কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
উজানের ঢলে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করার পর ধরলা নদীর পানিও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। ফলে কুড়িগ্রামে নদী তীরবর্তী নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
নাগেশ্বরীতে দুধকুমার নদের পানি একটি গ্রামীণ সড়ক উপচে অন্তত পাঁচটি গ্রামে প্রবেশ করছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এলাকাবাসী জানায়, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ না থাকায় ওই সড়কটি মূলত বন্যার পানি ঠেকানোর কাজ করে থাকে।
আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে দুধকুমার নদ বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার এবং সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আগামী দুই তিন দিন পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।’
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৪০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৬৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময়ে ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৩৮ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাড়ছে তিস্তার পানিও।
পাউবোর পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ছয় দিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। এতে জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলার চরাঞ্চলসহ নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
তবে পূর্বাভাসের চেয়ে দ্রুততার সঙ্গে সব কটি নদ-নদীর পানি বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে তীরবর্তী হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ছেড়েছে।
পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরের পাঁচগাছী, যাত্রাপুর, হলোখানা ও ভোগডাঙা ইউনিয়ন, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ও সাহেবের আলগা ইউনিয়ন; দুধকুমার অববাহিকার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়ন, নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ, বল্লভের খাস, নারায়ণপুর, নুনখাওয়া ও বামনডাঙা ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করে হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানি বাড়ার কারণে প্লাবিত এলাকার পরিধি বাড়ছে। এ অবস্থায় পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা করছে নদ-নদীতীরবর্তী বাসিন্দারা।
দুধকুমার নদের পানি বেড়ে নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মুরিয়া ও আনসার হাট এলাকায় একটি বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ উপচে কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তবে পাউবো বলছে, সেটি তাদের কোনো বাঁধ নয়, একটি গ্রামীণ সড়ক। এর আগে সড়কটির ঢালু অংশে জিও ব্যাগ ফেলে সেটি রক্ষার চেষ্টা করলেও নদের পানি বাড়ায় তা উপচে গেছে বলে জানিয়েছেন পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
স্থানীয়রা বলছেন, বাঁধটি উপচে যাওয়ায় সেনপাড়া, ধনিটারি, নামাহাইল্লা ও তেলিপাড়াসহ কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পানির চাপে যেকোনো সময় বাঁধটি ভেঙে যেতে পারে।
কুড়িগ্রাম সদরের হলোখানা ইউনিয়নের সারডোবের বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘ভাই, শুধু পানি আর পানি। এমন করে পানি বাড়লে ২০১৭ সালের বন্যার মতো হবে।’
নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের ফাঁন্দেরচর গ্রামের চন্দ্রবানু বলেন, ‘আইজ তিন দিন থাইকা ঘরেত পানি। অহন আর থাহা যাইতেছে না। সবকিছু লইয়া উঁচা জায়গায় যাই। নাইলে পানিতে ডুইবা মরণ লাগব।’ বাড়ির লোকজনসহ গরু ও হাঁস নিয়ে পাশের গ্রামের একটি ঈদগাহ মাঠে আপাতত আশ্রয় নেবেন বলে জানান চন্দ্রবানু ও তাঁর স্বামী মেহের জামাল।
শুধু চন্দ্রবানু-মেহের জামালের পরিবার নয়, ফান্দেরচর গ্রামসহ কয়েকটি ইউনিয়নের অনেক পরিবার নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ছুটছেন।
আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, এখনো উপজেলা পর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও পানিবন্দী পরিবারের সংখ্যা জানা যায়নি। তবে প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে। বিকেল নাগাদ প্রতিবেদন পাওয়া যেতে পারে। এর পরই সরকারিভাবে সহায়তা বরাদ্দ ও বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বেশ কিছু বাড়িঘরে পানিও প্রবেশ করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা হচ্ছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আমরা প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার মজুত এবং আশ্রয়কেন্দ্র ও প্রয়োজনীয় নৌকা প্রস্তুত রেখেছি। পশুখাদ্যের যেন ঘাটতি না হয়, সেই প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে। সর্বোপরি আমরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রেখেছি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘নদ-নদীর পানি বাড়ছে। ধরলা ও দুধকুমার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি আরও বাড়বে। পূর্বাভাস অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে আগামী ১৮-১৯ জুলাই বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছাতে পারে। এতে করে নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এরপর পানি দ্রুত নেমে যাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।’
উজানের ঢলে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করার পর ধরলা নদীর পানিও বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। ফলে কুড়িগ্রামে নদী তীরবর্তী নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়ে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। এতে কয়েক হাজার মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
নাগেশ্বরীতে দুধকুমার নদের পানি একটি গ্রামীণ সড়ক উপচে অন্তত পাঁচটি গ্রামে প্রবেশ করছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এলাকাবাসী জানায়, বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ না থাকায় ওই সড়কটি মূলত বন্যার পানি ঠেকানোর কাজ করে থাকে।
আজ শুক্রবার দুপুর ১২টায় পাটেশ্বরী পয়েন্টে দুধকুমার নদ বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার এবং সেতু পয়েন্টে ধরলার পানি বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আগামী দুই তিন দিন পানি বেড়ে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।’
পাউবো নিয়ন্ত্রণকক্ষ জানায়, জেলার প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৪০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ধরলার পানি সদরের সেতু পয়েন্টে ৬৭ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। একই সময়ে ব্রহ্মপুত্রের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ৩৮ সেন্টিমিটার, চিলমারী পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাড়ছে তিস্তার পানিও।
পাউবোর পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ছয় দিন পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। এতে জেলার উলিপুর ও চিলমারী উপজেলার চরাঞ্চলসহ নদ-নদীতীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
তবে পূর্বাভাসের চেয়ে দ্রুততার সঙ্গে সব কটি নদ-নদীর পানি বাড়ায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়ে তীরবর্তী হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় আশ্রয় নিয়েছে। কেউ কেউ নিরাপদ আশ্রয়ের উদ্দেশ্যে বসতবাড়ি ছেড়েছে।
পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরের পাঁচগাছী, যাত্রাপুর, হলোখানা ও ভোগডাঙা ইউনিয়ন, উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ও সাহেবের আলগা ইউনিয়ন; দুধকুমার অববাহিকার ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আন্ধারীরঝাড় ইউনিয়ন, নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ, বল্লভের খাস, নারায়ণপুর, নুনখাওয়া ও বামনডাঙা ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের বাড়িঘরে পানি প্রবেশ করে হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। পানি বাড়ার কারণে প্লাবিত এলাকার পরিধি বাড়ছে। এ অবস্থায় পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা করছে নদ-নদীতীরবর্তী বাসিন্দারা।
দুধকুমার নদের পানি বেড়ে নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউনিয়নের মুরিয়া ও আনসার হাট এলাকায় একটি বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধ উপচে কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তবে পাউবো বলছে, সেটি তাদের কোনো বাঁধ নয়, একটি গ্রামীণ সড়ক। এর আগে সড়কটির ঢালু অংশে জিও ব্যাগ ফেলে সেটি রক্ষার চেষ্টা করলেও নদের পানি বাড়ায় তা উপচে গেছে বলে জানিয়েছেন পাউবো কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
স্থানীয়রা বলছেন, বাঁধটি উপচে যাওয়ায় সেনপাড়া, ধনিটারি, নামাহাইল্লা ও তেলিপাড়াসহ কয়েকটি গ্রামে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পানির চাপে যেকোনো সময় বাঁধটি ভেঙে যেতে পারে।
কুড়িগ্রাম সদরের হলোখানা ইউনিয়নের সারডোবের বাসিন্দা নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘ভাই, শুধু পানি আর পানি। এমন করে পানি বাড়লে ২০১৭ সালের বন্যার মতো হবে।’
নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের ফাঁন্দেরচর গ্রামের চন্দ্রবানু বলেন, ‘আইজ তিন দিন থাইকা ঘরেত পানি। অহন আর থাহা যাইতেছে না। সবকিছু লইয়া উঁচা জায়গায় যাই। নাইলে পানিতে ডুইবা মরণ লাগব।’ বাড়ির লোকজনসহ গরু ও হাঁস নিয়ে পাশের গ্রামের একটি ঈদগাহ মাঠে আপাতত আশ্রয় নেবেন বলে জানান চন্দ্রবানু ও তাঁর স্বামী মেহের জামাল।
শুধু চন্দ্রবানু-মেহের জামালের পরিবার নয়, ফান্দেরচর গ্রামসহ কয়েকটি ইউনিয়নের অনেক পরিবার নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ছুটছেন।
আজ শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসনের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা শাখা জানায়, এখনো উপজেলা পর্যায়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও পানিবন্দী পরিবারের সংখ্যা জানা যায়নি। তবে প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে। বিকেল নাগাদ প্রতিবেদন পাওয়া যেতে পারে। এর পরই সরকারিভাবে সহায়তা বরাদ্দ ও বিতরণের ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আহমেদ সাদাত বলেন, ‘উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। বেশ কিছু বাড়িঘরে পানিও প্রবেশ করেছে। উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় আমরা প্রস্তুত রয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করা হচ্ছে।’
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। আমরা প্রয়োজনীয় শুকনো খাবার মজুত এবং আশ্রয়কেন্দ্র ও প্রয়োজনীয় নৌকা প্রস্তুত রেখেছি। পশুখাদ্যের যেন ঘাটতি না হয়, সেই প্রস্তুতিও নেওয়া হয়েছে। সর্বোপরি আমরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি রেখেছি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘নদ-নদীর পানি বাড়ছে। ধরলা ও দুধকুমার বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি আরও বাড়বে। পূর্বাভাস অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বেড়ে আগামী ১৮-১৯ জুলাই বিপৎসীমার কাছাকাছি পৌঁছাতে পারে। এতে করে নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। এরপর পানি দ্রুত নেমে যাওয়ার পূর্বাভাস রয়েছে।’
মূল সড়কে অটোরিকশা চালানোর দাবিতে রাজধানীর জুরাইন রেলগেট এলাকায় চালকেরা বিক্ষোভ করলে মারধরের শিকার হয়েছেন। পুলিশ ও স্থানীয়রা তাঁদের লাঠিপেটা করে সরিয়ে দেন। আজ শুক্রবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে...
২৩ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
১ ঘণ্টা আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২ ঘণ্টা আগে