পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াজেদ আলীকে (৬৮) হত্যার ঘটনায় পাটগ্রাম থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে ওয়াজেদ আলীর ছেলে রিফাত হাসান নাহিদুজ্জামান প্রধান বাবুকে প্রধান আসামি করে মামলাটি করেন। মামলায় আরও ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াজেদ আলী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। তিনি পাটগ্রাম পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ পূর্বপাড়ার (পোস্ট অফিসপাড়ার) বাসিন্দা। আর মামলার আসামি মো. নাহিদুজ্জামান প্রধান একই পাড়ার বাসিন্দা। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক মামলা হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘একাধিক বিষয় নিয়ে আমরা কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাটগ্রাম পৌরসভা এলাকার নিউ পূর্বপাড়ার নিজ বাসায় ফিরছিলেন এম ওয়াজেদ আলী। এ সময় বাসার ফটকের সামনে দুর্বৃত্তরা তাঁর পথরোধ করে মাথা, গলা ও কাঁধে উপর্যুপরি আঘাত করে পালিয়ে যান। শোরগোল শুনে প্রতিবেশীরা গিয়ে ওয়াজেদ আলীকে উদ্ধার করে পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার আসামি মো. নাহিদুজ্জামান প্রধান বাবুর মা নুরজাহান এ ব্যাপারে বলেন, ‘বাবু ছুরি মেরেছে আমরা তো দেখিনি। আমার ছেলে একাই এ কাজ করতে পারে না। শুক্রবার ঘটনার দিন সন্ধ্যায় বাবুর সঙ্গে অপরিচিত দুজন ছেলে আমাদের বাড়ির কাছে দেখেছিলাম। প্রিন্সিপালকে ছুরি মারার পর অনেকে বাবুকে খুঁজতেছিল। এ সময় আমার স্বামী আব্দুস সামাদ ছেলে বাবুর মোবাইল নম্বরে কল করে কোথায়, সবাই তোমাকে খুঁজতেছে বললে সে বলে, আমি মুন্সিরহাট এলাকায়। ঘটনার সময় আমি ওইখানে উপস্থিত ছিলাম বলে লাইন কেটে দেয়। এরপর থেকে বাবুর মোবাইল নম্বর বন্ধ। কোথায় আছে, যোগাযোগ নাই। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক এটাই চাই।’
গতকাল বিকেল ৫টার দিকে পাটগ্রাম তারকনাথ (টিএন) স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এম ওয়াজেদ আলীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁকে শেষবিদায় জানানো হয়। পরে উপজেলার জগতবেড় উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সন্ধ্যা ৬টার দিকে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জানাজা শেষে জগতবেড় এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াজেদ আলীকে (৬৮) হত্যার ঘটনায় পাটগ্রাম থানায় মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে ওয়াজেদ আলীর ছেলে রিফাত হাসান নাহিদুজ্জামান প্রধান বাবুকে প্রধান আসামি করে মামলাটি করেন। মামলায় আরও ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা এম ওয়াজেদ আলী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার। তিনি পাটগ্রাম পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নিউ পূর্বপাড়ার (পোস্ট অফিসপাড়ার) বাসিন্দা। আর মামলার আসামি মো. নাহিদুজ্জামান প্রধান একই পাড়ার বাসিন্দা। তিনি ঘটনার পর থেকে পলাতক।
এ বিষয়ে পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওমর ফারুক মামলা হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ‘একাধিক বিষয় নিয়ে আমরা কাজ করছি। হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেপ্তারে সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।’
মামলা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাটগ্রাম পৌরসভা এলাকার নিউ পূর্বপাড়ার নিজ বাসায় ফিরছিলেন এম ওয়াজেদ আলী। এ সময় বাসার ফটকের সামনে দুর্বৃত্তরা তাঁর পথরোধ করে মাথা, গলা ও কাঁধে উপর্যুপরি আঘাত করে পালিয়ে যান। শোরগোল শুনে প্রতিবেশীরা গিয়ে ওয়াজেদ আলীকে উদ্ধার করে পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
মামলার আসামি মো. নাহিদুজ্জামান প্রধান বাবুর মা নুরজাহান এ ব্যাপারে বলেন, ‘বাবু ছুরি মেরেছে আমরা তো দেখিনি। আমার ছেলে একাই এ কাজ করতে পারে না। শুক্রবার ঘটনার দিন সন্ধ্যায় বাবুর সঙ্গে অপরিচিত দুজন ছেলে আমাদের বাড়ির কাছে দেখেছিলাম। প্রিন্সিপালকে ছুরি মারার পর অনেকে বাবুকে খুঁজতেছিল। এ সময় আমার স্বামী আব্দুস সামাদ ছেলে বাবুর মোবাইল নম্বরে কল করে কোথায়, সবাই তোমাকে খুঁজতেছে বললে সে বলে, আমি মুন্সিরহাট এলাকায়। ঘটনার সময় আমি ওইখানে উপস্থিত ছিলাম বলে লাইন কেটে দেয়। এরপর থেকে বাবুর মোবাইল নম্বর বন্ধ। কোথায় আছে, যোগাযোগ নাই। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার হোক এটাই চাই।’
গতকাল বিকেল ৫টার দিকে পাটগ্রাম তারকনাথ (টিএন) স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এম ওয়াজেদ আলীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় তাঁকে শেষবিদায় জানানো হয়। পরে উপজেলার জগতবেড় উচ্চবিদ্যালয় মাঠে সন্ধ্যা ৬টার দিকে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। দ্বিতীয় জানাজা শেষে জগতবেড় এলাকায় পারিবারিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
ঝিনাইদহ সদরের নতুন বাড়ি এলাকায় দুই ট্রাকের সংঘর্ষে আল আমিন (২৫) নামের এক ট্রাকচালকের নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হন আরও ৩ জন। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৫টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
২ ঘণ্টা আগে