ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা মায়াবী দৃশ্য ঠাকুরগাঁও থেকে দেখা যাচ্ছে। গতকাল শনিবার থেকে উপজেলার আকচায় ইউনিয়নের বুড়িরবাধ এলাকা থেকে দেখা মিলছে এ সুউচ্চ চূড়ার দৃশ্য।
স্থানীয়রা জানান, প্রত্যেক বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত হালকা শীতে পরিষ্কার আকাশে জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ও শহর থেকে এ পর্বতচূড়া দেখা যায়। প্রায় সব জায়গা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোহর দৃশ্য দেখা গেলেও বুড়িরবাধ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যায়।
বুড়িরবাধের স্থানীয় বাসিন্দা জাহিদুল বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে যতবার তাকিয়ে থাকি মন জুড়িয়ে যায়। এর প্রতি টান কখনো কমে না। প্রতিবছর এ সময়ে এ দৃশ্য দেখা মিলে।
কাঞ্চনজঙ্ঘা উপভোগ করার মোক্ষম সময় সম্পর্কে স্থানীয়রা জানান, প্রত্যেকদিন ভোর থেকে সকাল ১০টা এবং পড়ন্ত বিকেলে বরফের গায়ে সোনালি রোদমাখা কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখা মিলে। ভোরের আলোয় এবং বিকেলে পর্বত চূড়াটি পোড়া মাটির রং নেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা ঝাপসা হয়ে আসে। তখন রং হয় সাদা। দুর থেকে মনে হয় এ যেন আকাশের গায়ে এক খণ্ড বরফ। কেবল মেঘমুক্ত ও কুয়াশামুক্ত গাঢ় নীল আকাশ থাকলেই দেখা দেয় হিমালয়ের এই পর্বত শৃঙ্গ। তবে আকাশে মেঘ বা কুয়াশা থাকলে অনেক সময় নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হয় দর্শনার্থীদের।
নীলফামারী থেকে আসা মামুনুর রশিদ মামুন বলেন, শীতের এই সময়টিতে ঠাকুরগাঁও থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় এ খবর শুনে পরিবার নিয়ে এসেছি। ওপারে যাওয়ার পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই দেখা যাচ্ছে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা।
সহপাঠীদের নিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা কলেজ শিক্ষার্থী নাজিম উদ্দিন বলেন, আজ রোববার সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখে আমাদের মন জুড়ে গিয়েছে। সত্যিই অসাধারণ এই পাহাড়ের দৃশ্য।
আকচা এলাকার প্রশান্ত কুমার বলেন, পঞ্চগড় ছাড়াও ঠাকুরগাঁও থেকেই খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়েছি। এ দৃশ্য আমাদের বিমোহিত করেছে।
বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থার (ইএসডিও) নির্বাহী পরিচালক ড. মুহম্মদ শহীদ উজ জামান বলেন, পৌর শহরের গোবিন্দনগর এলাকায় আমার নিজস্ব অফিসের ৫ তলা ভবনের ছাদ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত সুন্দরভাবে দেখা যায়। অফিসের কর্মীরা কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখতে পায় সে জন্য ভবনের ওপরে আলাদাভাবে ছাদ তৈরি করেছি।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্রমণ পিপাসুসহ স্থানীয়রা শীতের আমেজে রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন। আমি নিও এ দৃশ্য উপভোগ করি। এখানকার মানুষজন বেশ আন্তরিক এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো। তাই ভ্রমণপিপাসু আর পর্যটকেরা অনায়াসেই উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে ঘুরে যেতে পারেন।
হিমালয়ের দ্বিতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা মায়াবী দৃশ্য ঠাকুরগাঁও থেকে দেখা যাচ্ছে। গতকাল শনিবার থেকে উপজেলার আকচায় ইউনিয়নের বুড়িরবাধ এলাকা থেকে দেখা মিলছে এ সুউচ্চ চূড়ার দৃশ্য।
স্থানীয়রা জানান, প্রত্যেক বছর অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত হালকা শীতে পরিষ্কার আকাশে জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ও শহর থেকে এ পর্বতচূড়া দেখা যায়। প্রায় সব জায়গা থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার মনোহর দৃশ্য দেখা গেলেও বুড়িরবাধ এলাকা থেকে স্পষ্ট দেখা যায়।
বুড়িরবাধের স্থানীয় বাসিন্দা জাহিদুল বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘার দিকে যতবার তাকিয়ে থাকি মন জুড়িয়ে যায়। এর প্রতি টান কখনো কমে না। প্রতিবছর এ সময়ে এ দৃশ্য দেখা মিলে।
কাঞ্চনজঙ্ঘা উপভোগ করার মোক্ষম সময় সম্পর্কে স্থানীয়রা জানান, প্রত্যেকদিন ভোর থেকে সকাল ১০টা এবং পড়ন্ত বিকেলে বরফের গায়ে সোনালি রোদমাখা কাঞ্চনজঙ্ঘা নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখা মিলে। ভোরের আলোয় এবং বিকেলে পর্বত চূড়াটি পোড়া মাটির রং নেয়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কিছুটা ঝাপসা হয়ে আসে। তখন রং হয় সাদা। দুর থেকে মনে হয় এ যেন আকাশের গায়ে এক খণ্ড বরফ। কেবল মেঘমুক্ত ও কুয়াশামুক্ত গাঢ় নীল আকাশ থাকলেই দেখা দেয় হিমালয়ের এই পর্বত শৃঙ্গ। তবে আকাশে মেঘ বা কুয়াশা থাকলে অনেক সময় নিরাশ হয়ে ফিরে যেতে হয় দর্শনার্থীদের।
নীলফামারী থেকে আসা মামুনুর রশিদ মামুন বলেন, শীতের এই সময়টিতে ঠাকুরগাঁও থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায় এ খবর শুনে পরিবার নিয়ে এসেছি। ওপারে যাওয়ার পাসপোর্ট-ভিসা ছাড়াই দেখা যাচ্ছে পৃথিবীর তৃতীয় উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা।
সহপাঠীদের নিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে আসা কলেজ শিক্ষার্থী নাজিম উদ্দিন বলেন, আজ রোববার সকালে কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখে আমাদের মন জুড়ে গিয়েছে। সত্যিই অসাধারণ এই পাহাড়ের দৃশ্য।
আকচা এলাকার প্রশান্ত কুমার বলেন, পঞ্চগড় ছাড়াও ঠাকুরগাঁও থেকেই খালি চোখে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখতে পেয়েছি। এ দৃশ্য আমাদের বিমোহিত করেছে।
বে-সরকারি উন্নয়ন সংস্থার (ইএসডিও) নির্বাহী পরিচালক ড. মুহম্মদ শহীদ উজ জামান বলেন, পৌর শহরের গোবিন্দনগর এলাকায় আমার নিজস্ব অফিসের ৫ তলা ভবনের ছাদ থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত সুন্দরভাবে দেখা যায়। অফিসের কর্মীরা কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য দেখতে পায় সে জন্য ভবনের ওপরে আলাদাভাবে ছাদ তৈরি করেছি।
এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তাহের মো. সামসুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভ্রমণ পিপাসুসহ স্থানীয়রা শীতের আমেজে রুপালি কাঞ্চনজঙ্ঘার দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হচ্ছেন। আমি নিও এ দৃশ্য উপভোগ করি। এখানকার মানুষজন বেশ আন্তরিক এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও ভালো। তাই ভ্রমণপিপাসু আর পর্যটকেরা অনায়াসেই উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে ঘুরে যেতে পারেন।
ডেমরায় ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা (ডিএনডি) খালের ওপর নির্মিত হাজীনগর সেতু প্রয়োজনের তুলনায় কম প্রশস্ত হওয়ায় পারাপারে দুর্ভোগে পড়েছে এলাকার বহু মানুষ। স্টাফ কোয়ার্টার-হাজীনগর এলাকার এই গার্ডার সেতু প্রায় দেড় দশক আগে নির্মিত।
৫ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার আশাশুনিতে নদী খননের কারণে ৫ কিলোমিটারের মধ্যে তিনটি স্থাপনা (সেতু ও কালভার্ট) ধসে পড়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন আশাশুনিসহ আশপাশের কয়েক লাখ মানুষ। ধসে পড়া সেতুর ওর নির্মিত সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছেন মানুষ। দীর্ঘদিন এই অবস্থা চললেও কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা।
৫ ঘণ্টা আগেপানির ৫৭টি পরীক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ পানি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রায় অর্ধকোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ঠাকুরগাঁও আঞ্চলিক পানি পরীক্ষাগার। কিন্তু প্রয়োজনীয় জনবলের অভাবে উদ্বোধনের চার বছর পরও জেলার একমাত্র পানি পরীক্ষাগারটি চালু করা যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ ঘণ্টা আগে