থা করেন। এরপর জমি কিনে ৩০টি পরিবারের জন্য ঘর নির্মাণের উদ্যোগ নিই। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ওই পরিবারগুলোকে তাদের ঘর বুঝিয়ে দেবেন।’
মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের সংবিধান সবার জন্য আশ্রয়ের নিশ্চয়তা দিয়েছে। হরিজনদের জন্য জমি কিনে তাদেরই নামে জায়গা ও ঘর করে দেওয়ার ঘটনা এই প্রথম। এটা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আন্তরিকতা ও সদিচ্ছার ফল। আমরা সেটা বাস্তবায়ন করেছি মাত্র। দেশের প্রতিটি মানুষ তাদের মৌলিক অধিকার নিয়ে জীবন ধারণ করবে এটাই সরকারের লক্ষ্য।’
সরকারের এই উদ্যোগকে একটি অনন্য উদাহরণ হিসেবে দেখছেন হরিজন ও রবিদাস সম্প্রদায়ের অধিকার নিয়ে কাজ করা কুড়িগ্রামের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক সফি খান। তিনি বলেন, ‘এই সম্প্রদায়ের ৯৯ ভাগ পরিবার ভূমিহীন। এরা যে পরিবেশে বসবাস করে তা অমানবিক। অথচ তাদের একটি বৈষম্যহীন সমাজে বসবাসের অধিকার রয়েছে। সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে, তা দেশে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করল। এখন এই পরিবারের লোকজনকে সমাজের মূলধারায় নিয়ে আসার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘চিলমারীর ৩০টি হরিজন পরিবারকে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আগামী ৯ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে এসব ঘর হস্তান্তর করবেন। এসব পরিবারকে সমাজের মূলধারাতে আনার ব্যবস্থা করা হবে। তাদের সন্তানদের শিক্ষার জন্য শিক্ষকের ব্যবস্থা করার পাশাপাশি নারীদের জন্য কর্মমুখী প্রশিক্ষণ এবং পুরুষদের জন্য ঋণসুবিধার ব্যবস্থা করা হবে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আমরা জেলার সব উপজেলায় বসবাসকারী হরিজন, রবিদাস সম্প্রদায় ও ট্রান্সজেন্ডার মানুষের আবাসনের উদ্যোগ নিচ্ছি। তারা যেন সমাজের মূল স্রোতের সঙ্গে মিলেমিশে দেশের অগ্রযাত্রায় অংশ নিতে পারে, সেই ব্যবস্থা করা হবে।’
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৭ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৭ ঘণ্টা আগে