সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও
নানা সমস্যায় জর্জরিত ঠাকুরগাঁওয়ের একমাত্র বক্ষব্যাধি ক্লিনিক। জেলা শহরের সত্যপীর ব্রিজ এলাকায় অবস্থিত ক্লিনিকটির পুরোনো ভবন, জনবলের সংকট, নিরাপত্তার অভাব ও নষ্ট যক্ষ্মা শনাক্তের জিন এক্সপার্ট মেশিন নিয়ে কোনো রকমে চলছে এর কার্যক্রম। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সেবাপ্রার্থীরা।
ক্লিনিক সূত্রে জানা যায়, দ্রুত ও নির্ভুল যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের জন্য ২০১৪ সালে প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিন এক্সপার্ট মেশিন ক্লিনিকে বরাদ্দ দেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। চালুর পর থেকে ঠাকুরগাঁও ও এর আশপাশের জেলাগুলো থেকে প্রতিদিন শত শত রোগী এই মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা নির্ণয় করছে। গত সাত বছর ধরে মেশিনটি দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা সম্ভব হলেও ২০২১ সালের শেষের দিকে মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। বিকল মেশিন মেরামতের জন্য একাধিকবার স্বাস্থ্য বিভাগে চিঠি দিয়েও সাড়া পাচ্ছে না ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ৫৮ বছরের পুরোনো এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র সংস্কারের অভাবে বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরেছে। পলেস্তারা উঠে গেছে বিভিন্ন স্থানে।
ক্লিনিকের ল্যাব সহকারী মেহেদুল ইসলাম বলেন, আগে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ জন রোগীর স্যাম্পল জিন এক্সাপার্ট মেশিন দ্বারা যক্ষ্মারোগ নির্ণয় করা যেত। এতে অল্প সময়ে দ্রুত রোগ শনাক্ত করা হয়। তবে এখন দৈনিক দুই থেকে তিনজন রোগীর পরীক্ষা করা হয়। জিন এক্সাপার্ট মেশিনের চারটি মোডিউলের মধ্যে তিনটিই অকেজো।
ল্যাব সাপোর্ট সহকারী মামুনুর রশিদ বলেন, ‘ক্লিনিকের একমাত্র এক্স-রে মেশিনটিও অ্যানালগ হওয়ায় তা ১৬ বছর ধরে রোগ নির্ণয়ে অকার্যকর। এতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা বিড়ম্বনায় পড়ে।’
বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার শুভেন্দু কুমার দেবনাথ বলেন, ‘বিকল হওয়া জিন এক্সাপার্ট মেশিনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কয়েকবার লিখিতভাবে জানিয়েছি। একই সঙ্গে একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের জন্যও আবেদন করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগে কয়েক দফা চিঠি দিলেও এখনো সাড়া পাওয়া যায়নি।’ এই চিকিৎসক আরও বলেন, ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পদটিও ১১ বছর ধরে শূন্য। একজন চিকিৎসক দিয়ে এখানে প্রতিদিন ৪০-৫০ জন রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেন।
জেলা সিভিল সার্জন নূর নেওয়াজ আহমেদ বলেন, ‘জিন এক্সপার্ট মেশিনের নষ্ট মোডিউলগুলোর বিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করেছি। অন্যদিকে ক্লিনিক ভবনটি অনেক পুরোনো। তাই জীর্ণদশা। ভবনটি সংস্কারের জন্য স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে। শূন্য কনসালট্যান্ট পদটি পূরণের জন্য ঢাকায় জানানো হয়েছে।’
নানা সমস্যায় জর্জরিত ঠাকুরগাঁওয়ের একমাত্র বক্ষব্যাধি ক্লিনিক। জেলা শহরের সত্যপীর ব্রিজ এলাকায় অবস্থিত ক্লিনিকটির পুরোনো ভবন, জনবলের সংকট, নিরাপত্তার অভাব ও নষ্ট যক্ষ্মা শনাক্তের জিন এক্সপার্ট মেশিন নিয়ে কোনো রকমে চলছে এর কার্যক্রম। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সেবাপ্রার্থীরা।
ক্লিনিক সূত্রে জানা যায়, দ্রুত ও নির্ভুল যক্ষ্মা রোগী শনাক্তের জন্য ২০১৪ সালে প্রায় ২০ লাখ টাকা মূল্যের একটি জিন এক্সপার্ট মেশিন ক্লিনিকে বরাদ্দ দেয় স্বাস্থ্য বিভাগ। চালুর পর থেকে ঠাকুরগাঁও ও এর আশপাশের জেলাগুলো থেকে প্রতিদিন শত শত রোগী এই মেশিনের সাহায্যে যক্ষ্মা নির্ণয় করছে। গত সাত বছর ধরে মেশিনটি দিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা সম্ভব হলেও ২০২১ সালের শেষের দিকে মেশিনটি নষ্ট হয়ে যায়। বিকল মেশিন মেরামতের জন্য একাধিকবার স্বাস্থ্য বিভাগে চিঠি দিয়েও সাড়া পাচ্ছে না ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া ৫৮ বছরের পুরোনো এই চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র সংস্কারের অভাবে বিভিন্ন স্থানে ফাটল ধরেছে। পলেস্তারা উঠে গেছে বিভিন্ন স্থানে।
ক্লিনিকের ল্যাব সহকারী মেহেদুল ইসলাম বলেন, আগে প্রতিদিন ১০ থেকে ১২ জন রোগীর স্যাম্পল জিন এক্সাপার্ট মেশিন দ্বারা যক্ষ্মারোগ নির্ণয় করা যেত। এতে অল্প সময়ে দ্রুত রোগ শনাক্ত করা হয়। তবে এখন দৈনিক দুই থেকে তিনজন রোগীর পরীক্ষা করা হয়। জিন এক্সাপার্ট মেশিনের চারটি মোডিউলের মধ্যে তিনটিই অকেজো।
ল্যাব সাপোর্ট সহকারী মামুনুর রশিদ বলেন, ‘ক্লিনিকের একমাত্র এক্স-রে মেশিনটিও অ্যানালগ হওয়ায় তা ১৬ বছর ধরে রোগ নির্ণয়ে অকার্যকর। এতে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা বিড়ম্বনায় পড়ে।’
বক্ষব্যাধি ক্লিনিকের মেডিকেল অফিসার শুভেন্দু কুমার দেবনাথ বলেন, ‘বিকল হওয়া জিন এক্সাপার্ট মেশিনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কয়েকবার লিখিতভাবে জানিয়েছি। একই সঙ্গে একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের জন্যও আবেদন করা হয়। স্বাস্থ্য বিভাগে কয়েক দফা চিঠি দিলেও এখনো সাড়া পাওয়া যায়নি।’ এই চিকিৎসক আরও বলেন, ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পদটিও ১১ বছর ধরে শূন্য। একজন চিকিৎসক দিয়ে এখানে প্রতিদিন ৪০-৫০ জন রোগী বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেন।
জেলা সিভিল সার্জন নূর নেওয়াজ আহমেদ বলেন, ‘জিন এক্সপার্ট মেশিনের নষ্ট মোডিউলগুলোর বিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগকে অবহিত করেছি। অন্যদিকে ক্লিনিক ভবনটি অনেক পুরোনো। তাই জীর্ণদশা। ভবনটি সংস্কারের জন্য স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে। শূন্য কনসালট্যান্ট পদটি পূরণের জন্য ঢাকায় জানানো হয়েছে।’
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে সাজেদুল লস্কর (৩২) নামের এক ব্যক্তির লাঠির আঘাতে তার চাচাতো ভাই আপেল লস্করের (৫০) মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার হোগলবাড়িয়া ইউনিয়নের সোনাইকুন্ডি লস্কর পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। সাজেদুল লস্করকে আটক করেছে পুলিশ। দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আউয়াল কবির বিষয়টি নিশ
১১ মিনিট আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুখাইজুড়ি নদী একসময় প্রবহমান ছিল। এতে এলাকার মানুষ গোসল দিত, মাছ ধরত ও হাঁস পালন করত। সেই নদী দখল করে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে ছোট ছোট ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা।
১৬ মিনিট আগেকুমিল্লা নগরীর রাজগঞ্জ এলাকার একটি রেস্তোরাঁর কর্মী তোফাজ্জল হোসেন। অর্থের অভাবে লেখাপড়ার সুযোগ হয়ে ওঠেনি তাঁর। ১৩ বছর বয়সে কাজ শুরু করেন রেস্তোরাঁয়।
১৯ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
৯ ঘণ্টা আগে